পাতা:বিভূতি রচনাবলী (তৃতীয় খণ্ড).djvu/৪৩৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উমি্মুখর £రి) কবিতা তুলোঁচ ঃ– Beyond the East the Sunrise, beyond the West the sea, And East and West wander-thirst that will not let me be. And come I may, but go I must, if men ask you why. You may put the blame on the stars and the sun, on tha white cloud and the sky. “To scorn all strife and to view all life y With the curious eves of a child.” “To travel hopefully is better than to arrive.” “To love Nature for the sake of what it brings forth, for its beauty, for its harmony will help you a little nearer to perfection.” “To feel love for humanity in the sweetness of spiritual communion. in the joy of helping one another, in the happiness of playing a part together in the everlasting work of the farm of worlds “aud universe, will bring you all the nearer to the goal of evolution.” আজ আশুতোষ হলে জাপানী কবি ইয়োনে নোগুচির বক্ততা শনতে গেলাম । চিত্রকর হিরোসিকের কতকগুলি ছবি, প্রধানতঃ ল্যান্ডস্কেপ, বড় ভাল লাগল—বিশেষতঃ অন্ধ চন্দ্র, পণচন্দ্র, নানারকমের চাঁদের রপে। প্রধানতঃ পল্লীদৃশ্য, ঝরনা, বশিঝাড়, গ্রাম্য নদী ইত্যাদি । হকুসাই ও হিরোসিকে এ দু-জনের শক্তিই এ বিষয়ে খুব অসাধারণ বলে মনে হয়েছে আমার । নোগুচির বক্ততাও বেশ সুন্দর—সকলের চেয়ে আমার ভাল লাগল ঐ spesiĝI—“In the twilight when the vision awakes” y Elffs 5 SISTE GEIR কতবার এটা দেখেচি বলেই আমার কথাটা বড় মনে ধরেচে। নিজের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা না থাকলে অনেক ভালো কথাই যে বোঝা যায় না, আমাদের দেশের অনেক Self-styled সমালোচক সেই সব বোঝেন না । সেদিন বাঁশবাগানের রাঙা রোদ পড়ে যে দশ্যটার সটি করেছিল, আজ পনেরো-ষোল দিন হয়ে গেল এখনও এই নোগুচির বক্ততা শুনতে শুনতে সেই কথাটা মনে হোল । সে আনন্দ মনের গোপন মন্দিরে এখনও সেই রকম সতেজ ও নবীন আছে । ওই দশ্যটা মনে এলেই আনন্দটাও আসে সঙ্গে সঙ্গে । প্রকৃতিকে দেখবার চোখ না খুললে মানুষের জীবনে সত্যিকার আনন্দ নেই, একথা কতবার বলেচি আমার নানা লেখার মধ্যে—কিস্ত আমাদের দেশের লোকে শব এক জোটে চোখ বন্ধ করে আছে । চোখ খোলার সাধ্য কার ? স্বয়ং রবীন্দ্রনাথও হার মেনে গিয়েচেন । অনাব'র মর বালতে বীজ বপন করে ফল পাওয়ার আশা তো আকাশ কুসুম হতে বাধ্য। আজ রবিবার দিনটা দমদমার ওপারে একটা বাজে বাগান বাড়িতে গিয়ে নষ্ট হোল। আমার এ ধরনের Outing মোটে পছন্দ হয় না—কি করি, দলে পড়ে যেতে হোল— বিশেষ করে মহিলাদের কথা ঠেলতে পারা যায় না ; কিন্তু একটা কপির ক্ষেতের সামনে বসে সতরঞ্চি বিছিয়ে রবীন্দ্রনাথের গান শনে সদলবলে চা খাওয়ায় যে কি আনন্দ আছে, আমি তা বঝেলম না। আর কি মশা । কলকাতার উপকণ্ঠে এই শীতকালে যেমন ভয়ঙ্কর মশার উপদ্রব, পাড়াগাঁয়ে বর্ষাকালেও এর সিকি নেই। অথচ শহরের লোকে বিশ-বিশ হাজার টাকা খরচ করে শহরের উপকণ্ঠে—এই ধরনের সাজানো-গোছানো বাগান বাড়ি করে—মাঝে মাঝে সেখানে বন্ধবোন্ধব নিয়ে হল্লা করে। এই সব insipid ধরনের Outing-এর সংসগ' 何・研 (oリ)ーミb