স্বন্ধির রেখা st LuS BD DDBDDBBDB BiiuBB BBDL DiuuS uDDDDB DuL uBDBiY অনেক লোক বটেশ্বর মাখ মান কয়তে চলছে । আমিও মান ক’রে নিয়ে ঘোড়ায় উঠবো! ঘোড়া নিয়ে বালাটোলায় মাঠে খুব অব খাওয়ালাম। সেখানে থেকে খানিকটা যেতে ঘোড়ায় পেষ্টী অ্যালগা হয়ে গেল। কিন্তু একটা লোককে ভাকিয়ে সেটা ঠিক করে নিয়ে আবার ষোড়া ছাড়লাম। কলািবলিয়ার মাহতাম সহিস দাঁড়িয়েছিল, তাকে দিয়ে পেট কমিয়ে ঘোড়া ছেড়ে দিলাম। তিনটাঙার পথটা বেশ ভাল-গাছপালা, আলোক-লতার জল, ছায়া-- খানিকদূর যেতে যেতে মেলায় লোক লারাবন্দী হয়ে যাচ্ছে দেখলাম-রাঞ্জ কাপড় পরা মেন্ত্রের দল, গঙ্কর গাড়ীয় সারি। মেলায় পেঁৗছে এদিকে ওদিকে খুব বেড়ানো গেল। পরে ঘোড়া ছেড়ে লোকপূর্ণ পথ বিয়ে রওনা হলাম। একস্থানে অতি নিরীহ গোবেচাৱী ভীতু প্ৰকৃতির একজনকে দেখলাম। ব্ৰহ্মমণ্ডলের তাঁবুতে সে টাকা পয়সা কাপড়ে বেঁধে নিয়ে LLB LBLL KEiiLLLK BDB BBS BB DD BBB DDYLL TBB EB GLL নি। যখন কুড়ারী তিনটাঙার শুধারের পথে আছি, তখনই সূৰ্য্য হেলে পড়েছে-খুব ষাড়া গাছের ছায়া, পাশেই সবুজ গমক্ষেত সুগন্ধ ভয়া ! ঘুঘু পার্থী মনের ছায়ায় ডাকৃছে-মনে হ’ল কেমন সেই গত পঞ্চমীতে দেশের ফুঠীয় মাঠ থেকে কুল খেয়ে এসে আজ পঁচিশ বছর পরে বাড়ীয় পিছনে বঁহািবনে বসেছিলাম। সে স্থানটিতে এরকম কঁকা রঙ্গয়ে পড়েছেরবিবার অ্যাজ যে, দেশে পঞ্চানন-তলায় কাছ দিয়ে হাঁট ক’রে নিয়ে যাচ্ছে। বলছে, বেগুনের কত দায় আজ হাটে । কুরি দোলানো পথ দিয়ে মাধবপুর নতিভাঙ্গার হাট ক’রে ফিরছে। আরও খানিকটা এসে একজন বললে, বড় রাস্তার খানিকটা গিয়ে পশ্চিম দিকে বাসনাপুকুর রান্ত পাওয়া যাবে। সে পথে আসতে আসতে জয়পাল কুমারের বাড়ী। কাছের জঙ্গলে দুটাে বক্সগুয়োর একেবারে সামনে পড়ল! তারপরই সোজা পশ্চিমমুখে পথ-খন ছায়াডর ওখার থেকে অন্ত স্বৰ্য্যের রাঙা মান আলো বঁকা হয়ে মুখে পড়েছে। সেই ঘুঘুরে ডাক ৰত্ন ভাল লাগছিল! পথ ঠিক আছে কিনা জানতে সামনের একদল মেলাফেরত স্বামীকে জিজ্ঞাসা কয়তে তারা বললে, বাসনাপুকুর যাবে। একেবারে পড়লাম। কলািবলিয়ার ধারে । বাসনাপুকুর আসতে রাঙা সূৰ্য্যটা বহুদূরে দ্বিারার পেছনে অন্ত গেল। ওদিকে পূর্ণিমায় টাটা পিছনে চেয়ে দেখলাম বটেশ্বরনাথের পাহাড় ছাড়িয়ে অনেক ওপয়ে উঠেছে। কলািবলিয়া পার হবার সময় পূর্বদিকে “পাহাড়ের ধূসর ছবি, ওপরে উঠা পূর্ণচাঙ্গের দিকে চেয়ে চেয়ে বাড়ীর তিটির কথা ভাবছিলাম।--সেই ভাঙা কলসী ইড়ি পড়ে আছে-কোনকালের এই সজিনা ফুলভরা বসন্তু দিনের বাৰ্ত্তা। পিসীমার কাছে কাটান। সেই সব দূরের দিনগুলো। ছোট এক নোনা গাছের খায়ের ওপরের ঘরে কত পুপমার স্নাত চলে যাওয়া। সামনে বিয়ায় মধ্যে এখান থেকে এখনও ছ’মাইল। এই রাত্রে যেতে হবে। ঘোড়া ছেড়ে চলে এসে যখন মাঢ় বইহ্যায়ে পড়েছি তখন খুব জ্যোৎ মা ফুটেছে-ৰীয়ে বালিয়াড়ীর ওপরে কাশবন একটা । আশেপাশে কাশের ব্যাঙ্ক। নির্মািন-ধূস্থ কয়ছে মাঠ আয় কাশবন-কোন দিকে মানুষের সাদৃশব্দ নেই। পয়ে আশ্বাজে ঘোড়া চালিয়ে এসে দেখি মামনে সেই পঢ়া-দেওয়া জলাটা
পাতা:বিভূতি রচনাবলী (প্রথম খণ্ড).djvu/৪৭২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।