পাতা:বিভূতি বীথিকা - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩২৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মিটে গেল। দু-একদিনের মধ্যে আগুন জলবে। বেশি রাতে রাস্তায় 56 Cं न মীরামকান্দ বাজারের নীচ শ্রেণীর কাফিথানাগুলোতে তখনও আমোদ-প্ৰমোদ চলচে । এসবগুলো ভয়ানক জায়গা রাতে । ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে জানি, বেখাপ্পায় ছোরার ঘায়ে কত লোক যে প্ৰাণ হারিয়েচে তার ঠিকানা নেই। বাজার ছাড়িয়েচি, এমন সময় হঠাৎ দূরে দুমদাম বন্দুকের আওয়াজ শোনা গেল । সঙ্গে সঙ্গে পটু-পটু পটু-পটু মেসিনগানের আওয়াজ । বাচ্চা-ই-সাকোর বিদ্রোহ আরম্ভ হয়ে গেল । মীরামকৃদ বাজারের লোকজন হুড় হুড় করে দোকান কাফিখানা ছেড়ে বার হয়ে এল, কেউ কিছু জানে না, সবাই কানখাড়া করে শুনচে । • • • বিদ্রোহ কথাটা কিন্তু শীগগির তুলোর আগুনের মত চারিদিকে ছড়িয়ে পড়লো। সবাই সন্ত্রান্ত ভীত হয়ে উঠলো-বিদ্রোহ মানে খুন, মানে লুটপাট, মানে গৃহদাহ, মানে পৈশাচিক অরাজকতা ও নিষ্ঠুরতা। বিশেষতঃ এই সব 香邯钟研1 DB DBB BDBSS DBDSDDBB DBDDD BB BBDD DBBDDS তখনকার কথা সবই জানি, কিন্তু সে সব কথা বলব না । চোখের সামনে যে সব ব্যাপার দেখোঁচি, এতদিন পবেও সে কথা ভাবলে শরীর শিউরে ওঠে । মীবস্কৃদ বাজারে রক্তের স্রোত বইল । কে যে কাকে মারে, তার ঠিকানা নেই কিছু। সুযোগ পেয়ে বদমাইস খুনী গুণ্ডার দল মাথাচাডা দিয়ে উঠেচে AYSqDD DSDBBBD BBK DBBDSD DBBBD DDDDY EBBDBD শহন্ধের সাধারণ গুণ্ডা ও দ্বসু্যর দল দিন-দুপুরে খুন রাহাজানি শুরু করে দিলে। আরও কত কি করলে, তার আর উল্লেখ না করাই ভালো । একদিন রাত্রে আমার বন্ধু জোয়ালাপ্ৰসাদ এসে আমায় বললে-চুপি চুপি উঠে এসে তোলানাথের ডেরায়-কোনো কথা জিগ্যেস কোরো না । মীরামকৃদ বাজার পার হবার সময়ে তার অন্ধকার চেহারা দেখে মনটা দমে গেল। ভোলানাথের মন্দিরে গিয়ে দেখি শিখ ও জাঠি যে ক-জন ড্রাইভার কাবুলে উপস্থিত ছিল, সবাই জড় হয়েচে-জনদশেক সবন্ধ। আর উপস্থিত আছেন সেই আফগান অফিসার আর তার সঙ্গে আর একজন দীর্ঘকায় সুপুরুষ আফগান, সাহেবী পোশাক পরা। মন্দিরের অস্পষ্ট আলোয় ওঁদের মুখ ভাল 曹棋可阿宵1 V9R8