88 देिङ्कडि-ब्रश्नांदनी “ভাগলপুর তো লাগেই না। কতকগুলো বিশেষ ধরণের পাখী, বিশেষ ধরণের বনবিশ্বাস, বিশেষ ধরণের গাছপালা থাকাতে এ অঞ্চলেই মাত্র ঠিক এই ধরণের বৈকাল সম্ভব হয়েচে । সেঁন্দালি ফুল তার মধ্যে একটা বড় সম্পদ, মাঠে, বনে ওয়া ঝাড় যখন ফুটে থাকে। তখন বনের চেহারা একেবারে বদলে যায়-বনদেবীর সাজির একটা অযত্ন চয়িত বনফুলের গুচ্ছের মত নিঃসঙ্গ মনে হয়-এই নিঃসঙ্গ সৌন্দৰ্য্য ওকে যে শ্ৰী ও মহিমা দান করেচে। -- সে আর কোনো ফুলে দেখলাম না।” (তুর্ণাঙ্গুর, বি. র. ২য়, পৃ. ১৭৭ ৷ ) কি রকম পটভূমি ও পরিবেশের মধ্যে বসিয়া বিভূতিভূষণ “পথের পাঁচালী” রচনা কৰিয়াছিলেন তাহার কথা ঠহার। “হে অরণ্য কথা কও’ নামক দিনলিপিতে পাওয়া যায় : “ঠিক আজ তেমনি গ্ৰ ভাত-তেমনি মেঘান্ধকার, শীতল, বর্ষণমুখর ভাস্ত্ৰেীয় প্ৰভাত । সাতটা বেজোচে অথচ আমি 'ভাল করে থাতার লেখা দেখতে পাচ্ছিনে আধা-অন্ধকারে । যেমন কতকাল আগে আজমাবাদ কাছারিতে সেই নকছেদী শুকতের দেওয়া বেলফুলের বাড়ের পাশের চেয়ারে বসে “পথের পাঁচালী” লিখতাম, মুহুরী গোষ্ঠবাৰু বসে হিসেব বোঝাতে, উত্তর বিহারেব বনুৱ-জলে-ডোবা মকাইয়ের খেত মার কাশবন-সেই উদ্দাম ঘোড়ায় চড়া, সেই বটেশ্বরনাথ পাহাডেব নীল দৃশ্য, সেই দিগন্তলীন মোহনপুরা রিজার্ভ ফরেস্ট-সেই সব দূর অতীতের ছবি আজকার দিনে মনে জাগে। সে হলো আজি আঠারো বছর আগের কথা, মানুষের ক্ষুদ্র জীবনে আঠারো বছর-কতকাল!” ( হে অরণ্য কথা কও, fቅ. ፪ ዓዃ ጓ. á ዓቅ-፦• ! ) বিভূতিভূষণের প্রথম দিনলিপি ‘স্মৃতির রেখাতেও “পথের পাঁচালী” রচনার সময়ে অনুরূপ বৃষ্টির কথা পাওয়া যায় : , "এ জীবনে প্ৰথম দেখলাম সরস্বতী পূজার দিন এভাবে বাদল হয়। দুপুর থেকে আকাশ অন্ধকার ক’রে টিপ টপ বৃষ্টি পড়ছে। এমন সন্ধ্যাবেল টেবিলে আলো জলছে, আমার বাংলো ঘরটায় বসে আপন মনে লিখছি।-চারধার অন্ধকার ক’য়ে যেন জোরে বৃষ্টি পড়ছে-ঠিক যেন ছেলেবেলার এক শ্ৰাবণ মাসের বর্ষণ-মুখর সন্ধ্য। অথচ এটা বসন্তু কালের প্রথম দিনটা-যে সময় কলকাতায় গান করতাম “ফাগুন লেগেছে বনে বনে’ • • • অন্ধকার বৃষ্টিধারায় ধোঁয়াকার ধুধু মাঠের দিকে চেয়ে মনে পড়ল, কত কালের সেই জ্যাঠামশায়ের সঙ্গে সরস্বতী পূজোতে কুঠার (মাঠে ) নীলকণ্ঠ পাখী দেখতে যাওয়া। কত কাল卒5夺卡开西忆科一 DDDD DDD DDS BD DBB uBB BBBSSSSSS BBDBB BBBS SDD LDS DS ELLSLLtS প্ৰথমে “পথের পাঁচালী’তে দুৰ্গার চরিত্র ছিল না। ভাগলপুরে একদিন অপরান্ত্রে একটি দেহাতী গ্ৰাম্য কিশোরী মেয়েকে দেখিয়া তাহার মনে আশ্চৰ্য্য মায়ায় সঞ্চার হয়। মেয়েটির তৈলহীন রূক্ষ চুল হাওয়ায় উড়িতেছিল। তাহাকে দেখিয়াই তিনি দুর্গা চরিত্র BDBDDB DBDBS DBDB BDBDD BBB DDD DD DB uuB Buu DBiD U
পাতা:বিভূতি রচনাবলী (প্রথম খণ্ড).djvu/৫০৭
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।