(८मथ-भत्र &t দিন সে পেল না। আপনার পায়ে পড়ি দাদা, আপনি তাকে একবার গিয়ে দেখা দিয়ে আসুন, আপনি গেলে লে বোধ হয় অৰ্দ্ধেক স্কুখ ভোলে । ছাদের আলিসার ওপর থেকে রোদ নেমে গেল, পাশের বাষ্ঠীর চিলাছান্ধের ওপর ব’লে একটা কাক একঘেয়ে চীৎকার করছিল। • আমি জিজ্ঞাসা কয়লুম-সুরেন কি মোটেই বাড়ী যায় না ? D DBBYYL BBDBYB D DDL DL S BBDDDB DLDDL DBS DDgBB BE আধা দিন থাকেন। তাও যান। সে কি জন্তে । কিন্ত্রী না কি-সেই সময় স্থার কাছে যা খাজনা পাওয়া যাবে। তাই আদায় করতে। তারপর অঙ্গাঙ্গ এক-আধটা কথাবাৰ্ত্তার পর টুনি চলে গেল। সেদিন বিকেলে সেনেট হলে একজন বিখ্যাত বৈজ্ঞানিকের বক্তৃতা ছিল, তিনি কেমব্রিজ থেকে এসেছিলেন আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে বক্তৃতা দিতে। বক্তৃতার বিষয়টি ছিল যেমনি চিত্তাকর্ষক-বক্তৃতার অর্থাংশ ও বক্তার যুক্তিপ্ৰণালী ছিল তেমনই দুৰ্বোধ্য। আরম্ভ হবার সময় ছাত্রের দলে হল ভরা থাকলেও বেগতিক- বুঝে বক্তৃতার মাঝামাঝি তারা প্ৰায় সরে পড়েছিল। কেবল জনকতক নিতান্ত নাছোঁড়বান্দা রকমের ছাত্র তখনও হলে বিভিন্ন অংশে ইতস্তুতঃ বিক্ষিপ্ত অবস্থায় বসে ছিল। বক্তা খ্যাতনামা অধ্যাপক, রয়েল সোসাইটির ফেলো । তেঁার ব্যাখ্যার মৌলিকতার মোহে সকলেই তঁর বক্তৃতায় অত্যন্ত আৱিষ্ট হয়ে পড়েছিল। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষ পোশাক পরা সৌম্যমূৰ্ত্তি ঋজুৱেহে অধ্যাপককে সত্যদ্ৰষ্টা ঋষির মত বোধ হচ্ছিল। - বক্তৃতা শুনতে শুনতে কিন্তু আমার মন ভেসে যাচ্ছিল বক্তৃতার বিষয় থেকে অনেক দূর, কলকাতার ইটপাথরের রাজ্য থেকে অনেক দূর, আমার অভাগিনী বোনটি যেখানে নিঃসঙ্গ জীবন যাপন করছে সেই-- থানে। মাঝে মাঝে হলের খোলা দুয়ার দিয়ে জ্যোৎস্না-ওঠা বাইরের দিকে চেয়ে থাকতে থাকতে উমায়াশীর বালিকা মুখখানি বড় বেশী ক'রে মনে পড়ছিল। * আমার মনে পড়ছিল তার সেই মিনতিভার দৃষ্টি, অনেক দিন পরে বাবাকে দেখতে পাবার জঙ্গে তার সে কারণ আগ্ৰহ। তার আগ্রহভরা দাদা ড্রাকটি অনেকদিন পরে আবার বড় মনে পড়ল। ভাবলুম সত্যিই কারুর কাছ থেকে কোন স্নেহ কখনো সে পায়নি। আজ বিজ্ঞানের গভীর তত্ত্বকথায় রস আমার স্বায়ুমণ্ডলী বেয়ে সমস্ত দেহে যখন পুলক ছড়িয়ে দিচ্ছে, তখন আমার মানের উন্নত আনন্ধের LBD sBD DBDB BD sBDDB S BB BO BBB BDD BD EE আমায় মন যেন কেঁদে উঠল। বাইরের জগতে যখন এত বিচিত্রস্রোত বয়ে যাচ্ছে, তখন সে DD BBB BBB EBD DDD LLLD DBBB BDBKBES SZYLLLLY LB BDL LDB EL বহন ক’য়ে নিয়ে যাবার কি কেউ নেই ? বাইরে যখন এলুম। তখন গোলদীঘির জলের ওপর টাঙ্গ উঠেছে,কিন্তু ধোয়াত্তর আকাশের মধ্যে দিয়ে জ্যোৎস্কার শুভ্ৰমহিমা আত্মপ্ৰকাশ করতে পারছে না। আমার মধিক তখন বক্তৃতায় নেশায় ভরপুর, পুকুয়ের জলের ধারে সবুজ ঘাসের মাঝে মাঝে মাৱতী ফুলের ক্ষেতগুলো আমার চোখেয় সামনে এক নতুন মুঠি ধরেছে। কিন্তু ফ্ৰয়োদশীয় অমান বৃষ্টি-ধোয়া
পাতা:বিভূতি রচনাবলী (প্রথম খণ্ড).djvu/৩৩২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।