86S विट्रडि-ब्रान्नावली কলিকাতায় জাতীয় গ্রন্থাগারে ‘পথের পাঁচালী’র যে পাণ্ডুলিপি রক্ষিত আছে তাহা পরীক্ষা করিলে দেখা যায় যে, বিভূতিভূষণ প্ৰথমে দুৰ্গাকে ছাড়াই ‘‘পথের পাঁচালী” রচনার কথা ভাবিয়াছিলেন এবং কিয়দংশ রচনাও করিয়াছিলেন। এ বিষয়ে বিভূতিভূষণের ঘনিষ্ঠ সুহৃদ শ্ৰীযুক্ত পরিমল গোস্বামীর সপ্তপকী নামক গ্রন্থেও কিছু তথ্য পাওয়া যার : “পথের পাঁচালী যখন প্ৰথমে লিখি তাতে দুর্গ ছিল না, শুধু অপু ছিল। একদিন হঠাৎ ভাগলপুরের রঘুনন্দন হল-এ একটি মেয়েকে দেখি। চুলগুলো তার হাওয়ায় উড়ছে। DB BDBBDD B BDDS BDD DDB BBDBD DYYYDDB ED BBD BDL DDBD DBB BBBS মনে হ’ল উপন্যাসে এই মেয়েকে না আনলে চলবে না। পথের পাঁচালী আবাব নতুন ক’রে লিখতে হ’ল, এবং “রিকাস্ট” করায় একটি বছব লাগিল।” কবি কালিদাস রাধ কবিশেখব বিরচিত। পূৰ্বোক্ত প্ৰবন্ধেও এ বিষয়ে কিছু কিছু তথ্য e :
- দুৰ্গা একেবারে কাল্পনিক নয়। লেখকের একটি ভগিনী ছিল। অবশ্য সে ভগিনী অল্প বয়সে মারা যায় নাই।
অজয়, পটু, সন্তু, বাণুদিদি, অখিলা ইত্যাদি বাল্য সখা,সখীদেব কথা একেবাবে কাল্পনিক B SSLDLLDL BBgBt BYYDDB LEBDE BBB GLD BDBBB BDBDDB BBD BODDY0LY যাত্ৰাব পালায় অজয় সাজিয়াছিল বলিয়া লেখক অজয় নামেই তাঙ্গাকে অভিহিত কবিয়াছেন। DD DBDD EB BDBBSLLBJD DBDS DBD Ya BBB D 0t ASgiiBDS কালিদাস রায় কবিশেখব, ‘কথা-সাহিত্য, যুগ্ম সংখ্যা, (শ্রাবণ ভাস্ত্ৰ ১৩৭৭ । ) ভাগলপুরের “বড় বাসা”তেই ১৯২৫ সুলের এপ্রিল মাসে বিভূতিভূষণ “পথের পাঁচালী’ রচনায় হস্তক্ষেপ করেন এবং এখানেই ১৯২৮ খ্ৰীষ্টাব্দেৰ ১৬ এপ্রিল এই গ্রন্থের পাণ্ডুলিপি সম্পূর্ণ হয়। ঐ দিনই তিনি উহু ‘বিচিত্ৰা’ পত্রিকায় প্ৰকাশেৰ জন্য প্রেরণ কবেন । তবে সম্ভবতঃ এই গ্রন্থের প্রথমাংশ বা অর্ধাংশ তং পূর্বেই উপেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায় মহাশয় লইয়া গিয়াছিলেন। শোনা যায় এই বই ‘বিচিত্ৰা’য় প্রকাশে কিছু বিলম্ব ঘটিয়াছিল-সে সম্বন্ধে বহু ঘটনা বহু লোকের মুখে শোনা যায়। তবে সে আলোচনা এখানে অবান্তর। বৰ্তমান ‘‘পথের পাঁচালী’ গ্রন্থেব সঙ্গে ‘বিচিত্ৰা’য প্ৰকাশিত “পথের পাঁচালী’র কিঞ্চিৎ পাঠভেদ রহিয়াছে। ( আশ্বিন।। ১৩৩৫। বিচিত্রা পৃ. ৫১৮। ) এখানে দুই-একটি উদাহরণ ८&न् इल a “সেই হইতে বছর খালেক অত্যন্থ অনিচ্ছাব সহিত সে প্ৰসন্ন গুরু মহাশয়ের পাঠশালায় গিয়াছিল। পবে তথায় কিছু হুইতেছে না। দৈখিয়া তাহাকে তাহার বাবা রাষ্ট্র রায়ের পাঠশালায় ভৰ্ত্তি করিয়া দিল ।
- রান্ধুি রায়ের পাঠশালা বসিত বৈকালে। সবগ্ননৃদ্ধ আট দশটি ছেলেমেয়ে পড়িতে BB BDB BD DuDD DDB BDBDDDB BBB DBSiBB DD DSB DDD হইতে একখানি জীর্ণ কাৰ্পেট আনে ৷”