পাতা:বিভূতি রচনাবলী (পঞ্চম খণ্ড).djvu/৩৮৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

छद्म ७ श्रृङ्क ع۹ (می( রঙচঙে চোখ ধাধিয়া গেল। মেয়েরা ঠিকই কলিকাতার চাল শিথিয়া ফেলিয়াছে,-কিন্তু এ সব পাড়াগায়ের শহরে পুরুষদের বেশভূষা নিজের নিজের ইচ্ছামত—ধুতির সঙ্গে কোট পর এখানকার নিয়ম, কেউ তাতে কিছু মনে করে না। চারিধারে হাসিখুশি, উৎসবের ধুম। কেশবের মনের মধ্যে কোথায় যেন একটা প্রকাও বড় ফাক, এদের হাসিখুশির সঙ্গে তার মিল থাইতেছে না। আচ্ছ, এদের মধ্যে কেউই বোধ হয় জানে না, তার আজ সকালে কি হইয়া গিয়াছে . একটি ভদ্রলোক চার বছরের একটি ছেলেকে সঙ্গে লইয়া গাড়ী হইতে নামিলেন। বেশ স্বন্দর ফুটফুটে ছেলেটি, গারে রাঙা সিস্কের জামা, কেঁচোন ধুতি পরনে এতটুকু ছেলের, পারে রাঙা মখমলের উপর জরির কাজ করা জুতো। কি মুনার মানাইয়াছে। কেশবের ইচ্ছা হইল ছুটিয়া গিয়া ভদ্রলোকটিকে বলে—শুকুন মশায়, আমারও একটি ছেলে ছিল, অবিকল এমনিটি দেখতে । আজ সকালে মারা গেল। আপনার ছেলের মতোই তার গায়ের রং । মহিমপুরের নিকারীরা মাছ আনিয়া ফেলিল। গোমস্ত নবীন সরকার ভাকিয়া বলিল— ওহে কেশব, চুপ করে দাডিয়ে থেক না, চট্‌ করে মাছগুলোর ওজনটা একবার দেখে নিয়ে ওদের হাতচিঠেখান সই করে দাও—দাডিয়ে থাকবার সময় নেই—কাতলা আধ মনের বেশি হলে ফেরত দিও—শুধু রইয়ের বায়না আছে। নবীন সরকার জানে না তাহার খোকা আজ সকালে মারা গিয়াছে। কি করিয়া জানিবে, ভিন গায়ের লোক, তাতে এই ব্যস্ত কাজের বাড়ীতে ; সে খবর তাকে দেওয়ার গরজ কণর ? কেশব একবার নবীন সরকারকে গিয়া বলিবে—গোমস্ত মশায়, আমার খোকাটি মারা গিয়েছে আজ সকাল বেলা । ফুটফুটে খোকাটি ! বড় কষ্ট দিয়ে গিয়েছে। নবীন সরকার নিশ্চয়ই আশ্চৰ্য্য হইয়া যাইবে। বল কি কেশব ! তোমার ছেলে আজি সকালে মারা গিয়েছে, আর তুমি ছুটোছুটি করে কাজ করে বেড়াচ্ছ! আহা-হ, তোমার ছেলে ! আহা, তাই তো ! কিন্তু কেউ কিছু জানে না । কেশব তো কাহাকেও কিছু বলিবে না। মাছ ওজন করিয়া লইবার পরে দুধ-দই আসিয়া উপস্থিত । তারপর আসিল বাজার হইতে शब्रि भग्नद्रांद्र ८छ्रण. छ्शन-श्रांफ़ॉई भन मनश्व ७ श्रांफ़ांहे भन शांख्ब्रां णहेब्रl। नई-नष्कल ७खन করিবার হিড়িকে কেশব সম্পূর্ণ অঙ্গমনস্ক হইয়া পড়িল। সপ বিছান, সামিয়ানা খাটান প্রভৃতি কাজ তদারক করিবার ভারও পড়িল তাহার উপর। ইতিমধ্যে সকলেই সব ভুলিয়া গেল, একটা বড় গ্রাম্য দলাদলির গোলমালের মধ্যে। সকলেই জানিত, আজ হারাণ চক্ৰবৰ্ত্তীর বিধবা মেয়ের কথা এ সভায় উঠবেই উঠিবে। সকলে প্রস্তুত হইয়াই আসিয়াছিল। প্রথমে কথাটা তুলিলেন নায়েৰ মশার-তারপরে তুমুল তর্কবিতর্ক ও পরিশেষে ওপাড়ার কুমার চক্রবর্তী রাগ করিয়া c$5ाँहेरउ cÉछाँहेरड कांद्दछब्र यांख्नेौ ছাড়িয়া চলিয়া গেলেন—অমম দলে আমি থাকি নে ! যেখানে একটা স্বাধন নেই, বিচার