পাতা:বিভূতি বীথিকা - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩৪২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

এসেহিচে তখন আর চারা নেই। বিশেষতঃ সে যে ভাষা পেয়েচে এটা না দেখােনই ভালো। দেখালে বিপদের সম্ভাবনা বাড়বে বই কমবে না। ছুরি বার কবে বসলে তখন আর উপায থাকবে না। অনেক দূরে গিয়ে মাঠের মধ্যে একটা গুদামঘর। একটি গাছের গুডি পডে আছে, গুদামঘরের দরজা থেকে একটু দূরে। তার ওপর গঙ্গাধরকে বসতে বলে লোকটা কোথায চলে গেল। গঙ্গাধব বসে চারিধাবে চেযে দেখলে SDLDBBBB BBDLBD BDDD DDDDD DBDBBDBS SBBS tBD DDDDEDL লোকজনের সাডাশব্দ নেই। অন্ধকার হোলেও মাঠেব মধ্যে বলে অন্ধকার তত ঘন নয়- সেই প৩িলা অন্ধকারে চেয়ে দেখে গঙ্গাধবের মনে হোল গুদামঘবটা পুবানো এবং যেন অনেককাল অব্যবহার্য হয়ে পডে আছে। বঁাশের বেড খসে পড়েছে, জালগায় জায়গায্য চালের খোল উড়ে গিয়েচে, মাঝে মাঝে সামনের দোরটা উইধরা, 6डg७ १७८ऊ bई05 cधन । ’ গঙ্গাধরের কেমন একটা ভয় হোল । কেন সে এখানে এল এই সন্ধ্যায় ? এরকম জাযগায় এক মানুষে আসে, বিশেষ করে এতগুলো টাকা সঙ্গে ক’রে ? সে আসত না কখনই, সে কলকাতায় আজ নতুন নয, তার ওপৰে বুনো ব্যবসাদাব, বাঙ্গাল দেশ থেকে নতুন আসেনি। কিন্তু ওই লোকটার কথার সুরে কি যাদু আছে, গঙ্গাধরকে যেন টেনে এনেচে, সাধা” ছিল না যে সে ছাড়ায় । একথা এখন তার মনে হোল । হঠাৎ অন্ধকারের মধ্যে খ্যা সাহেবের মূর্তি দেখা গেল। লোকটর যাওয়াআসা এমন নি, শব্দ ও এমন অদ্ভুত ধরনের যেন মনে হয অন্ধকারে ও ; চেহারা মিলিযে গিয়েছিল, আবার ফুটে বেরুল । কোথাও যে চলে গিয়েছিল, এমন মনে হয় না। পাকা ও বুনো খেলোয়াড আর কি ! থা সাহেব দোর খুলে ঘরে ঢুকল। গঙ্গাধবকেও যখন পেছনে পেছনে আসতে বলল তখন ভয়ে গঙ্গাধরের হাত পা ঝিম্ ঝিম্ কারচে, বুক টিপ চিপ করচে। এই অন্ধকার গুদামঘবের মধ্যে নিসে গিয়ে ঠিক ও লোকটা ওর ওই লম্বা হাতে গলা টিপে ধরবে কিংবা ছুবি বুকে বসাৰে-সেই ফন্দিতে এতদূর ভুলিযে এনেচে। লোকটা নিশ্চৰ্যই জানত যে তার কাছে টাকা আছে, **** রেখেছিল। কে জানে খোদাদাদ খায্যের দলের লোক किँना । शंक्ष|{6अ4 কপালে বিন্দু বিন্দু ঘাম দেখা দিলে। এবার সে ভাবলে দৌডে পালাবে ? Vo