ቆካቁ বিভূতিভূষণ। তিনিও পঞ্জীবদেশ্ব আবিষ্কারক। তবে দুখনের ক্ষেন্ত্রে ও দৃষ্ট স্বভাবতই এক নয়। আগন্তুকের দৃষ্টি দিয়ে, পখিকের দৃষ্টি দিয়ে দেখেছেন রবীন্দ্রনাথ। বিভূতিভূষণ দেখেছেন পানীবালীয় দৃষ্টি দিয়ে। রবীন্দ্রনাথের দৃষ্ট বস্তুর মধ্যে কুয়াশার স্বহস্তে বিরাজমান, বিভূতিভূষণের দৃষ্ট বস্তু নির্মল মধ্যাঙ্কের দীপ্তিতে অগ্রকট। তার প্রত্যেকটি মানুষ, গাছপালা, খৱবাড়ি, নদী এবং নদীর ঘাট, দীঘি, এবং পানাপুকুর সমস্ত স্বল্পষ্ট । তাদের আবার প্রত্যেকেৱ আলাদা আলাদা নাম আছে। রবীন্দ্রনাথের দৃষ্টি জগতের স্মৃতি সকলের মনেই আছে, বিভূতিভূষণের দৃষ্ট জগতের কিছু উল্লেখ করা যেতে পারে। সবিশেষ বলবার প্রয়োজন নেই, কারণ বইখানায় যে কোন পৃষ্ঠা উলটোলেই তার পরিচয় পাওয়া যাবে। এখানে একটি-“বাড়িতে বৈকালের ছায়া পড়িয়া আসিয়াছে। সম্মুখের দরজার কাছে যে বঁাশঝাড় ঝুকিয়া পড়িয়াছে, তাহার একগাছা বুলিয়া-পড়া শুকনো কিঞ্চিতে তাহার পরিচিত সেই লেজ ঝোলা হলদে। পাখীটা আসিয়া বসিয়াছে। রোজই সন্ধ্যায় কিছু পূর্বে সে কোথা হইতে আসিয়া এই বঁাশঝাড়ের ঐ কফি খানায় উপরে বলে-য়োজ-রোজ-য়োজ। আরও কত কি পাখী। চারিদিকের বনে কিচ কিচ করিতেছে। নীলমণি রায়েদের পোডো ভিটা গাছপালার ঘন ছায়ায় ভরিয়া গিয়াছে। অপুরোয়াকে দাড়াইয়া দুবের সেটি অশ্বখ গাছটার মাথার দিকটায় চাহিয়া দেখিল—একটু-একটু রাঙা রোদ গাছের মাথায় এখনও মাখানো, মগড়ালে একটা কি সাদা মত দুলিতেছে, হয় বক, নয় কাহাব ঘুড়ি ছিডিযা আটকাষ্টয়া ঝুলিতেছে-সমস্ত আকাশ জুড়িয়া যেন ছায়া আর অন্ধকার নামিয়া আসিতেছে। চারিদিক নির্জন-কেহু কোনো দিকে নাই-নীলমণি ব্ৰায়ের পোডো ভিটায্য কচুব্বাডেব কালো ঘনসবুজ নতুন পাতা চক্চক্ করিতেছে। তাহার মন হঠাৎ হু-হু করিয়া উঠিল। কতক্ষণ হইল, সেই গিয়াছে, বাড়ী আসে নাই, খায় নাই- কোথায় গেল দিদি ?” হরিহরকে বঁচিয়ে রেখেছে ‘কিছু একটা হবে।’ এই আনন্দ, অপুকে বঁচিয়ে রেখেছে "কিছু হয়েছে? এই আনন্দ। পথের পাঁচালীর জগৎ অপুর চোখে দেখ জগৎ, তার সৌন্দৰ্য অপুৱা চোখে দেখা সৌন্দৰ্য। বিভূতিভূষণের চােখে নয়। পথিক রবীন্দ্রনাথ সৌন্দৰ্য আবিষ্কার করতে করতে পখা চলেছেন, বিভূতিভূষণ অপু ও দুর্গার চােখের ভিতর দিয়ে সৌন্দৰ্য আবিষ্কার করেছেন। Fælic. *er** Subjective, figrgrict objective সৌন্দর্যের সঙ্গে করুণা আছে, একটুখানি করুণার মিশেল না থাকলে সৌন্দৰ্য বুৰি অসম্পূর্ণ থাকে। অপু। গরীব ঘরের ছেলে। সুখাস্তু কখনও খেতে পায় নি, অথচ সংসারে নবাগত্বক বালক বালিকা দুইটির সমন্ত ইঞ্জিয় নবীনতার স্বাদের জন্য উন্মুখ । “দুর্গা খুব খুশির সহিত LDBDB KB BDBK BBK BBB BSB S BDD EBBL BBS YB BDD DBDK জিনিস খাইতে পায় নাই। অথচ পৃথিবীতে ইহাৱা নূতন আসিয়াছে, জিহ্বা ইহাঙ্গের নূতনDBB TD DB DS DBBDB DD DBDB K D BDD zK TLL S SBBiz মিঠাই কিনিয়া সে পরিতৃপ্তি লাভ করিষার সুযোগ ইহাদেৱ ঘটে না-বিশ্বেীয় অনঙ্গঃ yDLLDBYB DDBBBB BBBDBD SDB KBBKK g DBLD BD DLD LBBBBBL S DBBDS
পাতা:বিভূতি রচনাবলী (প্রথম খণ্ড).djvu/৫১
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।