{ጓ• ঋয়নHটলার মধ্যে যেন ঢেলে দিয়েছিলেন। দীনেশচন্দ্ৰ সেন মহাশয় তঁর অপূর্ব বই SLL DYLSL D D BBDDBB YL uB DDBL BDB BBBDSeSeDuSiSDD প্ৰকৃতি-প্ৰিয়া সীতা হরিৎ-ছদ বনতারুরাজি দেখিয়া বনোন্মাদিনী হুইয়া পড়িলেন।” আমরা “দিব্যোন্মাদ” শব্দটির সঙ্গে পরিচিত, তার অর্থ আর ক্ষ্যোতনা বুঝি, কিন্তু “বনোন্মাদ", এই শব্দটিকে “যিবোম্মাদ” শব্দের সঙ্গে একপৰ্য্যায়ের-ই বলতে হয়;-অরণ্যানীর সৌন্দৰ্য্যে, বনস্পতিবৃক্ষ-লতা-গুল্ম-পত্র-পুষ্পের মধ্যে যে রাসানুভবের উৎস আছে, সাধারণ জীবনের মধ্যেই তার উপলব্ধি আর সেইজন্য অপার্থিব আনন্দের এক পূর্ণ অনুভূতি, আর সেই অনুভূতির মধ্যে বিশ্বপ্ৰপঞ্চের অন্তয়ালে অবস্থিত পরম-সত্তার আভাস-এ-সমস্ত যেন “বনোন্মাদ” শব্দটির মধ্যেই নিহিত আছে। বিভূতিভূষণকে এই ভাবের বনজঙ্গল, গাছপালা, তরুলতা, ফুলফল, জলপাহাড় নিয়ে সারাক্ষণ মেতে থাকা, এক প্রকারের দিব্যোন্মান্ধে ভরপুর আত্মভোলা মানুষ ছাড়া আর কিছু আমার মনে হয় না। মানুধের প্রতি তঁর দরদ অসীম, কিন্তু সেই মানুষকে তিনি তার প্ৰাকৃতিক আবেষ্টনী থেকে বিচ্ছিন্নকরে দেখতে অভ্যস্ত নন, আর তিনি বোধ হয় কুল্পনা-ও ক’বতে SBDD YYKLDBDS uBBBD sg BBLSSSDBYDK DDBS LL LHHLlLLLlLLLCLM GCC যন্ত্রচালিত আর স্বাধীন মানুষমাত্ৰ হ’য়ে দাড়াবো! আর তার নিজের দেহ-মন বলতে কিছুই BB KBK DB K SDB DDBK LSiBB KBBD BuSDDSEDD LLLGLSCLCLLLlLLLLLLL অর্থাৎ, অতি-প্ৰজননের বিভীষিকার মধ্যে পড়ে, ভালো ভাবে স্বাভাবিক ভাবে বেঁচে থাকবার আর কোনও সম্ভাবনা দেখতে পাচ্ছে না, যে মানুষের জীবনচৰ্য্যা তার শেষ ধ্বংসের পূর্বে ষে সম্পূর্ণ নোতুন পৰ্য্যায়ের নেতুন পদ্ধতির মরণালিঙ্গনের দিকে দ্রুত অগ্রসর হচ্ছে, সেই অতিআধুনিক কালের মানুষ ছাড়া সেরূপ কল্পনা আর কেউ ক’রতে পারবে ও না।” 臀 এই প্ৰকৃতিগত-প্ৰাণতা আর প্রকৃতি-প্রিয়তার মধ্যে আদিম যুগের “পূর্ণ-মানব”-the Full Man of the Primuitive Age-Vif FR for ej efissis RM 1 The Trausformation of Man নামে যে উপাদেয়। আর চিন্তোত্তেজক পুস্তক আজিকািলকার এক শ্ৰেষ্ঠ পাশ্চাত্ত্য মনীষী Lewis Mumford লিউইস মামূফোর্ড লিখেছেন, তাতে চমৎকার ভাবে দেখানো হয়েছে, কি ক’রে গাছে থাকা আস্তবানরেরপূর্বপুরুষ ক্ষুদ্র চতুষ্পদ পশু থেকে শুরু ক’রে, লক্ষ-লক্ষ বৎসর ধ’রে বৃক্ষবিহাৰী। কিন্তু পদক্ষেপ-পটু লাঙ্গুলহীন নরাকার বানর বা বনমানুষের উদ্ভব হ’ল, তার পরে আয়ুও কয়েক লক্ষ বৎসর পরে দেখা দিলে আদিম মাগৰ, সত্যকায় মানুষ, যে মানুষ এখন থেকে মাত্র হাজার পঞ্চাশ বছর আগে দলবদ্ধ হয়ে বাস করে, এমন হয়ে দাঁড়াল’। এর পরে মানুষের জীবনে প্ৰাগ-ঐতিহাসিক যুগ কাটিয়ে’ ঐতিহাসিক যুগ এল --কিন্তু আদিম মানুষের দেহধৰ্ম আর চিন্তবৃত্তি, এসবের মামুল পরিবর্তন তেমন কিছু হ’ল না, যদিও শতকের পর শতক ধ’রে তার মনেৰ উৎকর্ষ, দেহেত্ব সৌন্দৰ্য্য, অঙ্গপ্রত্যঙ্গেশ্ন কাৰ্য্যপষ্টতা ক্ৰমশঃ বেড়ে চলল। আধুনিক কাপে, লক্ষ-লক্ষ হাজার-২াজার শতশত বৎসৱ কাটিয়ে', বিগত শ” দুই বছরের মধ্যে, বিশেষ করে বৈদুতিক শক্তিকে মানুষের কাজে লাগানোয়
পাতা:বিভূতি রচনাবলী (প্রথম খণ্ড).djvu/১৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।