পাতা:বিভূতি রচনাবলী (দশম খণ্ড).djvu/৮৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(2b" বিভূতি-রচনাবলী ওঁদের ওখানে। অরুণবাবুকে দেখে আসবেন--কি বলেন নিধিরামবাৰু ? —জাজে এ তো খুব ভালো কথা। মূলেফবাৰু বলিলেন—আপনাকে বলি, আমার একটি গল্পীর সঙ্গে অরুণবাবুর বিবাহের প্রস্তাব হয়েচে–মানে এখনোও ফরম্যালি করা হয়নি ওঁদের সঙ্গে—আমরা দেখে এলে-चांरख भूव डां८णा कषी । 齡 স্বনীলবাবু বলিলেন—আমরা রবিবারে দ্বাৰ দুজনে। আপনি দয়া করে শুধু লালবিহারীবাৰুকে যদি জানিয়ে রাখেন— —এ আর বেশি কথা কি বলুন-আমি নিশ্চয়ই বলব এখন। আজ্ঞে না, আমি তো চা খাইনে—এ কাপ নিয়ে ৰাও— —জাচ্ছা বাড়তি কাপ আমাদের এখানে দিয়ে স্বা, চা ফেলা যাবে না আমাদের কাছে— কি বলেন অমরবাৰু—আপনাকে কি ওভালটিন দেবে ? * —আজ্ঞে না, আমি শুধু এই খাবার- একগ্লাস জল দিলেই— —ওরে বাবুকে একমাস জল—আর পান নিয়ে আয় তিন খিলি— আরও আধঘণ্টা কথাবার্তার পরে নিধিরাম বিদায় লইয়া বাসায় আসিল। তাহার মনটা বেশ প্রফুল্প। এত বড়-বড় অফিসারের সঙ্গে বসিয়া চা খাইয় আড্ডা দিবে—সে কখনো ভাবিয়াছিল । গ্রামে তাহারা অত্যন্ত গরীব—তাহার বাবা তো কোথাও মুখ পান না গরিব বলিয়া । কাছারীর নায়েব দুবেল ডাকিয়া শাসন করে। আর আজ সে কি না মহকুমার দওষুণ্ডের কর্তাদের সঙ্গে সমানে-সমানে বসিয়৷ জলখাবার খাইল, গল্পগুজব করিল। গ্রামে গিয়া একটা গল্প করিবার জিনিস হুইয়াছে বটে ! কিন্তু তাহার চেয়েও—এ সবের চেয়েও গর্বের বিষয় তাহার জীবনে—মঞ্জুর সঙ্গে আলাপ, মধুর মতো শিক্ষিত, স্বন্দরী, বড় দরের গভর্ণমেণ্ট অফিসারের মেয়ের সঙ্গে তাহার আলাপ, তাহার বন্ধুত্ব । তাহার এ সৌভাগ্যের তুলনা হয় ? কজনের ভাগে এমন ঘটে? কিন্তু মুশকিল ঘটিয়া গেল। সামনের রবিবারে যদি ইহারা গিয়া উপস্থিত হন, তবে গোলমালে এমন সকলে ব্যস্ত হইয়া উঠিৰে ৰে মঞ্জুর সহিত দেখা-শোনা হয়তো ঘটিয়াই উঠিৰে नां । उांशरषद्र «jiरत्र षषन ईशंद्यां बाहेरउ८छ्न-उषन ठांशप्क ईशप्क्द्र जश्ब्राहे वाल থাকিতে হুইবে—মঞ্জুর সহিত সে দেখা করিবে কখন ? মৰুৰে বলিয়াছিল আগামী রবিবারে অভিনয়ের সম্বন্ধে পরামর্শ করিবে—সে সব গেল উন্টাইয়। তাহার সময় কই ? সামনের রৰিবার একেবারে মাটি। পরদিন বন্ধ বাড়ুৰ্য্যে কতকটা অবিশ্বাস, কভকটা আগ্রহের স্বরে তাহাকে জিজ্ঞাসা করিলেন-ধ্যা হে নিধু, স্বনীলবাবু আর মূলেফবাৰু নাকি সামনের হুগুয়ে তোমাদের গায়ে ८ष्ठांबां८षञ्च बांग्लौ दांरकन ? নিধু হাসিয়া বলিল-কে বললে ? —সৰ শুনতে পাই হে, সব কানে আসে। পেশকারবাবুর মুখে শুনলাম। স্থনীলবাবুর