পাতা:বিবিধ বিধান - অঘোরনাথ অধিকারী.pdf/২০৯

শিশুশিক্ষা বিষয়ক । s-a stat s সহজেই ভাঙ্গিয়া যইিতে পারে। বঁাশের কাঠী কাঠের কাঠী অপেক্ষা দেখিতে সুন্দর, সহজ প্ৰাপ্য ও সন্ত । ৬ষ্ঠ খেলনা পৰ্য্যন্ত দৈর্ঘ্য, প্ৰস্থ, বোধযুক্ত কাষ্ঠ ফলকের ব্যবহার ছিল । তবে ৬ষ্ঠ খেলনায় কাষ্ঠ ফলকগুলির বোধ কমিয়া গিয়াছিল । ৭ম খেলনায় আবার এই বোধ একবারে কমিয়া গিয়াছে । বেধকে সম্পূর্ণরূপে উপেক্ষা করিয়া ( সপ্তম খেলনায় ) কেবল দৈৰ্ঘ্য প্ৰস্থ বিশিষ্ট সমতল লাইয়াই দ্রব্যাদির রচনা করা হইয়া থাকে । এই অষ্টম খেলনায় আবার সেই সমতলও পরিত্যাগ করিয়া কেবল সমতলস্থ সরল রেখা মাত্ৰ গ্ৰহণ করা হইয়াছে। ক্ৰমে স্থূল হইতে সূক্ষ্ম ও সূক্ষ্মতম বিষয়ে এপ্ৰিবেশ করা হইতেছে । কিণ্ডারগার্টেন খেলনাগুলি না কিনিয়া নিজেও প্ৰস্তুত করিয়া লওয়া যাইতে পারে। SBD DD TT DBDBBD BB BBDDYS DTD BDBDB D LsBB DBB S BBDD DS DD পরুিন, এই অষ্টম খেলনা তাহাকে সংগ্ৰহ করিতেই হইবে । খরচণ্ড নাই, তেমন পরিশ্রমও নাই। আর এই খেলনার মত আবশ্যকীয় খেলনাও আর নাই । অক্ষর শিক্ষা, অঙ্কন শিক্ষা, গণিত শিক্ষা প্রভৃতি নানাবিধ শিক্ষার মূল এই খেলনায় নিহিত । কাঠী সাজান।-খাড়া, পড়া ও তেড়া এই তিনটিই সরল জিনিষের সাধারণ অবস্থা । এক বালককে শ্রেণীর সম্মুখে খাড়া করিয়া বল ‘বালকট দাড়াইয়া বা খাড়া হইয়া আছে ।” তাহাকে টেৰিলের উপর শোয়াইয়া বল “বালকাটী টেবিলের উপর শুইয়া বা পড়িয়া আছে । তাহাকে দেওয়ালের গায়ে হেলাইয়া বল যে “বালকট দেওয়ালের গায়ে হেলিয়া বা তোড়া হইয়া আছে।” তারপর একটা ছাতা টেবিলের উপর খাড়া করিয়া বল যে “খাড়া ছাতা,” শোয়াহিয়া বল যে “পড়া ছাতা,” “হেলাইয়া ধরিয়া ৰল “তড়া ছাতা”। বালকেরাও শিক্ষকের সঙ্গে সঙ্গে খাড়া ছাতা, পড়া ছাতা ও তোড়া ছাতা বলিৰে। তার পর টেবিলের উপর । একটা প্লেনন্সিল খাড়া করিয়া ধর, আর বালকগণকে পেন্‌ন্সিলের শিক্ষা