পাতা:বিবিধ বিধান - অঘোরনাথ অধিকারী.pdf/৪৯৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

मांना दिसब्रक । 8ኳዖ እ ৩ । পরীক্ষা পদ্ধতি । পরীক্ষার আবশ্যকতা। --যে শিক্ষক সমস্ত বৎসর বালককে পড়াঙ্গ য়াছেন তিনি বিনা পরীক্ষায়ও বালকের গুণাগুণের সাক্ষ্য দিতে পারেন । কিন্তু যদি গুণের একটা সূক্ষ্ম সীমা নির্দিষ্ট থাকে ( যেমন BBBSBD SeAeS uBBDSSSLSS S uDBDBDB KeSYDB DBBDBB SLkBB BBB SSDBBDD পরীক্ষা না করিয়া গুণাগুণের পরিমাণ নিদ্ধারণ করা যায় না । পরীক্ষা আছে বলিয়া বালকগণ প্ৰথম হইতেই অতি সাবধানে পাঠাভ্যাস করে । পরীক্ষার সময় কেবল নিজের উপর নির্ভর করিয়া উত্তীর্ণ হইতে হইবে, ইহা বিবেচনা করিয়া স্বাবলম্বন শিক্ষা করে। কিন্তু • ইহার মোবার দোষ আছে । পরীক্ষা আছে বলিয়া বালকগণ অনেক সময় সমস্ত পাঠ্য না পড়িয়া, কেবল যে সকল স্থান হইতে প্রশ্ন আসিবার সম্ভাবনা, তাঁহাই পাঠ করে । তারপর পরীক্ষায় উত্তীৰ্ণ হইবার আশায়, নানা রূপ অসৎ উপায় অবলম্বন করিবার জন্য প্রলোভিত হয় । পরীক্ষার প্রকার -মৌখিক, লিখিত এবং মৌখিক ও লিখি হেত একত্রে । লিখিত পরীক্ষায়, বালকগণ চিন্তা করিয়া উত্তর” দিবার সময় প{য় বটে, কিন্তু আবার উত্তমরূপ রচনা শক্তি না থাবিলে, উত্তর লিখিয়া উঠিতে পারে না । মৌখিক পরীক্ষায়, রচনার তেমন আবশ্যকতা DD DDD DDSSSBBBB BDDDS S DDS SBBBBDBSS DBBS YLOS BDS DtS এইজন্য কতক লিখিত ও কতক মৌখিক যে রীতি, তাহাই অনেকে डेस्टम लदिशू भcन कgद्धन । পরীক্ষার প্রশ্ন -অধিকাংশ বালক ষেরূপ প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে, সেইরূপ প্রশ্ন দেওয়াই কৰ্ত্তব্য । বালক যাহা জানে, তাহাই পরীক্ষা করা প্রশ্নের উদ্দেশ্য ; যাহা জানে না। তাহা পরীক্ষা করা উদ্দেশ্য নহে । অনেক পরীক্ষক কঠিন প্রশ্ন দিয়া বাহাদুরী লাইতে চান, কিন্তু "; * ৩১