পাতা:বিভূতি রচনাবলী (নবম খণ্ড).djvu/৯৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Ե օ বিভূতি-রচনাবলী কথা-ক ডাকবে ওদের বড় বকুল গাছটায় । নদীর ঘাটে গিয়ে লাগবে ওর ডিঙি। বিদায়! আলভারেজ বন্ধু! স্বদেশে ফিরে যাওয়ার এই মানদের মুহূৰ্ত্তে তোমার কথাই আজ মনে হচ্চে। তুমি সেই দলের মানুষ, সারা আকাশ যাদের ঘরের ছাদ, সারা পৃথিবী যাদের পায়ে চলার পথ—আশীৰ্ব্বাদ কোরো তোমার মহারণ্যের নির্জন সমাধি থেকে, যেন তোমার মত হতে পারি জীবনে, অমনি সুখ-দুঃখ নিস্পৃহ, অমনি নিভাক । বিদায় বন্ধু আত্তিলিও গাত্তি। অনেক জন্মের বন্ধু ছিলে তুমি। তোমরা সবাই মিলে শিখিয়েছ চীন দেশে প্রচলিত সেই প্রাচীন ছড়াটির সত্যতাছাদের আলসের দিব্যি চৌরস একখান টালি হয়ে অনড় অবস্থায় সুখে স্বচ্ছন্দে থাকার চেয়ে স্ফটিক প্রস্তর হয়ে ভেঙে যাওয়াও ভালো, ভেঙে যাওয়াও ভালো, ভেঙে যাওয়াও ভালো । 嘉 毒 贏 壽 আবার তাকে আফ্রিকায় ফিরতে হবে। এখন জন্মভূমির টান বড় টান। জন্মভূমির কোলে এখন সে কিছুদিন কাটাবে। তার পর দেশেই সে কোম্পানী গঠন করবার চেষ্টা করবে—আবার সুদূর রিখটারসভেল্ড পৰ্ব্বতে ফিরবে রত্নখনির পুনর্বার অনুসন্ধানে—খুজে সে বার করবেই। ততদিন—বিদায় ! পরিশিষ্ট্র সলবেরি থাকতে সে সাউথ রোডেসিয়ান মিউজিয়ামের কিউরেটার প্রসিদ্ধ জীবতত্ত্ববিদ ড: ফিট জেরাল্ডের সঙ্গে দেখা করেছিল, বিশেষ করে বুনিপের কথাটা তাকে বলবার জন্যে। দেশে আসবার কিছুদিন পরে ডঃ ফিটজেরাল্ডএর কাছ থেকে শঙ্কর নিম্নলিখিত পত্ৰখানা পায়। The South Rhodesian Museum Salisbury. Rhodesia South Africa - January 12, 1911 Dear Mr. Choudhuri, I am writing this letter to fulfil my promise to you to let you know what I thought about your report of a strange three-toed monster in the wilds of the Richtersveldt Mountains. On looking up my files I find other similar accounts by explorers who had been to the region