fè di Vee মাঝে পৃথিবীতে পথ স্কুলে এসে পড়ে, তারা এ জগতের তুচ্ছ জিনিসে ভেগলে না, তাদের মন পৃথিবীর মুখ দুঃখ ভোগালালসার অনেক উর্কে, ঐ অমৃতলোকে, ঐ cosmic সৌন্দর্ঘ্যে ডুবে আছে, অনেক বড় vision তারা স্থাখে, সকলের জন্যে বিজ্ঞানে ও জানে, গানে কবিতাম্ব, ছবিতে কথায় লিখেও রেখে যায়, কিন্তু তাদের কথা শোনে বোঝে খুব কম লোকেই।--তায় চেয়ে সুদের হিসেব কষলে ঢের বেশী আনন্দ এয়া পায় । ।। ২১শে আগষ্ট, ১৪:২৭, ভাগলপুর। সব ছোট ছোট ছেলেমেয়েগুলি পৃথিবীতে নেমে আসছে, নীল আকুল থেকে পৃথিবীর মাটির তীয়ে। মুখে তাদের প্রাণ-কাড়া দুটুমির হাসি, চোখে দেবদূতের সরলতা। কেঁকড়া চুলে ঘেরা টুকটুকে মুখগুলি—সকলেরই হাতে তাদের ছোট ছোট সব মশাল। চন্দন কাঠের তৈরী চন্দন কাঠের গুড়ো দিয়ে মশলা বাধা মশালগুলি, জললে, গন্ধে দিক আমোদ করে । ওদের দিকে কেউ চাইছে না। বাশবনের অন্ধকার ছায়ায় সারাদিন ওদের কাটল, রাত আসছে, কিন্তু ওদের মশালগুলো কে জালিবে ? অনেক লোকে জালােত এল, কেউ জেলে দিয়ে তাড়াতাড়ি চলে গেল, নিবে যে গেল তা পিছন ফিরে চেয়েও দেখলে না। কেউ বহুবার চেষ্টা করেও জালাতে পারলে না, কেউ চেষ্টা করলে না জ্বালাবার। কেউ চোখ নীচু করে চেয়েও দেখল না যে শিশুদের হাতে घथछ धigछु ! অথচ সব সময় শিশুরা অনন্ত নির্ভরপূর্ণ মিনতির চোখে চেয়ে রয়েছে সকলেরই দিকে, কে তাদের মশাল জেলে দেবে ? কে সে নিপুণ অথচ প্রেমিক মশালচী ? কত শিশু বুঝতে না পেরে আশাভঙ্গ হয়ে নিজেদের হাতের ; “াল ফেলে দিলে, হয়ত যা জলতে পারত অতি সুন্দর, যুগ যুগ ধরে বিশ্বের দিগ দিগন্তু যে সৌরভে আকুল হয়ে উঠত, তা অনাদৃত হয়ে পড়ল কাদায়। অবোধ শিশুদের বলে দেবার, দেখিয়ে দেবার মশাল তুলে জেলে দেবার তো কেউ নেই। গহন অরণ্যের অন্ধকার বীথি বেয়ে কে একজন আসছে। বঁাশবনের ছায়া স্নিগ্ধ হয়েছে কার অন্দর মুখের হাসিতে ? তার হাতে মন্ত বড় মশাল, শুভ্ৰ আলোয় সমস্ত অন্ধকার আলো হয়ে গেল এক মুহূৰ্ত্তে । গহনান্ধকার বেণুবীথির অজানা ওপার থেকে সে এসেছে, চিররাজির অন্ধকার দূর করতে। ভগবানের বিশ্বের সে এক মশালচী— was, air us, wi হাসি মুখে ক্টোকড়ান চুল দুলিয়ে, আলোর জ্যোতিতে আকৃষ্ট হয়ে শিশু-পতঙ্গের দল সব চুটি এল ওদের ছোট ছোট চন্দন-মশলায় ধাঁধা মশাল হাতে নিয়ে। চারধার ঘিরে কাড়াকড়ি, ज़् Vi 5i
পাতা:বিভূতি রচনাবলী (প্রথম খণ্ড).djvu/৪১৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।