8绩° विष्ट्रद्धि-ब्रष्नांबर्नी “উপেক্ষিতা’য় পাইডেছি। সেই শুদ্ৰ-গুচিন্তাবোধ, সেই খাদ্য-লোলুপতা, সেই আদেখলেপন এবং সেই জন্মান্তর-রহস্য অর্থাৎ “পথের পাঁচালী’ ও ‘দেবযান” দুই-ই এই গল্পটিতে উকি মারিতেছে।” পুস্তকাকারে 'মেঘমাল্লার', গল্প-সংগ্ৰহভুক্ত হইয়া বাহির হইবার কালে “উপেক্ষিতা।” গােয়র শেষাংশ বৰ্জিত হয়। বিভূতিভূষণের এই গল্পটির উপর বিশেষ মায়া ছিল। “উপেক্ষিতা।” “প্রবাসী’তে প্ৰকাশিত হইলে, উহা পাঠ করিয়া আচাৰ্য্য প্ৰফুল্লচন্দ্ৰ বায়ু উচ্চপ্ৰশংসা কবিয়া একটি পত্র লিখিয়াছিলেন। “নব-বৃন্দাবন' গল্পটি বিভূতিভূষণ সৰ্ব্বপ্রথম বেতারে পাঠ করেন। ভাদ্র ১৩৩৫-এর ‘বিচিত্ৰা’য় “নানা কথা”য় স্থানা যায় বিভূতিভূষণের "নব-বৃন্দাবন” যাহা ১৩৩৫ সালের ‘বিচিত্রা’য় প্রকাশিত হইয়াছিল। তাহা “ইণ্ডিয়ান ব্রডকাষ্টিং কোম্পানি” কর্তৃক গত মাসে পঠিত হইয়াছে। “বিভূতিবাবুর গল্পটি শুনিয়া সাধারণে বিশেষ পরিতৃপ্ত হইয়াছেন।” “স্মৃতির রেখা।” “স্মৃতিীয় রেখা।” (দিনলিপি ) প্ৰথম সংস্করণ : ১। শ্ৰাবণ ১৩:৪৮, ই ১৯৪১, . . . . *& coची छपज क्igन। “স্মৃতির রেখা।” বিভূতিভূষণের প্রথম প্ৰকাশিত দিনলিপি। অন্ততঃ এই বইটিতে সনতারিখের কিছুটা হিসাব মেলে। “পথের পাঁচালী” রচনার পূর্বে র্তাহাব চিন্তাধারা এব* “পথের পাঁচালী’র সমসাময়িক চিন্তাধারা এই দিনলিপির পাতায় বিস্কৃত রহিয়াছে। ‘পথের পাঁচালী” রচনাব কিছু ইতিহাসও তিনি ইহার মধ্যে লিপিবদ্ধ করিয়া গিয়াছেন। বিভূতিভূষণ ১৯২৫ খ্ৰীষ্টাব্দের সম্ভবতঃ ৩৭ এপ্রিল তারিখে ভাগলপুরে পথের পাঁচালী’ রচনায় হস্তক্ষেপ করেন। তিনি দিনলিপিতে এ সম্পর্কে লিখিয়াছেন ; “জগতের অসংখ্য আনন্দেৰ ভাণ্ডার উন্মুক্ত আছে ! গাছপালা, ফুল পাখী, উদার মাঠ ঘাট, • অন্ত সুৰ্য্যের আলোয় রাঙা নদী তীর, অন্ধকার নক্ষত্রময়ী উদারশূন্য-জগতের শতকরা ৯৯ জন লোক এ আনন্দের অস্তিত্ব সম্বন্ধে মৃত্যুদিন পৰ্য্যন্তু অনভিজ্ঞই থেকে যায়---
- বর্তিত অংশটি এটি-"এ কাকে দেখলুম। বলবো ?
SHuBDDBDLL SL BgBD BDB i BB BD BBD BuBDB BB EztE BBDDB BB DBBS DBDBD DB LLEK DB BKB tLLLD OBBBS EK LBLKBDBYJYYS DuDuD BDzS TD DBS BiuY DuuDBDS uSu LDYEg DD BDB YYBD uHuuuuCB GDBBSBL BuBDKYBB BDDgBB BD KEEBDLEDB ELDLEYDBBDB LDDu EE DDDB KKD DB GLGLBYYS BB Bgg BD DBDSDB LBB BBB BBLBDL BB Btt tLBDBDB CBD GBL Bt BiDB BDBBS LDBD LLDLL kB BBD DBB BEBLBE BDB DBDBB BBBDL BDBD DBDLD EDBB S Nă, TE VRIr Vuurt )
