পাতা:বিবিধ বিধান - অঘোরনাথ অধিকারী.pdf/১৩৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

>等む বিবিধ বিধান । nagti আকাশে উঠিয়া মেঘ হয়। কিন্তু যিনি দ্বিতীয় દ્વારા সোলক তিনি বালকের নিকট হইতে আদায় করিতে চেষ্টা করিতে লাগিলেন । আগুনের যেরূপ তাপ আছে সেরূপ তাপ আর কোন জিনিষের আছে ? একখানি থালায় জল রাখিয়া অনেক ক্ষণ রৌদ্রে রাখিলে থালার জল সমান থাকে কি কম বেশী হয় ? কম হইবার কারণ কি ? তবে নদী, হ্রদ ও সমুদ্রের উপর সুৰ্য তাপ কিরূপ কাজ করে ? ইত্যাদি নানারূপ প্রশ্ন করিয়া করিয়া, সূৰ্য্যতাপে ষে সমুদ্রাদির জল বাম্পে পরিণত হয় ইহা আদায় করিয়া লইবেন । “আদান’ বলিলে কতকগুলি উদ্দেশ্যবিহীন অসংলগ্ন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা মাত্র, একথা যেন কেহ না বুৰেন । সুসংলগ্ন ও উদেশ্য প্ৰতিপাদক প্রশ্ন করিতে বিশেষরূপ চিন্তা করিতে হয়। কাজ তাত সহজ সাধ্য নয়। তবে অভ্যাসের নিকট সকলই সহজ সাধ্য বোধ হইয়া থাকে । প্রশ্নের লক্ষণ -প্ৰশ্ন করিবার কৌশল শিক্ষা করিতে হয় । উত্তম প্রশ্নই মৌখিক শিক্ষা দানের প্রাণ ৷ পণ্ডিতগণ উত্তম প্রশ্নের নিম্নলিখিত নিয়ম নির্দেশ করিয়াছেন :- S S SSYK DBBDBSDBBBBDDSSDDD DDBBDYDS (ক) সহজভাষায় ও অল্প কথায় প্রশ্ন গঠন করিবে ; ‘কে বলিতে পারে ? কেমন বুদ্ধি জানা যাবে।” ইত্যাদি বাজে কথায় প্রশ্ন দীর্ঘ করিবেন। (খ) পুস্তকের কথা ব্যবহার না করিয়া, নিজের কথায় প্রশ্ন রচনা করিবে । পুস্তকের কথা ব্যবহার করিলে বালকেরাও পুস্তকের ভাষায় উত্তর দিতে চেষ্টা করিবে। তাহাদের নিজের চিন্তা ও রচনাশক্তির আলোচনা হইবেন । (গ) এরূপ বিশদভাবে প্রশ্ন করিবে যে, তাহার যেন একটি মাত্র উত্তরই সম্ভবপর হয় । “ভারতবর্ষের উত্তরে কি ?” শিক্ষকের মনের ভাব, বালক ‘হিমালয়” বলে ; কিন্তু তিববত বা গঙ্গা বুলিলে দোষ কি ?