পাতা:বিভূতি রচনাবলী (প্রথম খণ্ড).djvu/৪১৭

VEN विकूटि-अध्नांदगी DD DBBL BuD DBDBBDB YLLLLLLSS DD DBB BBB BtL tD BDuDD DEt রচনা করে রাইত। এমনি প্ৰতাণ্ডের সুৰ্য্যোয় আলো প্ৰাচীন যুগের সাগরবেলায় পড়তে । আয় প্ৰভাতসূৰ্য্যের আলো এমনই শীকরসিক্ত প্রাচীন ধরনের ঝিনুক শাখ কড়ি পলার ওপরে রামধন্থর রং ফলাতো। সৰশুদ্ধ নিয়ে প্রাচীন মহাসমূত্রের বেলাভূমি আজকাল অন্ধকার খনি-গর্ভে চুনাপাথরে রূপান্তরিত হয়ে আছে। মহাকালের গহনা-গাভীয় রহস্ৰেষ্ঠ নৃত্য-ক্ষুব্ধ চরণচিহ্নের মত। rec. I, 2.3L, FIFist LSLB t BBL S BBBS SLS S LLS LE S S YBB ELYL S SDD DD D TY গাছগুলো অল্প অল্প বার হওয়া তুতে রঙের আকাশের নীচে দাড়িয়ে আছে। বিধাবা জলে সতেজ ধন সবুজ ঝোপ-ঝাপ, গাছপালায় বর্ষণক্ষান্ত ভাস্ত্ৰ-সন্ধ্যাব মেম্বান্ধকার ঘনিয়ে আসছেএখানে ওখানে জোনাকির দল জলছে, জলের ধারে কচুবনে ব্যাঙ ডাকছে, আকাশে এক ফালি টাঙ্গ উঠেছে, চারিদিক নীরব, কোনো দিকে কোনো শব্দ নেই। দেখে বসে বলে মনে হ’ল যেন স্বটিৱ আদিম যুগের এক জলার ধারে বসে আছি। যে জলার ধারের বনগাছ এখন প্রান্তরীভূত হয়ে পাথুরে কয়লায় রূপান্তবিত হয়েছে- সে পঞ্চাশ যাট লক্ষ বা কোটি বৎসর আগেকায় এক প্রাচীন আদিম পৃথিবীর জলার ধাবে চারধাবে SBBBBLBLLK DDB EBBD LBD DBBES LLLLLLLlLLLLLLLLS LLLLLLLLS LLLLLLLLS dodenpren, Longifolium Erff i yfir garða, g * T TRE ÉS পৃথিবী এ। আদিম গহন গভীর অন্ধকাব অরণ্যে”শুধু আদিম যুগের অতিকায় অধুনালুপ্ত Saurianয়া ঘুরে বেড়াচ্ছে। পাখী নেই, ফুল নেই, মানুষ নেই, স্বস্ট্রির কোনো সৌন্দৰ্য্য নেই আকাশে, অথচ প্রতিদিন সুন্দর সোনার সুৰ্য্যান্ত হচ্ছে। প্ৰতি রাত্রে রূপোলী টাদের আলোর ঢেউ আদিম অরণ্য। আর জলার বুকে বেয়ে যাচ্ছে F দেখবাব কেউ নেই, বুঝবার কেউ নেই। কতদিন পরে মানুষ আসবে, পৃথিবী যেন সেজন্যে উন্মুখী হয়ে আছেলে আসবে। তবে তার শিল্পকলা সঙ্গীত কবিতা চিত্রে ধ্যানে উপাসনায় চিন্তায় প্ৰেমে আশায় স্নেহে মায়ায় পুথিবীর জন্ম সার্থক হবে। অনাগত সে আহুরে ছেলেটিব জন্যে পৃথিবীমায়ের বুকটি তৃষিত হয়ে আছে। কিন্তু ছেলেটি যখন এলো, তখনই কি দেখলে, না। সকলে দেখে ? ঐ যে অন্তকার বনের উপরের মেম্বান্ধকার গুৰু আকাশে, ছিন্নভিন্ন মেঘের ফাক দিয়ে তৃতীয়ার চাদটুকু দেখা যাচ্ছে, কে ওয়া মৰ্ম বোঝে ? তাই মনে হয়। ভগবান যেন মাঝে মাঝে দুঃখ করেন। তঁর এই বিপুল রহস্তোিভরা স্বাক্টর সৌন্দৰ্য্য ভাল করে বুঝলে বা বুঝতে চেষ্টা করলে এমন লোক খুব কম। তিনি ৰে যুগ যুগ ধরে তপস্যার পর শাস্ত মৃত্যুঞ্জয়, অমৃত্যরস মন্থন করে তুললেন - এই বিরাট, বিদ্ৰোহী, জড়-সমূদ্র মন্থন করে • আঁর অনন্ত যুগের তপস্যার ফল। এই অমৃত কেউ পান করলে না, কেউ আগ্রহ দেখালে না পান করবার। কোন যে তার বরগুত্রেরা মাঝে