*पद्ध *फ़ांजी SS চলে তখন তাহার নল হইতে আগুন বাচির হয়। কিনা ! সে ভাইএর গায়ে হাত বুলাইয়া ব্যশিল --তোকেও সঙ্গে ক’রে নিয়ে যাবো। তাহার পর দুজনেই চুপ করিয়া ঘুমাইবার যোগাড় করিল। ঘুমাইতে গিয়া একটা কথা বার বার দুর্গার মনে হষ্টতেছিল-ঠাকুর সুদৰ্শন তাহার কথা শুনিয়াছেন । আজই তো সুদর্শনের কাছে সে-ঠাকুরের বািডঙ দিয়া-মা তো ঠিক কথা বলে । অপু বলিঙ্গ-লীলাদির জন্তে কেমন চমৎকার শাড়ী কেন হয়েচে, আজ লীলাদির কাকা বিয়ের জন্যে কিনে এনেচে রাণাঘাট থেকে, সেঞ্জ জেঠমা বল্লে-বালুচরের শাড়ী দুৰ্গা হাসিমুখে বলিল—একটা ছাড়া জানিস ?--পিসি বলতো, বালুচরের বালুর চরে একটা কথা কই— মোষের পেটে মধুর ছানা দেখে এলাম সই। উনবিংশ পরিচ্ছেদ অপু কাউকে একথা এখনো বলে নাই—তাতার দিদিকেও না। সেদিন চুপি চুপি দুপুরে সে যখন তাহার বাবার ঐ বই-বোঝাই কাঠের সিন্দূকটা লুকাইয়া খুলিয়াছিল, সিন্দুকার্টার মধ্যের একখানা বইএর মধ্যেই এই অদ্ভুত কথাটার সন্ধান পাইয়াছে ! উঠানের উপর বঁাশঝাড়ের ছায়া তথন পূর্ব-পশ্চিমে দীর্ণ হয় নাই, ঠিক-দুপুরে সোনাভাঙার তেপস্থার মাঠের সেই প্ৰাচীন অশ্বখ গাছের ছায়ার মত এক জায়গায় একরাশ ছায়া জমাট भिग्रा छिज। একদিন সে দুপুরবেলা বাপের অনুপস্থিতিৰে ঘরের দরজা পৃদ্ধ করিয়া চুপি চুপি বইয়ের বাক্সটা লুকাইয়া খুলিলা ! অধীর আগ্রহের সহিত সে এ-বই ও-বন্ধ খুলিয়া খানিকটা করিয়া L BBDL LLS EBB DBBBS DBBsB KES DD SS SBE DDDLDDD DD D BrrD লাগিল। একখানা বইএর মলাট ধুলিয়। দেখিল নাম লেখা আছে “সৰ্ব্ব-দর্শন সংগ্রহ’ । ইহার অর্থ কি, বইখানা কোন বিষয়ের তাহা সে বিন্দুবিসর্গও বুঝিল না। বইখানা খুলিতেই একদল কাগজ-কাটা পোকা নিঃশব্দে বিবৰ্ণ মার্বেল কাগজের নীচে হইতে বাহির হইয়া উৰ্দ্ধশ্বাসে ষেদিকে দুই চোখ যায় দৌড় দিল । অপু বইথানা নাকের কাছে লইয়া গিয়া ভ্ৰাণ লইল, কেমন পুৱানো গান্ধ! মেটে রঙের পুরু পুরু পাতাগুলার এই গন্ধটা তাহার বড় ভাল লাগে-গন্ধটায় কেবলই বাবার কথা মনে করাইয়া দেয়। যখনং এ গন্ধ সে পায় তখনই কি জানি কেন তাহার यदों क६ी भ४न *i७ । অত্যন্ত পুরানো মার্বেল কাগজের বঁাধাই করা মলাটের নানাস্থানে চট-উঠিয়া গিয়াছে। এই পুৱানো বইএর উপরই তাহার প্রধান মোহ। সেইজন্তু সে বইখানা বালিশের তলায় লুকাইয়া রাখিয়া অন্যান্য বই তুর্শিয়া বাষ্ম বন্ধ করিয়া দিল ।
পাতা:বিভূতি রচনাবলী (প্রথম খণ্ড).djvu/১৭৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।