পাতা:বিবিধ বিধান - অঘোরনাথ অধিকারী.pdf/২৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উপক্ৰমণিকা । o পুস্তকে সুশিক্ষার নানাবিধ কৌশল বিবৃত হইয়া থাকে । ‘শিক্ষাশাস্ত্ৰ আলোচনার প্রধান ফল এই যে, তদ্বিষয়ে স্ব স্ব বুদ্ধি পরিচালন হওয়াতে জনগণ আপনি আপন উপযুক্ত পন্থা দেখিয়া লইতে পারেন” । শিক্ষকের ধৰ্ম্ম -মানুষ্যের ধৰ্ম্ম কি ? যাহা থাকিলে মানুষ DDBDJSDD D gBB DDDB DDD BDDSDBDB DBBB DBB S তাহার নাম কি ? “মনুষ্যত্ব” । ( বঙ্কিম ) শিক্ষকের ধৰ্ম্ম কি ? যাহা থাকিলে শিক্ষক শিক্ষক-না থাকিলে শিক্ষক শিক্ষক নয়- তাহান্ট শিক্ষকের ধৰ্ম্ম । তাহার নাম কি ? শিক্ষকত্ব । কি কি গুণের অনুশীলনে এই শিক্ষকত্ব লাভ করা যায় ? (১) মানসিক গুণ-শিক্ষকের বিশেষ পাণ্ডিত থাকা বাঞ্ছনীয় । অন্ততঃ পক্ষে বিদ্যালয়ের অধীত বিষয় সমুদায়ে তাহার যথেষ্ট পরিমাণ থাকা আবশ্যক । শিক্ষক তা কাৰ্য্যে পারদর্শিতা লাভ করিতে হইলে তেঁাহাকে, চিরজীবন নব নব জ্ঞান সঞ্চায়ের নিমিত্ত অধ্যয়নে রত থাকিতে হুইবে । অধিকতর বিদ্যাবুদ্ধিসম্পন্ন ব্যক্তির সহিত তাহাকে সদ্ভাব রাখিতে যত্ন করিস্থেত হইবে । ইহাতে যথেষ্ট শিক্ষালাভ হইবে ও নিজের दिाखनैिङ দাম্ভিকতার ভাবগুলি বিনষ্ট হইয়া যাইবে । নিজের বা অন্যের মনোগত ভাব বাক্যের দ্বারা অপরের মনের মধ্যে রোপণ করাই শিক্ষকের কাৰ্য্য । সুতরাং তঁহার বিষয় বৰ্ণনাশক্তির সম্যক রূপ অনুশীলন হওয়া আবশ্যক । উত্তম উত্তম গ্ৰন্থাদি পাঠ দ্বারাই এই শক্তি বৃদ্ধি পায় । শিক্ষাদানের জন্য র্তাহাকে বিশেষ রূপ প্ৰস্তুত হইতে হইবে । বালকগণকে যাহা বলিষ্টবেন বা শিক্ষা দিবেন। তাহা যেন বিশুদ্ধ ও তাহাদের পক্ষে হিতকারী হয়। উদ্ভাবনী শক্তি (অর্থাৎ জটিল বিষয়াদি বালকগণকে সৱল করিয়া বুঝাইবার জন্য নৰ নবী" পন্থা নিৰ্দ্ধারণ), প্ৰতিভা (অর্থাৎ নব নব উন্মেষ-কারিণী বুদ্ধি), কল্পনা-শক্তি অর্থাৎ অদৃষ্ট বিষয়াদিঘুবৰ্ণনা পাঠ করিয়া তাঁহাদের অবস্থার উপলব্ধি }।