পাতা:বিভূতি বীথিকা - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৭৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- কে বললে এখানে জায়গা আছে ? -বাজারে শুনলাম । -আমি ঘব ভাডা দিই না । -ভাডা না দেন একটু আশ্ৰয দিন । বুদ্ধ একটুখানি কি ভেবে বললে-ক জন লোক ? -চাব জন । তবে একজন মোটবে শুষে থাকবে বাজারে । -একখানা ঘবেব বেশি দিতে পাববো না । --তাই আমবা কৃতজ্ঞতাব সঙ্গে গ্ৰহণ করবো । আমরা বিস্মযেব সঙ্গে লক্ষ্য কাবলাম লোকটি আমাদেব নিযে সিডি বেযে দোতলায় উঠতে লাগলো। বাউীতে কোন স্ত্রীলোক আছে বলে আমাদেব মনে হলো না । সিডির বাম দিকের কোণেব ঘবে সে আমাদেব নিযে গিযে বললেএই ঘরটা আমি দিতে পারি। আর ঘব নেই। কাৰপেটখানা পেতে নেবেন । বাইরেব টবে জল আছে। গবম জল দিতে পারবো না কিন্তু-বলেই লোকটা চুপ করে গেল । আমাদেব ভাষা হলো পাছে সে আবাবা মত বদলায । আমবা উভযেই জোব করে বললাম—আপনাব খুব মেহেববানি। চমৎকার ঘরটি । --জিনিসপত্র কোথায ? --মোটবেই আছে । আরও দু-জন লোক মোটরে আছে । তাদেব একজনকে নিয়ে আসি । --কি খাবেন বাত্রে ? এখানে খাওযার ব্যবস্থা হবে না । -কোনো দৰকাব নেই। আমব দোকান থেকে আনিযে নেবো । চলুন, আমরাও নিচে যাই । বাজাবে যাবো । আধা ঘণ্টা পাবে আমরা আবার এসে বিছানাপত্র পেতে নিলাম। রামদীন মোটরেই বইলো । রতিকান্ত অত্যন্ত ক্লান্ত ছিল । তারই অনুরোধে আমি আলো নিবিযে দিয়ে ওব শোবাব ব্যবস্থা করে দিলাম, তারপর আমি নিজে এসে বাবাদীয় দাডালাম। বাজারেব বাস্তা সামনেব ছোট পাহাডের মাথা ডিঙিযে যে উপত্যক যি নেমেছে, তারই এপাবে, এই ছোট্ট দোতলা কাঠেব বাড়ীটি । অল্প অল্প জ্যোৎস্না » “ኣ8