এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিভাবতী । శ్రీ পরি ; কিন্তু এরূপ মাঠের মাঝখানে ধরাইয়া দিতে কিছু আশঙ্কা হইতেছে । ” " অ শঙ্কা কি ? শিবজী বংশ-সন্তু ত বিজয়সিংহ হইতে স্ত্রীজাতির কোন আশঙ্কর সম্ভাবনা নাই।” রমণী fসহরিয়া উঠিয়া আবার প্রতিমার পশ্চাদ্ৰ ভাগে সরিয়া গেলেন। ক্ষণকালপরেই রমণী হামিতে ছাসিতে তার একটা যুবতীর হস্ত ধরিয়া টানিয়া অনিয়া কহিলন “ মহাশয় ! ইনিই এই পত্রের লেখিকা ৷ ” । যুবতী জ্যেষ্ঠ কে অঙ্গলি-পীড়িত করিয়া কণে কাণে কহিলেন “ অ{ মর! লজ্জার মাথায় জলাঞ্জলি দিলি নকি ? ” জ্যেষ্ঠ কহিলেন । “ জলাঞ্জলি দিতামনা, কিন্তু তুমি পথে বসিয়াছ দেথিয়া কজেক।জেই দিতে হইল । যুবতী আর কোন কথা না কহিয়া হাত ছাড়াইয়া কিঞ্চিৎ পশ্চাতে সরিয়ণ গেলেন । ষোড়শী প্রতিমার অন্তরলে ছিলেন বলিয়া পথিক এতক্ষণ তঁছাকে দেখিতে পাম মাই। কিন্তু এক্ষণে র্তfহার প্রতি দৃষ্টিপাত হওয়াতে পথিকের হৃদয়ে স্বাদশসূৰ্য্য প্রতিভত হইল। তিনি তঁছার পরিচ্ছদ দেখিয়া মনে মনে স্থির করিলেন যে ইনি কখনই সামান্য রমণী নছেন। নিশাই কেন মহুদ্বংশসস্তু তা । কিন্তু অপরা রমণীস কে ; কি রূপেই বা তা হার ওঁ ছকে জানিলেন,