পাতা:বিভূতি বীথিকা - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১০৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

-কুড়ি টাকা তো হবে। তেরো সেরা চাল কিনে আনি-আর না খেয়ে 6ऊ *iब्रां शांश ने, गठिI दल5ि --তার চেয়ে আমার সোনা-বাধানো শাখাটা বিক্রি করে এস। বাসন qÍቕ Cኝi1 -८ङांभांद्र शंष्ठ्द्र श्रींथ ८नंद ? --না নিলে অনাহারে মরতে হবে। যা ভালো বোঝে। তাই করে । পরদিন গঙ্গাচরণ শাখাজোড়া গ্রামের সর্ব স্যাকরার দোকানে বিক্রি করলে । সর্ব স্যাকরা বললে-এ জিনিস বিক্রি করবেন কেন ? --দরকার আছে । কিন্তু চাল পাওয়ার যে এত বিপুল বাধা তা গঙ্গাচরণ জানতো না। শঙ্করপুরের নিবাবণ ঘোষের বাড়ী চালের সন্ধান একজন দিয়েছিল। খুব ভোরে পরদিন উঠে সেখানে পৌছে দেখলে দশজন লোক সেখানে ধামা নিয়ে বসে। বাড়ীর মালিক তখনও ওঠে নি। নিবারণ দোর খুলে বাইরে আসতেই সবাই মিলে তাকে ঘিরে ধরলে । সে বললে- আমার চাল নেই গঙ্গাচরণ বললে—সে আমি জানি। তবুও তোমার মুখে শুনবো বলে এসেছিলাম গঙ্গাচরণ সেখানেই বসে পড়লে । চাল না নিয়ে সে ফিরবে। কেমন করে। বাড়ীর সকলেই আজি দু’দিন থেকে ভাত খায় নি। ছেলেদের মুখের দিকে তাকালে কষ্ট হয়। অন্য কয়েকজন লোক যারা এসেছিল, তারা একে একে সবাই ফিরে গেল। নিবারণ ঘোষ বাইরের বাড়ী আর ভেতর বাড়ীর মধ্যেকার দরজা বন্ধ করে দিয়েচে । কতক্ষণ পরে নিবারণ ঘোষ আবার বাইরে এল । গঙ্গাচরণকে বসে থাকতে দেখে বললে-বাবাঠাকুর কি মনে করে বসে ? চাল ? সে দিতে পারবো না। ঘরে চাল আছে, সে তোমার কাছে অস্বীকার করে যাচ্চি নে-শেষে কি নৱকে পচে মরবো ? কিন্তু সে চাল বিক্রি কারলি এরপর বাচ-কাচ না খেয়ে মরবে যে । -কত চাল আছে ? ||| ۹ || بی-س -ঠিক ? -না ঠাকুরমশাই মিথ্যে বলবো না। আর কিছু বেশী আছে। কিন্তু সে è o è بنحــــة .R