পাতা:বিভূতি রচনাবলী (প্রথম খণ্ড).djvu/৪৩২

লম্বীতিয় রেখা le LLL LLLY KSLLLBB DDBDSLB LTSSLSB DDL T BBBLLB LTBB LBLBB Yz z DDBBL LiiTD DBDE BDBD DD DBDD DBS LL LBBBL BBB BD S YL BBL BBB BBB uB HBB L LLLL LLOz LLLLLLY হয়তো প্রস্তরীভূত অবস্থায় বেঙ্কবে। তখনকার সে হাজার বছর পয়ের ভবিষ্ণুৎ-বংশধরগণ বেন না। তবে এগুলো বুধি চিরকাল এইরকম দাঁত বারিকরা সাদা হাঙ্কই ছিল-তায়া যেন লে মা যায়, এককালে সেগুলোও তাদেয় মতই এই বিশ্বের অালো জ্যোৎস্নায় সকাল লক্ষ্যার অংশীদায় ছিল। তাদের বীণায় যে হরপুঞ্জ বেজে বেজে মীরব হয়ে গিয়েছে তাদের বুকে অদৃশ্য ফল-মূহুৰ্ত্তগুলিতে তাদের লিখন আছে। হে আমাদের স্নেহ-ভাজন উত্তরপুরুষগণ, সে কথা মনে রেখো। কাল এমনি কেটে যায়, বৎসরে বৎসরে কোপোকাপে ফুলদল এমনি ফোটে আবার করে পড়ে, একদল পাখী গান শেষ করে ময়ে হেজে যায়। তাদের ছাৰায় মানুষ হয়ে আবার গান ধৱে-গান বন্ধ হয় না তা বলে, ফুলফোটা বন্ধ থাকে না তা বলে। শুধু আমাদের পৃথিবীতে নয়, অনন্তু আকাশের অসীম গ্ৰহতারার মধ্যে হয়ত কত লুকানো অদৃশ্য জগৎ আছে, তাদের মধ্যের জীবনের সম্বন্ধেও এই কথাই খাটে। উচ্চস্তর বিবর্তনের প্ৰাণী হলেও জঙ্গমৃত্যু আছেই আছে। এতবড় নাক্ষত্রিক বিশ্বের যখন আরম্ভ ও শেষ আছে তখন প্রাণীর কথা তুচ্ছ। SBDB BiB D DBDB BiCD DuLDD LD DDD BDD DDLDD DuDuDB Bt DBBDB कथांश eद्ध, कड शनि बाथांद्म शॉन शब्रभश ! অনন্ত দেবের বঁশির ভান অনন্ত যুগমুহূৰ্ত্ত ছেয়ে ভেসে আসছে-কান পেতে শুনলেই শোনা যাবে। আধু আনন্দ দেওয়াই তার লক্ষ্য। এক পলকে জীবনকে চিনে নাও-দুঃখের পথ বেয়ে যেতে হবে বটে। কিন্তু সামনে আনন্দধাম-খুল্লখনীয় ওপারে। উঃ! কি সত্যি কথাই বেরিয়েছে উপনিষদের ঋষির মুখ দিয়ে चांनायन थलू हैंशनि नरीकेि छूडांनेि औडि’ কিন্তু এই সকল আবোল তাবোল ভাবনার মধ্যে এটুকু ভুলে গেলে চলবে না ষে ১৯১৮ সালে এতক্ষণ অশ্বিনীবাবুৱে বোর্ডিংএ আলুভাতে তাত খেয়ে মির্জাপুরের বেনের দোকানটা থেকে একপয়সায় চা-খড়ি কিনে কাগজে মুড়ে পকেটে নিয়ে ছুটতে দুটিতে এসে গাষ্ঠী চেপেছি-হয়তো গাষ্ঠী ছেড়েছেও । 电 তারপর সায়াদিন আর একথা মনে ছিল না-বিকেলের দিকে খুব ঘোড়া দুটিয়ে বর্ষাঘাত আকাশের তলে মাঠে মাঠে বৌদ্যালাম তখনও মনে হয় নি। খাই এখন আবার রাত আটটায়। পয় জানালাৱধায়ে বলে লিখতে লিখতে টষেয় গাছটার ফুটন্তু বেলফুলের গন্ধে সে কথা মনে ሣፃማ ! gEL BB EBDDBB BB DLBB LLBBBD tLS BBGDSSBS B BDDB BDBBBBBD কাহিনী দেখব। কতকাল হয়ে গেছে। বাইয়ে অন্ধকার মাঠের দিকে চেয়ে আগবালাম আজ