পাতা:বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় অপ্রকাশিত দিনলিপি.pdf/৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দিকে চেয়ে ভগবানের কথা মনে এল। কি অদ্ভুত এই স্বষ্টি, কত পাহাড়, কত vers, TG Acessf vG, VG Gler-ffS « Gawe inspiring beauty spot-এ দূর দূর নক্ষত্রের মধ্যে শত কোটি সহস্ৰ কোটি গ্রহেও হয়তো এমনি কোটি কোটি লক্ষ কোটিবার পুনরাবৃত্তি হচ্চে-অথচ কাকে তিনি দেখাচ্চেন, কে এসব দেখে আনন্দ পেয়েছিল। এই লক্ষ বৎসরের মধ্যে ? সে উদাসীন किgiद्ध ब्रिदिक द्धि ਗੈਗਜ਼ স্বষ্টি করে চলেচেন, কিন্তু মানুষ না হলে এসব তার সৌন্দৰ্য দেখতে কে ?*', ( অপ্ৰকাশিত দিনলিপি ১৯৯১১.১৯৪৩ ) “ভগবানের করুণা ব্যতীত “মই দুৰ্গম অরণ্যপথে ভ্ৰমণ আমার দ্বারা সম্ভব হোত না । তিনি হয়তো তার হাতের অপূর্ব সৌন্দৰ্যস্থষ্টি, যা এ পর্যস্ত কেউ LBDDDB SDBBYiDDD BBBS DBD BB DBDBD S BBD BDD DDD গিয়েছিলেন-বিল্পেন-দেখো, দেখি কেমন করেচি। কেউ দেখে “না, কেউ আসে না-যারা আসে তার কাঠের ব্যবসাদার। তুমি দেখো। সব জায়গা বেড়িয়ে দ্বভাল করে স্থাখে। আর বল তো কেমন হয়েচে ? তোমার মুখে শুনি । জয় হোক তার ৷’’ ( অপ্ৰকাশিত দিনলিপি ২৮, ১১, ১৯৪৩ ) छिका বিভূতিভূষণ “একটি দিনলিপিতে লিখেছিলেন, আমি কৌতুহলাক্রান্ত’ মহাকালের মিছিলে। এই রাজা-বাদশা, ভূত্য, সেনাপতি-স্রোতের তৃণের মত এদের ভেসে যাওয়ার দিকটা আমায় মুগ্ধ করে। এক কথায় সমগ্ৰ বিভূতিভূষণের সাহিত্যেরই মর্মকথা বলতে পারা যায়। মোহিতলালকেও নিজের একটি উপন্যাসের সারাৎসার সম্পর্কে এই কথাই fictificate ; "vastness of space and passing time' wg asse কেন পথের পাঁচালী-অপরাজিত থেকে শুরু করে ইছামতী পৰ্যন্ত কোন উপন্যাসে নয় ? পথের পাঁচালীতে যে মহাকালকে তিনি অপুর নেপথ্যে রেখেছিলেন, অপয়াজিততে বীরু রায়েরও কত আগে থেকে এবং কাজলেরও কত পরা পৰ্যন্ত সেই মহাকালের বীথিপথকে অপুর দৃষ্টির সামনে তিনি মেলে ধরেছেন । ধনঝারি পাহাড়ের ‘মাথায় সত্যচরণেরও সেই মহাকালের সঙ্গে সাক্ষাৎ । ভবানীচরণেরও অনন্তের সঙ্গে দেখা । DDBBL BD S DD EKDBDB BDiBDiiDBEDB iBDBBDDiD উপর গুternity, তার ভগবান। তারই ছায়া কখনও ঐ গ্রামের পুকুর RA