Sf উখেৰ”উঠছে, সেট অনুভূতি হারাতে বসেছে। মনে হুষ পৃথিবী সম্বন্ধে আদিম মাঙ্গসের মনে উতৃত এই শ্ৰদ্ধা-বিস্ময়-স্ত্রীতিতে পূর্ণ প্ৰতিক্রিয়া, বহুদিন পরে, বিভূতিভূষণের লেখায়-উষ্ঠার বনজঙ্গল গাছপালায় আনন্দ আর মাতামাতি, তার অরণ্য-শ্ৰীতির মধ্যে, আবার যেন নোতুন ক’রে ৰূপ নিলে। মানবসমাজ-সমসাময়িক বাঙালী ঘরের মেয়ে পুরুসেব জীবনযাত্রা জীবনদর্শন নিয়ে বিভূতিভূষণ কিছু কম লিখে যান নি। আর "ন্ঠার সমাজ আর মানবজীবন নিয়ে লেখা গল্পBuuB BBBiBD DBDD DEgSBDD SDDu BDB D SS DD SDD DDS BBBBBSDDB “বিপিনের সংসার”, তার “দুই বাড়ী”, “ঠিল “অক্ষাবর্তন", "ঠার “অথৈ জল”, তাঁর “কেদার রাজা”, ষ্ঠার "ইছামতী”। প্ৰভৃতি, উপন্যাস-গৌরবে মহীয়ান বাঙলা সাহিত্যেও লক্ষণীয় গ্ৰন্থ ব'লে স্বীকৃতি পেয়েছে। এগুলি দৃষ্ট জীবনের আধাবে, সহজ। সবল ভালে যিভূতিভূষণের কল্পিত চরিত্রের অতি মনোজ চিত্রণ-এগুলি problem বা সমস্যামযা উপন্যাস অথবা উদ্দেশ্যমূলক উপন্সাস নয়, এগুলি দিব্যদৃষ্টিসম্পন্ন সাহিত্যকারের জীবন-দর্শনের আনন্দের প্রকাশ মাত্র । প্রেমের কথা নিয়ে-বিভূতিভূষণের রচনায় আখ্যানের বিষযবস্তু বা অবস্থান দুই-এক জায়গাষ অসামাজিক বা প্ৰতিনৈতিক হ’লেও, তঁায় মনোয় শুচিত তীয় আদর্শবোধ কখনও ক্ষুন্ন হয় নি। যারা বিশেষ ক’রে বিভূতিভূষণের সাহিত্যিক কৃতির পর্ল্যালোচনা করেছেন বা ক’রবেন, তারা অবশ্য বিচারবিশ্লেষণ ক’রে তঁর কথাসাহিত্যের যথার্থ মূল্যায়ন ক’রছেন, তঁর সত্যকার প্রতিষ্ঠা তারা স্থির ক’রে দেবার চেষ্টা ক’ববেন । কিন্তু এযুগে সব দেশেই এক শ্রেণীর eiਣਿਯ লেখকের মধ্যে নর-নবীর প্রেমের কথা নিয়ে অব বিশেষ ক’লে দেহা শ্ৰী প্ৰেম বা ঋআকর্ষণ নিয়ে, তখাকথিত “বান্তবিনষ্ট” সাহিত্যের পঙ্ক-পঙ্কলের মধ্যে উৎকট আনন্দে গভাগড়ি দেওয়া দেখা যায়। কিন্তু বিভূতিভূষণের রচনায় যে একটা সহজ সংষম দেখা যায, তা আমাদের পাঠকসমাজে চিত্তের শালীনতা এমন কি শুচিস্তাকে অক্ষুঞ্জ রাখতে সাহায্য করলে, আর এই জন্যই তার সাহিত্য-সর্জনা চিরকালের জন্য সন্মানিত হ’য়ে থাকবে।--সহৃদয় পাঠক-সমাজে অন্ততঃ । সাহিত্যু-ক্ষেত্রে বিভিন্ন প্রকারের creative genius বা কারায়িত্রী প্ৰতিভার কল্যাণে ব্যাস, বাল্মীকি, হোমার, মোশেকৃত প্রভৃতি লোকোত্তর ঋষি বা মহাকবিদের দিব্য চরিত্রায়ণের বাইরে, আমরা যে অনেকগুলি অদ্ভুত-সুন্দর। নর-নারীব কল্প-লোক পেয়েছি—যেমন কালিদাস, দান্তে, শেকৃম্পিয়র, গ্যোটে, টলস্টয়, বঙ্কিম, রবীন্দ্রনাথ, শরৎচন্দ্র, তারাশঙ্কর প্রভৃতিব রচনায়, অনেকটা সেই দ্বরের পুরুষ ও স্ত্রী চিত্রের একটি gallery বা চিত্রশিলা বিভূতিভূষণের রচনাসম্ভারেও আমরা পাই। তার নৃ-চরিত্রের প্রকািটনের সঙ্গে সঙ্গে, মানবজীবনের পৃষ্ঠভূমি বাহপ্রকৃতি বা ভূমি-মাতার কথা তিনি কিন্তু কোথাও তোলেন নি। তঁর উপন্যাসেব মাধো উঠায় নিজ জীবনে দেখা মানুষের ছায়া যেমন TLK BB YL DBYSTB SYLiu DDDSLDDDBBS BBBDT DBBBB BBiBBBS BBBDOSJS তেমনি যে প্ৰকৃতি নিয়ে যে মাটি পাহাড় গাছপালা নিয়ে তিনি ছিলেন যেন পাগল, তার ছায়া-ছায়া ব’লবে না, ভার হরিৎ-শ্যামল আলোও-তেমনি তঁর সমস্ত রচনাকে উদ্ভাসিত ক’রে রেখেছে। ধরিত্রী-মাতা তীয় নদ-নদী, খাল-বিল, ঘাস-ফুল, বিটপ-লতা, বৃক্ষ-গুল্ম নিয়ে সর্বদাই যেন দ্বিতহাস্তে উঁর আশীৰ্বাচন জানাচ্ছেন। বিভূতিভূষণ নিজের ভাবনা-চিন্তা বিচার
পাতা:বিভূতি রচনাবলী (প্রথম খণ্ড).djvu/২৬
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।