স্মৃতির রেখা জাহাজে, কি ইজিপ্টের লুন্সর, কি কয়লাকের মন্দিয়ের মধ্যে, কুবিয়া মরুভূমির উপরেএইসব ভাবি ; I 26. sav I কাল সন্ধ্যার পর ভাবলাম, দোলপূর্ণিমা রাত্রে ঘোড়ায় বেড়াতে হবে। খুব বেলা গেলে বেয়িয়ে রামজোতের বাগানের কাছে যেতেই জ্যোৎ মা উঠে গেল। রামচন্দ্ৰ সিংএর সঙ্গে কথা ক’য়ে বড় কুঞ্জীটার ধার দিয়ে নির্জন কাশ-জঙ্গলের পথে ঘোড়া চালিয়ে দিলাম। খুব জ্যোৎস্কা উঠেছে। নির্জন। বহুদূর পর্য্যন্ত কেউ কোথাও নেই। শুধু কাশ-জঙ্গল, আর জলের ধার। লোঁধাইটােলার জঙ্গল পেরিয়ে জ্বলাটার ওপর বড় সুন্ধর জ্যোংঙ্গা পড়েছে-খানিকক্ষণ ঘোড়া ইচ্ছামত ছেড়ে দিয়ে বসে রইলাম। তারপর খুব জোৱে ঘোড়া চ'ড়ে ফিরে এলাম । আজ পূর্ণিমায় রাত্রিী। সারাদিন ভীষণ পশ্চিমা বাতাস ব’য়েছে-এখনও সমানে বইছে। ধূলো-বালিতে চারধারা ভরপুর, পূর্ণিমার জ্যোৎস্না, বালি-ধূলোর পর্দায় মান করে দিয়েছেখোলা ঘোলা জ্যোৎস্না। সামনের ঘু ধু কাশবনগুলো জ্যোৎস্নায় অদ্ভুত দেখাচ্চে, হাওয়ায় দুয়ে মুঙ্গে পড়েছে- বহুদূর জঙ্গলে আগুন লেগেছে, সেদিকের আকাশটা রাঙা হয়ে উঠেছে। আয় মাঝে মাঝে দাউ দাউ ক’রে লকলকে আগুনের শিখা খুব উঁচু হয়ে আকাশটাকে লেহুন FKvs Sce বাংলাদেশের শান্ত দৃশ্যের কাছে এই নির্মািন বাত্যাক্ষুব্ধ ধু খুঁজ্যোৎস্নাভিরা মাঠ জঙ্গলের দৃশ, ঐ বনের আগুন, এই ধূলোভন্ন আকাশ কি অদ্ভুত মনে হয়! ré, » ibriw রামবাবুর ঘোড়াটা চড়ে বড় আরাম পাওয়া গেল। কাল বৈকালে, পর্যন্ত রামপুরের মাঠে একেবারে সোজা কামচালে চলে গেল-আজ তেলি ও সাক্ষী দিতে নওগাছিয়া হয়ে এলাম-কি সুন্দর, লছমীপুরের ধাপটার কাছে এসে দেখি রূপলাল সবে ধাপটি পার হচ্ছে, লোকায়া চামার মোট নিয়ে পিছনে। ষোড়াটা হু হু করে উচু পাড়টার ওপর উঠে গেলকি হুন্দর কদমই ধরলে! এরকম ঘোড়া চড়া কখনো হয়নি, এ কয়দিন বেশ হ’ল। নওগাছিয়া ইদাৱায় কাছে ঘোড়া জল খেলে-তারপর একেবারে গ্রামবাবুদের গোলা । তারপর ভাগলপুরে এসেই চণ্ডীবাবুদের বাড়ী এলাম। অনাদিবাবুর সঙ্গে গল্প করলাম, সন্ধ্যা হয়ে এসেছে। মনে হ’ল সেই পাশের পথটা-পিসিমা জল নিয়ে প্ৰথম এল-আমি বাবার সঙ্গে yurvivsi ay at agna aniw-crekre cytics Ravssyu sa Goethe-air yet so writt-Those who cannot hope about a future life are already dead in this life. Victor vifautisficers acy by to ৰাম শোনা গেল । | satis, baw
পাতা:বিভূতি রচনাবলী (প্রথম খণ্ড).djvu/৪৭৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।