পাতা:বিভূতি বীথিকা - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৬১

আমাদেব সঙ্গে মিশতে এসো না । সুলোচনার সহিত আমাদের এ ধরনের খুঁটিনাটি ঝগড প্ৰাযাই চলিত। তবে সে যে সব সময়ে আমাদের বাসায় আসিত তা নয়, মাসের মধ্যে দশ-বাব দিনের বেশি না । প্ৰকােশদা এখানে যে-যে দিন আসিবেন, এমন দিন ছাড়া স্নালোচনার এখানে আসা কেহ কল্পনাও কবিতে পাবিত না । আবে একটা জিনিস লক্ষ্য করি তাম । সতীশাদার প্রতি সুলোচনা যেন তেমন সন্তুষ্ট নয়, অথচ সতীশদা সুলোচনা বলিতে অজ্ঞান ছিলেন। আমাৰ বন্ধু শবৎ বলিত সুলোচনাদের কলিকতাব বাসাভাডা ও বাসাব সমস্ত খবচ নাকি সতীশ দা দিতেন। কিন্তু সুলোচনা সতীশব্দকে কেন যে দেখিতে পারিত না। তাহা কি কবিয়া বলিব ? একদিনের কথা বলি । সেদিন সতীশব্দ আসিবার কিছু পাবে সুন্লোচনা তাহাব মায়ের সঙ্গে আসিযা হাজিব । সুশোচনাব মা বলিল --সতীশ, আমাকে দক্ষিণেশ্বৰ ঘুরিয়ে আনবে বাবা ? সুলোচনাও বলিল- হ্যা মাম| ( সতীশবাবুকে সুলোচনা মামা বলিয়াই ডাকিত ), চল আমি ও যাব। সতীশদা হাতে যেন স্বৰ্গ পাইযাছেন, তাহার চোখমুখেব খুশিব ভাব দেখিয়া তাহাই মনে হইল। উৎসাহের সহি৩ বলিলেন -হঁ, হঁ। বরং চল দক্ষিণেশ্বর থেকে আমরা বরানগরের স্বামী অবধূতানন্দোব আশ্রম দেখে আসব সেও বন্ড চমৎকার জায়গা গঙ্গার ধারে । সুলোচনার মা বলিলেন - তাহলে আমনি পেনোটিব দ্বাদশ শিবের মন্দিরও দেখে আসি চল না ? DBBtBDL BBBYS iDD BDDS DBDBD DDD SS SBDBDB BD K S BD SS সতীশব্দ গাডি ডাকিতে গিয়াছেন, এমন সময প্ৰকাশিদ। আসিয়া পন্ডিলেন । সুলোচনা ভঁাহাকে অনেক অনুরোধ করিল। তাহদের সঙ্গে যাইবার জন্য । তিনি কেন। যাইতে চাহিলেন না। তাহা আমি জানি না, সঙ্গে সঙ্গে সুলোচনাও তাহার মাকে বলিল- সে কোথাও যাইবে না, মায্যেয় ইচ্ছা থাকিলে তিনি একাই যাইতে পাবেন । সতীশব্দ ইতিমধ্যে গাডি অনিয়া উপস্থিত করিলেন। কিন্তু ঘটনার নূতন পরিস্থিতি দেখিয়া বড নিরুৎসাহ হইয়া পডিালেন। প্ৰকাশন্দাও সুলোচনাকে যাইবাবি জন্য যথেষ্ট বলিলেন, এমন কি শেষে রাগও করিলেন, সুলোচনা কিন্তু কিছুতেই গেল না। অবশেযে বেচাৱী সতীশব্দাৱ শুধু সুলোচনাব মাকে লইয়াই যাইতে হইল। অবশ্য আমার বন্ধু-বাড়ীর 为敏心