পাতা:বিভূতি রচনাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪৯০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

&ჭ\ჯ8 ष्ट्रिडि-ब्रानारुनी দিকে কিসের বেড়া দেওয়া অন্ধকারে ভালো ঠাওর হল না। একটা আগে পর্যন্ত নেই, ভীষণ অন্ধকার। আমি তো অবাক, এ রকম ঘরে জিনিসপত্র নিয়ে রাত কাটাৰো কেমন करब ? বললুম, এ কারে বাড়ি, না কি এটা ? আমাদের মণ্ডপ-ঘর। সাধারণের জষ্ঠে সাধারণের চাদার তৈরী। এখানে থাকুন, কোনো ভয় নেই। আমি খুব আশ্বস্ত হলুম না। আর কোনো কিছুর ভয় না থাকলেও সাপের ভয় যে আছে, এ বিষয়ে আমি নিঃসন্দেহ। মধ্যপ্রদেশের এই সব বনাঞ্চলে শুনেচি নাকি শঙ্খচূড় (King Cobra)সাপের খুব প্রাদুর্ভাব। ওদের বললুম কথাটা। ওরা আমার নানাপ্রকারে আশ্বাস দিলে। সাপ কখনো তার চোখে দেখেনি, সাপ কাকে বলে তারা জানেই না। আমি নিৰ্ভয়ে এ ঘরে রান্ত্ৰি ৰাপন করতে পারি। কিন্তু সাপ যদি না-ও থাকে, এ খোলা জায়গায় চোরের ভয়ও কি নেই? নিশ্চয়ই এখনো এদেশে সত্যযুগ চলচে না । ওরা আমার কথা শুনে হাসলে। চুরি নাকি এদেশে অজ্ঞাত। তাদের জ্ঞানে কখনো মানসারে চুরি হয়নি। বিশেষ করে বিদেশী লোকের জিনিস কেউ ছোবেও না। আমাকেই রায় করতে হল রাত্রে। যবের রুটি, টেড়সের তরকারি ও দুধ। এদেশে আটার রুটি খাওয়ার প্রচলন তত নেই—বাজার থেকে আট ময়দা এরা বড় একটা কেনে না। নিজেদের ক্ষেত্রোৎপন্ন যব, গম ও মকাই এর রুটিই সারা বছর খায়। গম খুব বেশি হয় না বলেই তার সঙ্গে যব ও মকাই যোগ না করলে বছর কাটে না। অনেক সময় যব, গম ও মকায়ের ছাতু-তিন দ্রব্যের সংমিশ্রণেও রুটি তৈরি করা হয়। রাত্রে মুনিদ্রা হল। পরদিন সকালে উঠতেই গ্রামের অনেক লোক আমার সঙ্গে দেখা করতে এল। তাদের মুখে খবর নিয়ে জানা গেল মাত্র পচিশ-ত্রিশ ঘর লোকের বাস এ গ্রামে। প্রধান উপজীবিকা চাব ও লাক্ষা সংগ্রহ। লক্ষণকীট পোষা ও সংগ্রহ করে মাড়োয়ারী মহাজনদের কাছে বিক্রি করা সারা উড়িয়া, ছোটনাগপুর ও মধ্যপ্রদেশের একটি প্রধান কুটার বাণিজ্য । আকাশের দিকে চেয়ে প্রমাদ গনলাম। আবার ভয়ঙ্কর মেঘ জমা হয়েচে, বর্ষ দেখচি নামলো কালকের মত। এই বর্ষার মধ্যে এই আশ্রয় ছেড়ে রওনা হব কিনা ভাবতে ভাবতে বৃষ্টি নামলো সত্যিই। প্রথমে ফোটা ফোট, তারপর মুষলধারায়, সঙ্গে সঙ্গে বড়। সেই সময়টা আমার ঘরে কেউ নেই, সবাই গল্প করে উঠে গিয়েচে। একটি বালক ভিজতে ভিজতে এক ঘটি দুখ নিয়ে এল अभिांब्र जtग्न ! * আমি তাকে বলি—ষ্ট পাওয়া যায় না এখানে ? -नां बांबू-नांद्दश्य -4 कषी जांबांद्र श्रांप्लो भान श्णि नl cष बन-जनएणब cनरल छ।