পাতা:বিভূতি রচনাবলী (প্রথম খণ্ড).djvu/১৯৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

39 विष्ट्रख्रि-ब्रष्नांबर्नी যাইবার সময় সে হঠাৎ পুটুলি খুলিয়া কষ্ট সঞ্চিত পাঁচটি টাকা বাহিয়া করিয়া সৰ্ব্বজয়ার হাতে দিতে গেল। একটু লজার সুরে বলিল-এই পাঁচটা টাকা দিয়ে দিৱি বিয়ের সময় مسقية بين 1:ht শার্বজয়া বলিল-না। বাবা, না-তুমি মুখে বললে এই খুব হোল, টাকা দিতে হবে না, তোমায় এখন টাকাৱ কত দািয়কাৱ-বিয়ে-খাওয়া কয়ে সংসাৱী হতে হবে তৰু সে কিছুতেই ছাড়ে না। অনেক বুঝাইয়া অবে তাঁহাকে নিয়ন্ত করিতে হইল। তাহার পর সকলে উহাদেয়া বাড়ীর দরজায় সামনে খাকিকটা পৰ পৰ্যন্ত তাহাকে আগাইয়া দিতে আসিল। যাইবার সময় সে বায় বার বলিয়া গেল, দিদির বিয়ের সময় অবশ্য কবিয়া ধেন vstoto ou (ter gi গাবতলার ছায়ায় ছায়ায় তাহার হুকুমার বালকমূৰ্ত্তি ভাটিশেওড়া ঝোপের আড়ালে অদৃশ্য হইয়া গেলে হঠাৎ সৰ্ব্বজয়ার মনে হইল, বড় ছেলেমানুষ, আহা, এই বয়সে বেরিয়েছে নিজের রোজগার নিজে কৰ্ত্তে। অপুত্র আমাৱ যদি ঐরকম হোত-মাগো !••• চতুর্বিংশ পরিচ্ছেদ প্ৰথম প্ৰথম যখন হরিহর কাশী হইতে আসিত তখন সকলে বলিত তাহার শুভবিদ্যুৎ বড় উজ্জ্বল, এ অঞ্চলে ওরকম বিদ্যা শিখিয়া কেহ আসে নাই। তাহার বিদ্যার মুখ্যাতি সকলের মুখে ছিল, সকলে বলিত সে এইবার একটা কিছু করিবে। সৰ্ব্বজয়াও ভাবিত, শীঘ্রই উহাৱা তাহার স্বামীকে ভাকাইয়া একটা ভাল চাকুরি দিবে (কাহারা চাকুরি দেয় সে সম্বন্ধে তাহার ধারণা ছিল কুয়াসাচ্ছন্ন সমুদ্র-বক্ষের মত অস্পষ্ট)। কিন্তু মাসের পর মাস, বৎসরের পর বৎসর করিয়া বহুকাল চলিয়া গেল, অর্থব্রান্ত্রির মাথায় কোনো জরিয়া পোষাক-পিয়া ঘোড়সওয়ার সভাপণ্ডিত পদের নিয়োগ-পত্ৰ লইয়া দুটিয়া আসিল না, বা আরব্য উপন্যাসের দৈত্য কোন মণি-খচিত মায়াপ্রাসাদ আকাশ বহিয়া উড়াইয়া আনিয়া তাহদের ভাঙা ঘরে বসাইয়া B LBBY SS DDDS B BB EKDDSDD DDD SDDD D BDBBDB B BBBD BBS কড়িকাঠ। আয়ও ঝুলিয়া পড়িতে চাহিল ; আগে যাও বা ছিল তাও আর সব থাকিতেছে ODSKD D BTBDBDS BB DD D S BBBDBD DBBB DBB D DDBLDBBDDD একটা একটা আশার কথা এমন ভাবে বলে, যেন সব ঠিক, আদ্যমাত্র বিলম্ব আছে, অবস্থা ब्रेिण रणिग्रा । द्धि छद्म &क ?--- জীবন বড় মধুময় শুধু এইজন্য যে, এই মাধুৰ্য্যয় অনেকটাই অল্প ও কল্পনা ষ্টিা গড়া। হোক না। স্বপ্ন মিথ্যা, কল্পনা বাস্তবতার লেশপুঞ্জ ; নাই বা থাকিল সব সময় তাহদের পিছনে সার্থকতা ; তাহারাই যে জীবনের শ্ৰেষ্ঠ সম্পদ, তাহারা আসুক, জীবনে অক্ষয় হোক তাহদের আসন ; তুচ্ছ সার্থকতা, তুচ্ছ লাভ।