পাতা:বিভূতি রচনাবলী (পঞ্চম খণ্ড).djvu/৪৭৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

艇 8&ტ খানিকদূর গিয়ে আমরা একটু নীচু উচ্ছঙ্কজধা নামলাম, আবার সেই পাহাড়ী নদীটা উপলবিছানো পথে পার হলাম। এইবার ফুল্ল জলপতনের জনৰ শোনা গেল— আরও একটু এগিয়ে গিয়ে চোখে পড়লো পেজ গুলোর বস্তার মত জলরাশি পাহাড়ের ওপর থেকে, বনের মাথা থেকে উপচে পড়চে। আবার একটা উচু পাহাড়ের গুপ্তর থেকে আমরা নীচে নামতেই বাদিকের বনের আড়ালটা সরে গেল । জলপ্রপাতটা একেবারে চোখের সামুনে আমাদের। পরেশবাবু কবি লোক, উচ্ছ্বসিত স্বরে বলে উঠলেন-বা, অতি চমৎকার! : আমরা সবাই সায় দিল্লায়।.জায়গাটা যেন আগাগোড়া পাথরে ীৈখনো—কোথাও এতটুকু মাটি বা বালি নেই"স্তষ্ট্রে র.নেমে গিয়েচে পাথরের ধাপে ধাীে—যেন পুকুরের সান বাধানে ঘাট । মিঃ সিংহ বললেন—আমরা সকলে স্নান করে নেবে চলুন ওই জলে। পরেশবাবু বললেন—ম্যালেরিয়া হবে না তো নাইলে ? * স্থবোধ বললে—ন, এখানে ম্যালেরিয়া কোথায় ? আমরা বসে বসে দেখলুম কতক্ষণ । + স্থানটির গভীর সৌম্বৰ্য দেখবার জিনিস। শুধু গ্রীয় পড়ে ঠিক বোঝা বাৰু না। ষে উত্তৰ শৈলগাত্র বেয়ে এই বড় ঝর্ণাট। পড়চে, তার চারিপাশে ঘন বনানী, চুনাপাথরের প্রাচীর। যতদূর দেখা যায় পাহাড়ের গায়ে ল্যান্টান ক্যামেরা ফুলের গাছ-ফুল ফুটে আছে । তারপর আমরা জলপ্রপাতের তলায় স্নান করতে গেলাম! সে এক চমৎকার ভীতি পদ অভিজ্ঞতা ! প্রতি মুহূৰ্ত্তে মনে হবে অত জল আর তজোরে দি গায়ে এসে পড়ে, ছুমড়ে বেঁকে যাবে। তা অবিপ্তি হয় না কিন্তু এটা মনে হয় যে খুব ভারী কি একটা জিনিস দুড়দাড় করে পিঠে পড়চে । মি: সিংহ আবার আমাকে হাত ধরে টেনে নিয়ে যেতে চাইলেন প্রপাতের ধারার পেছনে, পতনশীল জলধারা আর পর্বতের প্রাচীর—এ দুয়ের মাঝখানে। दलजांभ-८कन ? —আস্থন, আম্বন, মজা হবে r —আমার মজায় কাজ নেই মশায়,ওখানে যাবো না । —একটুখানি এসে দেখে যান আমিও স্বাবে না, মিঃ সিংহ নাছোড়বন। কিন্তু সেখানে যাওয়া সোজা কথা নয়। প্রপাতের সেই বিরাট জলের ভলুম এড়িয়ে পার ए८ञ्च । भांद्रां यां८व । দৃঢ়ভাবে বললাম-আপনি যান। আমাকে মাপ করুন। মিঃ সিংহ সত্যিই গেলেন সেখানে। পতনশীল সেই বিশাল জলধারার ধোয়ার আড়ালে