পাতা:বিবিধ বিধান - অঘোরনাথ অধিকারী.pdf/৪৬২

888 বিবিধ বিধান । ভারতবর্ষের নদীর বিষয় শিক্ষা দিতে হইলে, ইহাকে উত্ৰই কয়েকটি ভাগে বিভক্ত করা যাইতে পারে ( ১ ) বিন্ধ্য পৰ্ব্বতের উত্তরাংশের নদী ( ২ ) BD BBBBD DDBBDDEBuBD DDD SS SDDDS DDDBB ButDSS0S DBBBD DBBBDDS DD SBBBDBD SSSSSSS SSS STBLBO Mg BD KSYSS DD SSDDSSS DDS uBBBDS MKLLB প্ৰধান নগর ( ৭ )। বাণিজ্যাদির সুবিধা ও অসুবিধা । ( ৮ ) পদ্ধতি-বিষয়ের প্রত্যেক বিভাগ শিক্ষা দিবার পদ্ধতি ংক্ষেপে লিখিতে হইবে । পদ্ধতি লিখিতে এই কথা মনে রাখা বিশেষ অবশ্যক যে জ্ঞাত বিষয়ের সাহায্যে অজ্ঞাত, সরল বিষয়ের সাহায্যে BBBBS BBBD S BD DBDDDBD DBD DDB D DBBD DBBBD DuDk ভবিষ্যৎ শিক্ষা দিতে হইবে । ( ৯ ) পুনরালোচনা-পাঠন কালে যে সমস্ত নুতন বিষয় শিক্ষা দেওয়া হইল, তাহার মধ্য হইতে অত্যাবশ্যকীয় অংশ বা ছিয়া লইয়া, সেই সম্বন্ধে, পাঠের শেষে ( ২ হইতে ৫ মিনিটকাল ) পুনরালোচনা করা আবশ্যক । পুনরালোচনার উদ্দেশ্য বালকের স্মরণ ও বোধ শক্তির পরীক্ষা করা এবং বিষয়ের অত্যাবশ্যকীয অংশে তাহার মনযোগ আকর্ষণ করা ; এইজন্য পুনরালোচনায় কেবল কয়েকটা প্রশ্ন জিজ্ঞাসা कद्र् इ3 ] ( ১০ ) বোর্ডের ব্যবহার-প্রায় প্ৰত্যেক বিষয়ের শিক্ষাতেই উপযুক্ত রূপ বোর্ডের ব্যবহার আবশ্যক। পাঠন কালে বিশেষ আবশ্যকীয় শব্দ, সূত্ৰ, সিদ্ধান্ত বোর্ডে লিখিয়া দিতে হইবে। আর পাঠ বিশদীকরণার্থ আবশ্যক মত নানা চিত্র অঙ্কিল্প করিতে হইবে । নোটে সেই সমস্ত শব্দ সুত্ৰ, সিদ্ধান্ত এবং চিত্ৰাদির উল্লেখ থাকা আবশ্যক । १थठठ अंकडि -6न9ि লিখিবার আর একটী বিস্তৃত পদ্ধতি আছে । ইহাকে “পঞ্চাঙ্গ পদ্ধতি” বলে। নিয়ে তাহার বিবরণ প্রদত্ত হইল। এ পদ্ধতিও উত্তম তৰে নূতন শিক্ষকের পক্ষে তত সহজ হইবে বলিয়া মনে হয় না। বাহা হউক পূর্বোক্ত