পাতা:বিভূতি বীথিকা - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩০৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আছে ওই প্ৰসিদ্ধ গ্রন্থের মধ্যে। আমি তার হাতে আঁকা এই ছবি দেখেই প্ৰথম বুঝতে পারি। উনি কোন ফুলের কথা বলছেন। ••• আমি শিবরাত্রির আগেব দিন যাবে-এরং নিয়ে আসবো । নুটুকে বোলো যদি গাডি যোগাড করতে পাবে। তবে একবার যেন তোমাদের মুসাবনী ঘুরিয়ে নিয়ে আসে। কেন, তোমাব চিঠি পঙে দেখলুম তুমি ঘাটশিলাতেই তো থাকতে চেয়েছিলে -তবে ? ঘাটিশীল সত্যই ভাল জায়গা। বৌমাও খুব ভাল। থাক না তুদিন । তোমরা আব্ব একদিন ফুলডুংবি বেডাতে যে ও বিকেলেব দিকে। অমন Space-এর কােপ অব কোথাও দেখবে না । বাংলাদেশে তো নয়ই। বনগায়ে কি আছে, বনগায্যে ? বেশি লিখবাব সময় পেলুম না। সাড়ে ন’টা বেজেছে। এতক্ষণ অনেক লোকের ভিড ছিল--একটু সময় করে চিঠিখানা লিখলুম। অনেক দিন পরে এসেচি বহুলোক দেখা কবিতে আসচে । “যুগান্তবে’ সেদিনকার মিটিংএর খবর বেরিয়েচে দেখলুম। আমার বক্তৃতাও বার হয়েচে । বনগাঁয়ে দেখোঁচেন সবাই নিশ্চয়ই । সামনেব শনিবারে ভাবচি বারাকপুব যাবো, রবিবার দুপুরে খেয়ে দেয়ে হেঁটে বনগা যাবো । রাত্রিটা থেকে সকালে কলকাতা আসবো । তবে এখনো কিছু পাকাপাকি ঠিক নেই। গ্ৰীতি ও ভালবাসা নিও । পত্রেব উত্তব কােলই চাই কিন্তু - বৌমা, উমা, শান্ত, নুটুকে স্নেহশীৰ্বাদ জানি ও । প্রীতিবদ্ধ শ্ৰীবিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় পুনশ্চঃ শিবরাত্রি সোমবারে, সুতরাং চাটুকে বলে শনিবার ২২শে ফেব্রুয়ারী বম্বে মেলের সময় স্টেশনে থাকতে । যদি কোন কাবণে বম্বে মেলে না যাওয়া হয়, তবে রাচি এক্সপ্রেসে নিশ্চয়ই যাবো । No9 о о