পাতা:বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় অপ্রকাশিত দিনলিপি.pdf/৩৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিলবিলোতে, কখনও প্ৰথমা স্ত্ৰ গৌরীতে। গ্রামপ্রাচীনার কাছে বিলবিলের আন্তিকালের ইতিহাস শুনতে শুনতে তার মনে হয়েছে, এই প্ৰাচীন তখন গ্রামের নববধূ, বৃদ্ধের তখন নবযুবক-বিলবিলে তুরও আগে ছিল। আবার, কোথায় সেই গৌরীর সঙ্গে মিলনের আশায় ১৯১৮ সনের ভরা সন্ধ্যাটি, আর কোথায় এই ১৯৩৩ সনের নিঃসঙ্গ একাকিত্ব । জলধারা নিমিত পাহাড়ী tvs V ģV k, তরুণীরা যখন প্ৰসাধন করত তখনও এই খাতের অর্ধেকও হয়নি। তারও কত আগে এইসব পাহাড় ছিল। ভাবতে গেলে মনে হয়, পাহাড়-পর্ন মহাকালের মানদণ্ড ? শৈশবের ভিট, ভিজে মাটির সোদা গন্ধ, জ্যোৎস্নায় শায়িত বন-পাহাড়, গৌরী, সুপ্ৰভা --সব নিয়ে অসীমেরই এক বিরাট এপিক । শোকে-দুঃখে, শাস্তিতে-বিষাদে অতীব রহস্যময়। বিভূতিভূষণ তারই নাভিমূলে ফিরে গিয়েছেন। শেষ পর্যন্ত অনন্তেই তিনি সমাসীন। iBB BDBBD KBB uBDB DD DDBD BBLBBK DBDDD SDDDDS DDB BBD BD BO DBD D SDD DBDBt BOTBD BBDS DD করে দেখলাম। উনি [ খুড়ি মা ! ইংরাজী ১৮৮২ সালে এ গ্রামে এসেচেন প্ৰথম নববধূরূপে। তখনও উনি শুনেচেন ‘বিলবিলে’ নামটা । তিনি যখন আসেন তখন গ্রামের বেী যুগলকাকার মা, যতীশ কাকার মা” “ওদের ছেলেরা গ্রামের উঠতি বয়সের যুবক । এই মহাকালের গল্প বড় ভাল লাগে-আমায় মুগ্ধ করে।” ( অপ্ৰকাশিত দিনলিপি ২৮, ৫, ১৯৩৩ ) “১৯১৮ সালে ঠিক এই দিনেই বোধ হয় আমি এখান থেকে সন্ধ্যার ট্রেনে বনৰ্গা গিয়েছিলুম।-- “পুরাতন ভৃত্য” আবৃত্তি কৰ্ত্তে কৰ্ত্তে। কত কথাই মনে এল । জীবনের নানা পরিবর্তন ঘটেচে । Great Spirit-কেও যেন নক্ষত্রালোকিত মহাশূন্যে দেখতে পেলুম।” (অপ্ৰকাশিত দিনলিপি ২০, ১০, ১৯৩৩) “Time একটা প্ৰকাণ্ড element, মানুষের ব্যাপারে এটা বুঝেচি--- মহাকাল। কিনা করে দিতে পারে মহাকাল। এর রসায়ন অদ্ভুত । ( অপ্ৰকাশিত দিনলিপি ৮, ৭, ১৯৩৪ ) 篷 ‘পাহাড়ী নদী পাথর কেটে গভীর নালা সৃষ্টি করেচে-স্তরে স্তরে অনাবৃত কঠিন প্ৰস্তুর সাজানো- মহেঞ্জোদারো ও হরপ্পা নগরীতে সে যুগের নরনারীরা ষেদিন প্ৰসাধন করতো, তখন ঐ প্রস্তরের অর্ধেকও কাট্রেনি। এইসব ভাবলে etermity-র সম্মুখীন হতে হয়।” (অপ্ৰকাশিত দিনলিপি ২৪, ২, ১৯৪৩) IS