lሠj" ফুলিয়া খড়দহ সৰুৰানন্দী আয় । বল্লভী নামেতে আছে বঁধা মেলি চায় ৷ খড়দহ মেলে থাকি কুলে বড় খাটি। বিভূতিভূষণ নাম আমি বাদ্যঘাটী ৷ নবাই সবাই অস্থার বিখ্যাত সুন্দর। ছিলেন পূৰ্ব্বৰ পুরুষ তিন সহোদর। সুন্দরের বংশাভাব এই কথা খ্যাত । चरुं भक्षु मांनङ्गां, *द्वेिष्ठ ! মধ্যম সবাই বড় ধৰ্ম্ম-পরায়ণ । তান্ত বংশধর। আমি কয়হি শ্ৰবণ ৷ ভাবে ভঙ্গ নহে ব্যঙ্গ প্ৰবরেতে তিন । शा&िला ciद्ध भध कछु नईि ईौन ॥ কুলীনের পরিচয। আর কত চাও। মেকীটাকা নাহি আমি বাজাইয়া লs।” পিতার নিকটেই বিভূতিভূষণ পাঁচ বৎসল বন্যাস হইতে মুগ্ধবোধ ব্যাকরণ পড়িতে শুরু করেন তাহা পূর্বেই উল্লেখ করিয়াছি। পিতার কবি-মন, লিখিবার শক্তি, তীব্ৰ অনুভূতি এবং ভ্রমণ করিবার নেশা তাহার সাহিত্যিক-জীবনে প্রেরণা যোগায়। বিভূতিভূষণও পিতার অনুকরণে অতি বাল্যবয়স হইতে খাতায় পালা লিখিতে শুরু করেন। পিতার অনুকরণে তিনি বারাকপুর গ্রামের গাছপালা ও বঁাশঝাডকে শ্রোতারূপে কল্পনা করিয়া কথকতা করিতেন। শৈশবে “বঙ্গবাসী’ কাগজের গ্ৰাহক হওযান্য পৃথিবীর অনেক বিষয়ের দ্বার বিভূতিভূষণের নিকট খুলিয়া যায়। তাহা ছাড়া পিতা মহানন্দব পুস্তক-সংগ্র”ে ও বাতিক ছিল। তিনি পুত্রকে নানা জায়গা হইতে পুস্তক আনি যা দিতেন। কথকতা কবিতে যাইবার সময় কখনও কখনও মহানন্দ পুত্রকে সঙ্গে লইয়া যাইতেন। ফলে বিভূতিভূষণের মনে অধ্যাত্ম-চেতনা এবং ভ্রমণের নেশা গড়িয়া ওঠে। এইরূপ ঘোর অনটন এবং দারিদ্র্যের মধ্যেও তাহার সাহিত্যে BBLE S S BBBDBBBD DBDBD S DD SS S BBBLD gBS S BBDBDDBSBBS D নুপণ্ডিত হেডমাস্টার মহাশয়েব সঙ্গলাভে দিনদিনই তাহার পঠনম্পৃহা বধিত হয়। এই সময়ে স্কুল-ম্যাগাজিনে এবং বিবাহবাড়ির অনুরোধে দুই-চারিটি পন্থও লিখিয়া দিয়াছিলেন। বিভূতিভূষণের প্রকৃত সাহিত্যিক জীবন ৭৭ রান্ত হয় ১৯২২ সালের জানুয়ারী মাস হইতে । বঙ্গান্ধ মাঘ ১৩২৮-এ তাহার প্রথম গল্প “উপেক্ষিতা।” “প্রবাসী’তে প্ৰকাশিত হয়। “উপেক্ষিতা"র গল্পলেখক হিসাবে তিনি বঙ্গবাণীয় দেউলে প্ৰবেশ করেন। গ্ৰন্থ-পরিচয়ে” “মেঘময়াৱ” শীর্ষক রচনায় এ-বিষয়ে বিশদ বিবরণ দেওয়া হইয়াছে। ভাগলপুরের “বড় বাসায়”। তিনি ৬ এপ্রিল ১৯২৫-এ 'পথেয় পাঁচালী’ রচনা শুরু করেন। উং শেষ হয় ২৬ এপ্রিল ১৯২৮ সালে।
পাতা:বিভূতি রচনাবলী (প্রথম খণ্ড).djvu/১২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।