পাতা:বিভূতি বীথিকা - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩০৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

যে বর্ষা ও শরৎ এই দুটি ঋতু আমার এত প্রিয় তা জানিনে-কিন্তু আমার শৈশবের সকল স্বপ্নালোক যেন এক সময় জন্ম নিয়েছিল। এই ঋতুর মধ্যে, তাই শরতের নীল আকাশ, পরিপূর্ণ ঝলমলে রৌদ্র, ঘন সবুজ বনঝোপ আমার মনে শৈশবের সেই হারানো জগতকে আবার ফিরিয়ে আনে, সে জগতের রহস্য আমার কাছে কোনোদিন শেষ হবে না, জন্মান্তরের পথে কতবার যার সঙ্গে পরিচয় ঘটবে। কল্যাণী, তোমাব মধ্যে একটি ভাবুক মনের পরিচয় পেয়েই তোমায় ও-কথা লিখলুম। এ জগতে বেশির ভাগ লোক বস্তুকে, অর্থকে, বিষয়কে, পদগৌববকে বেশি করে বোঝে, ভাবানুভূতিকে বোঝে না। কিন্তু সেদিন যখন বালুবঘাটের জীবনের প্রতি তোমাব পিছুটানের কথা ও নানা জায়গার প্ৰকৃতি বর্ণনা শুনলাম, তখনি আমার মনে হযেচে তুমি এসব বোঝে ও ভালোবাসে । ছেলেমানুষ হলেও এই কল্যাণময়ী প্ৰকৃতির রূপ অন্ততঃ DBDDDBBLDL DLDDLDBBD LLLD BB BDDSS DBBBBD K u S এবাব শব্বতে একদিন বনগায়ে আমরা সবাই বৈকালের আকাশের তলা দিয়ে নদী বেডাতে যাবো, নৌকায় করে। নিশ্চয়ই তোমার খুব ভাল লাগবে, ' আমি বলতে পারি। শরতের নদীচরসংলগ্ন কাশীবনের শোভা আশা করি পূর্বে অনেক দেখেচ, এবারও দেখাবো । তোমার গল্প লিখবাব খোরাক জুটবে। তোমার চিঠি না দেওয়া ভুল হয়েচে । রোজই দেখি চিঠি এসেছে কি না। ভাৱী অন্যায় কল্যাণী। পত্র পেয়েই চিঠি দেবে। তোমায় এ কদিন পত্ৰ লিখবো ভেবেছিলাম ; রাগ করে লিখিনি- এখন সত্যি আর থাকতে পারলুম। না । কেন না মন উদ্বিগ্ন হয়েচে । ভাবচি, অসুখ বিসুখ হয়নি তো কল্যাণীর ? আমি একটা কবিতা লিখচি। তোমায় পাঠালুম। ভাল করে নকল করে আমায় দিও না ? কেমন হয়েছে ? আমি সাধারণতঃ তো কবিতা লিখি না । তুমি স্নেহশীৰ্বাদ নিও। খোকাখুকীদের জানিও। ষোড়শীবাবুকে সশ্রদ্ধ নমস্কার দিও । শ্ৰীবিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় পু-তোমার জন্য অ৷ণ।।*।। নল সত্যিই উদ্বিগ্ন হয়েচে, চিঠিপত্র পেয়েই ७ि । झूल ना श्न, ना श्न, ना श्न। পুং- কপি করে তোমার বাবাকে কবিতাটি দেখিয়ে তার মত নিও। তার কেমন লাগে জানিও ঠিক আমাকে। তোমরা ভালো বললে একটা কাগজেদেবো। Vo 8