পাতা:বিবিধ বিধান - অঘোরনাথ অধিকারী.pdf/৩৬৭

ভূগোলেতিহাস বিষয়ক । 58؟ S r m Ape sar i di *-kg-m 4-ombrahm- - mais lao mmunmu সহায়তা পাষ্টয়া থাকে, তাহা ভূগোল পাঠে বুঝিতে পারা যায়। (৫) মানচিত্র ও নক্সা বুঝিবার একটা ক্ষমতা জন্মে । আমাদের সাংসারিক কাৰ্য্যে অনেক সময় এই জ্ঞানেৰ বিশেষ অবশ্যক তা হইয়া থাকে । (৬) পত্রিকা ও সাহিত্য পুস্তকাদি লিখিত অনেক বিবরণী ভূগোলের জ্ঞান ব্যতীত বুঝিতে পারা যায় না । (৭) ভূগোলে বালকের সৃষ্টিতত্ত্বের SDDDDS uu S BBB YKB YS SDS SSSSSSJSS S YKYYD S BBDS স্মৃতিশক্তি, বিচার শক্লি, পৰ্য্যবেক্ষণ শক্তি প্ৰভৃতি মানসিক বৃন্তি সতেজ হয় । (৯) অজ্ঞাত স্থানের বিবরণাদি জ্ঞাত হইয়া প্রচুর আনন্দ লাভ কৰে । ভূগোল শিক্ষার কথা ৷-পুকের ভূগোল শিক্ষায় শিক্ষকগণ প্ৰথমে পৃথিবীর গোলত্বের বিষয় সাধারণ ভাবে শিক্ষা দিয়া, তারপর মহাদেশ দেশ প্ৰভৃতির বিষয় শিক্ষা দিতেন । এইরূপে ক্রমে দেশ হইতে প্ৰদেশ, বিভাগ, নগর, গ্ৰাম প্রভূতির শিক্ষণ দেওয়া হইত । কিন্তু এখন এ রীতির বিপরীত প্ৰণালী অবলম্বিত হইয়া থাকে। } প্ৰথমে নিজের গ্রাম, নগরাদির বিষয় ; পরে দেশ, মশাদেশ ও পৃথিবীর বিষয় শিক্ষা দেওয়া হয় । পুর্বরীতিতে অপরিচিত মহাদেশের বিবরণ হইতে আরম্ভ করিয়া পরিচিত গ্ৰাম নগরে অবরোহণ করা হইতে ; এখন পরিচিত গ্রাম, নগর হইতে আরম্ভ করিয়া, অপরিচিত দেশ মহাদেশে আরোহণ করা হয় । সুতরাং বৰ্ত্তমান রীতিই শিক্ষাদানের পক্ষে সুবিধাজনক । তারপর, পূর্বে সাধারণ ভুগোল ও প্ৰাকৃতির ভূগোল ভিন্ন করিয়া শিক্ষা দেওয়া হইত। কিন্তু প্ৰায় এক সঙ্গুেই শিক্ষা দেওয়া হয়। দেশের । প্ৰকৃতিক বাহ অবস্থার সঙ্গে তাহার আভ্যন্তরিক প্ৰাকৃতিক অবস্থাওজানিতে ও বুঝতে পারা যায়। এই জন্য ভূগোল শিক্ষাদানের প্রারম্ভে । বা সঙ্গে সঙ্গে নিম্নলিখিত বিষয়গুলি পরীক্ষণের দ্বারা ( “পদাৰ্থ পরিচয়” শিক্ষাদানের রীতিতে) শিক্ষা দেওয়া নিস্তান্ত রূৰ্ত্তব্য।