পাতা:বিভূতি বীথিকা - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩২৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গভীর রাত্রে রাজপুত্ৰেৰ ঘুম ভেঙে গেলো। বহুদূরে যেন কাজের আর্তনায়কৃত্যু-পথের পথিকদের অন্তিম চিৎকারের মতো করু৭। রাজপুত্র নিজের অলক্ষিতে একবার শিউরে উঠলেন। শয্যার পাশের আগুন নিৰে গিয়েচে, রাজপুত্ৰ উঠে ভাল কবে আগুন জালালেন। সারারাত্রির মধ্যে ঘুম আর এলো न कित १ তোরের দিকে একটা ডিঙি পাওয়া গেলো। তাতে পার হয়ে রাজকুমার ওপারে গিয়ে উঠলেন। ডিঙির মাঝি আধ-পাগলা এবং বোধহয় কানে আদৌ শুনতে পায় না । রাজকুমারের প্রশ্নের কোনো উত্তর সে দিতে পারলে না। প্ৰথমে একটা মরুভূমির মতো মাঠ-ঘাস, খড়, গাছপালা কিছুই নেই - “ ৰূটা রঙের বালির পাহাড় এখানে-ওখানে। অনেক দূরে গিয়ে একটা জনপদ । কিন্তু কেমন একটা নিরানন্দ ভাব চারিদিকে। পথ দিয়ে পথিক চলে না, দোকান-পসারে খদের নেই, নদীর ঘাটে মানার্থীর দল নেই, মাঠে চাষীরা চাষ করে না-যেন কেমন একটা বিষাদ ও অমঙ্গলের ছায়া চারিদিকে । রাজকুমার ক্ষুধা ও তৃষ্ণায় বড়ো কাতর হয়েছিলেন। কাছেই গৃহস্থের ৰাষ্ট্ৰী। সেখানে গিয়ে আশ্রয় চাইতেই তারা খুব যত্নের সঙ্গে আশ্রয় দিলে। অনেকদিন পরে রাজকুমার ভালো খাবার খেলেন, ভালো বিছানায় বিশ্রাম ৰুরতে পেলেন, মানুষের সঙ্গ অনেকদিন পরে বড়ো প্রিয় মনে হলো । কয়েকদিন সেখানে রয়ে গেলেন তিনি। গৃহস্থের একটি ছোটো মেয়ে ও ছেলের সঙ্গে রাজকুমারের বড়ো ভাব হলো। তারা তাঁকে ফুল তুলে মালা গেঁথে দেয়, দুপুৰে তার কাছে বসে গল্প গোলে, তাদের শত আবদার প্রতিদিন তঁাকে সন্থ করতে হয়। ছোটাে ছেলেটির উপদ্রবের তো আর অন্ত নেই! অল্পদিনের মধ্যে রাজকুমার সে বাড়ীর সবার তো বটেই, গ্রামের সকলেরও গ্ৰীতি ও শ্ৰদ্ধার পাত্র হয়ে উঠলেন। এতো সুন্দর মুখশ্ৰী, এমন সুন্দর কান্তি, এমন মিষ্টি স্বভাবের মানুষ তারা কখনও দেখেনি। রাজকুমারের আসল পরিচয় কেউ জানেনি। তিনি কাউকে সে-সব কথা বলেননি। भक्षांश्रे खांब, डिनेि একজন গৃহহীন পখিক-হয়তো তার কেউ কোথাও নেই। এতে সৰােৱই স্নেহ উীর ওপর আরও বেড়ে যায়, কিসে তিনি সুখে থাকবেন, কিসে আত্মীয়হীন निम्नक अवांग-कछे ऊँब कबाब-नबांग्र३७ 65है। জাৱা নিজেদের মধ্যে বলাবলি করে, এমন সুন্দর চেহারার ছেলে নিশ্চয়ই cकवि दरg-बाब व शब। dनि যিনি মণ্ডল, র্তার এক মেয়ে পরমাসুন্দরী VSS