পাতা:বিবিধ বিধান - অঘোরনাথ অধিকারী.pdf/৭৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সুশাসনবিষয়ক । GG তোতা ( চিমটে ) লাগান হইত। -চৌদ্দ পোয়া, হইয়া দুই হাতে দুই ইট ধরিয়া, সুৰ্য্যের দিকে তাকাইয়া থাকিতে হইত। পা দড়ি দিয়া বঁাধিয়া ঘরের আড়ার সহিত ঝুলাইয়া দেওয়া হইতে ! মাথা নীচের দিকে ঝুলিত, এই অবস্থায়, পাছার কাপড় তুলিয়া বেত মারা হইত !!! পাঠশালায় তোমাক খাইবার জন্য আগুনের হাড়ি থাকিতে ; তাহাতে চিমটা BSKuBDS DD SDDuDuK BDBDBD S DDDS KDDD BHuH D KBBDB DDDB BBB দেওয়া হইত ! ! ! * এরূপ একদল লোক আছেন যাহারা প্ৰত্যেক নূতন বিধির বিপক্ষ । তঁহারা সমস্ত পুৰাতন বিধিকেই সৰ্ব্বকালে উত্তম বলিয়া মনে করিয়া থাকেন । কিন্তু তাহারা ইহা ভাবেন না যে সেই পুরাতন বিধিও এক সময় নূতন ছিল, আবার এই নূতন বিধিও সময়ে পুরাতন হইবে। নূতন পুৱাতনের কথা নহে, কাৰ্য্য দেখিয়া ফলাফল বিচার করিতে হইবে । বেত মারা প্ৰথার যাহারা পক্ষপাতী। তাহারা বলেন যে, বেত বন্ধ করিলেই ছেলের লেখাপড়াও বন্ধ হইবে । কিন্তু ফলে কি হইয়াছে, তাহাই দেখা যাউক। দিন দিন তি শান্তি দানের ধারা কমিয়াই যাইতেছে, কিন্তু ইহাতে দেশে শিক্ষিত লোকের সংখ্যা বাড়িতেছে না কমিতেছে ? অবশ্য কেবল যে শাস্তিদানের ধারা কমিয়া গিয়াছে বলিয়াই শিক্ষিত লোকের সংখ্যা বাড়িতেছে, তাহা আমি বলি না । তবে শাস্তির প্রথা অনেক পরিমাণে উঠাইয়া দিয়াও যে কোন ক্ষতি হুয়া নাই, ইহাই আমার বলার উদ্দেশ্য । ভাল ভাল স্কুল হইতে শাস্তি দানের প্রখ্যা ক্ৰমেই উঠিয়া যাইতেছে। যে সমস্ত শাস্তির প্রথা লিখিত হইয়াছে, তাহা কেবল কতকগুলি গোমুখ পণ্ডিত কর্তৃক পরিচালিত পল্লী গ্রামের পাঠশালাতেই দেখিতে পাওয়া যায়। 'চক্ষু পরিচালনার দ্বারা যে শাসন তাঁহাই সৰ্ব্বোৎকৃষ্ট । বালকের দিকে এক বার তেজ প্ৰকাশক দৃষ্টিতে চাহিলেই সে মাটী