মন পরিপূর্ণ হয়ে গেল সৌন্দর্যের ভারে-চারিধারে চেয়ে এই প্ৰকৃতির সঙ্গে, পাখীর গানের সঙ্গে মানুষের সুখদুঃখের যোগ আছে বলেই এত ভাল লাগে।}} গ্রাম-প্রান্তের সন্ধ্যাচ্ছায়াচ্ছন্ন বেণুবনশীর্ষের দিকে চেয়ে মনে হয়। ওদের সঙ্গে কত निद्ध क७ ठि cश ਬਚ-ਸਵੋ বর্ষার রাতে দিদির কথা, মায়ের কত দুঃখ, আদুরী ডাইনীর ব্যর্থতা, পিসিমা, ইন্দির ঠাকরুনের,-কত সমূত্রে যাওয়ার স্মৃতি-সেই দরিদ্র বালকেয়, পঞ্জী বালা জোয়ানের, কতকাল আগের সে-সব ইংরাজিবুলক-বালিকায়, গাং-চিল পাখীর ডিম সংগ্ৰহ করতে গিয়ে যারা বিপন্ন হয়েছিহঁ- Cape Wan-a efia fiși sigleist cक्रमि-कऊ कि, कड कि, DDB BD DDD BiiYYD DDBY uB BD DDS LBLBDD গাছপালায় ধূসর সন্ধ্যা নেমেচে-একটি নক্ষত্র উঠেচে মাথার উপর- কোন অনন্ত দেশের বাণীর মত এই শত দৈন্যসংকীর্ণতাময় সংসারের উৰ্দ্ধে জল জল করে। अन्न5 ।।' (छ्भंॉकू, 8र्षं भूयः, शृ*२७ ) পড়তে পড়তে মনে হয় এই প্ৰকৃতি কি নিছকই প্ৰকৃতি ? যে ঋতুতে ঋতুতে রঙ বদলায়, মানুষেরই দোসর হয়ে বেড়ে ওঠে ? বিভূতিভূষণের মনে হয়, শুধু তাই নয়। প্রকৃতি এক বড় বিশল্যকরণী । মৃত মূছিত চেতনাকে জাগ্ৰত করতে অত বড় ওষুধ আর নেই। শুধু মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক আছে বলেই নয়। বলেছিলেন, চৈত্র দুপুরের অলস নিমফুলের গন্ধে, ঝরা পাতার শুকনো সুবাসে, পাখির বেলা যাওয়া উদাস গানে অনন্থের অনুভূতি খোলে। SSLDDDBDu DDBBD DB BBD DuB iD BDBiiDu BBD SS DB BDBDS DBDYBD DBD uS BDB BDD DDB zY S BBDB DBDS DBBDD ফুলের বনে, পাখীর বেলা-যাওয়া উদাস গানে, মাঠের দূর পারে সূৰ্যান্তের ছবিতে, করা পাতার রাশির সোদা সোদা শুকনা শুকনা সুবাসে। প্ৰকৃতি তাই আমার বড় বিশল্যকরণী-মুত, যুছিত চেতনাকে জাগ্রত করতে অত বড় ঔষধ আর बांशे । (छ्भंॉङ्गू, शृः ८७-é 8 )
- শুধু ব্যক্তিগত জীবনে কেন, বিভূতিভূষণের সমগ্ৰ সাহিত্য জুড়েই তো। প্রকৃতির এই বিশল্যকরণীর প্রলেপ। আর এ তো শুধু প্ৰকৃতি নয়, এ এক রহস্যরসায়িত প্ৰকৃতি। বনৌষধির কটুতিক্ত সুম্রাণে, বালিহাসের সাই সঁই রবে যে রহস্যকে অপু, ভবানীচরণ বুঝতে পেরেছিল।
‘একটি অবর্ণনীয় আনন্দে, আশায়, অনুভূতিতে, রহস্তে মন ভরিয়া উঠিল।
