পাতা:বিভূতি রচনাবলী (দ্বাদশ খণ্ড).djvu/৪১৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ßa og विङ्क्रडि-ब्रघ्नागैौ LB BBDDD L DEEE S SBB DLLL S LL BBDBDSLLLLLLGL LLL LLL LL Rural Bengal try at qir city yte circCsa" (ff-Brist, “ቅsiማቁጭ ♥iቫሣqq, ጙ ›o ) ; 肇 事 事 “সুন্দর বিকেল সেদিন নেমেছিল পাঁচ পোতার বাওড়ের ধারে। বঙ্গ পুষ্প সুরভিত হয়েছিল ঈষত্তপ্ত বাতাস। রাঙা মেঘের পাহাড় ফুটে উঠেছিল অন্ত-আকাশ পটে দুর বিস্তৃত আউশ ধানের সবুজ ক্ষেতের ও-প্রান্তে। কিচমিচ করছিল গাঙ, শালিক ও দোয়েল পাখীর বঁীক। কোলসওয়াদি গ্র্যাণ্ট কতক্ষণ একদৃষ্টি অন্ত দিগন্তের পানে চেয়ে রইলেন। তার BB BDDtDB BDBD guBD DBB DBiiiiuD BB uuBD SS DBDD DD DB DB BDDD মানুষকে । আকাশের বিরাটতত্বের সচেতন স্পর্শ আছে সে অনুভূতির মধ্যে। দুৱাগত বংশী ধ্বনির সুস্বরের মত করুণ তার আবেদন । ‘গ্র্যান্ট সাহেব ভাবলেন, এইতো ভারতবর্ষ। এতদিন ঘুরে মরেচেন বোম্বাই, পুনা ক্যাপ্টনমেণ্টের পোলো খেলার মাঠে আর অ্যাংলো ইণ্ডিয়ানদের ক্লাবে। এরা এক অদ্ভুত জীব। এদেশে এসেই এমন অদ্ভুত জীব হয়ে পড়ে যে কেন এরা। যে ভারতবর্ষের কথা তিনি ‘শকুন্তলা’ নাটকের মধ্যে পেরেছিলেন ( মনিয়ার উইলিয়ামের অনুবাদে), যে ভারতবর্ধের খবর পেয়েছিলেন এডুইন আর্নান্ডের কাব্যের মধ্যে, যা দেখতে এত দূরে তিনি এসেছিলেনএতদিন পরে এই ক্ষুদ্র গ্ৰাম্য নদী তীরের অপরাহুটিতে সেই অনিন্দসুন্দর মহাকবিত্বময় সুপ্রাচীন ভারতবর্ষের সন্ধান পেয়েচেন । সার্থক হোল তাঁর ভ্ৰমণ।।” (বিভূতি-রচনাবলী 'ইছামতী’ দ্বাদশ খণ্ড, পৃ. ১৫ }। 番 ‘আজও তিনি ধ্যানে বসলেন। একটা সন্ধ্যামণি ফুল গাছের খুব কাছেই । খানিকটা সময় কেটে গেল। হঠাৎ একটা অপরিচিত ও বিজাতীয় কণ্ঠস্বরে ভবানী চমকে উঠে চোখ খুলে তাকালেন। একজন সাহেব গাছের গুড়ির ওদিকে একটা মোট ঝুরি ধরে দাড়িয়ে তাৱ দিকে বিস্ময় ও শ্ৰদ্ধার দৃষ্টিতে চেয়ে আছে। "সাহেবটি আর কেউ নয়, কোলসওয়াদি গ্র্যাণ্ট-তিনি বটগাছের শোভা দূর থেকে দেখে ভাল করে দেখবার জঙ্গে কাছে এসে আরও আকৃষ্ট হয়ে গাছের তলায় ঢুকে পড়েন এবং এদিক-ওদিক ঘুরতে গিয়ে হঠাৎ ধ্যানরত ভবানীকে দেখেই থমকে দাড়িয়ে বলে ওঠেন, An Indian yogi ! সাহেবের টমটমৃ দুরে রাস্তায় দাডিয়ে আছে, সঙ্গে কেউ নেই। ভজামুচি সহিস টমটমেই বসে আছে ঘোড়া ধরে।-- ‘বটতলায় কি একটা ব্যাপ্তার হয়েচে বুঝে ভজামুচি টাস্টমের ঘোড়া সামলে ওখানে এসে হাজির হো লা সেও ভবানীকে চেনে না। এসে দাড়িয়ে বল্পে-পেরিনাম হুই বাবা ঠাকুর। ও সাহেব ছবি আঁকে। কিনা, তাই দেখুন সকালবেলা কুঠি থেকে বেরিয়ে মোরে নিয়ে সারাদিন বন-বাদােড় ঘোরাচে। আপনাকে দেখে ওর ভালো লেগেচে। তাই