পাতা:বিভূতি রচনাবলী (প্রথম খণ্ড).djvu/৫১৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিভূতি-রচনাবলী যাবে তোমার দুদিনের বদ্ধজীবনের দৈন্য, কোথায় যাবে তোমায় ক্লক ঘরের অনিৰ্ম্মল দুষ্ট হাওয়ার তাণ্ডব-প্ৰাণের বেগে গতির বেগে ছুটে বেরিযে পড়ে ভাখো জীবন কি মহিমাময়, কি বিরাট, কি ঋদ্ধিশীল। DD DiBD BD DBu DDBS BDDuBDB D BB D DBDuDSSED BBDBS वि. भ्र. ३, शृं. ७१४-१२ ॥) ভাগলপুর থাকিতে বিভূতিভূষণ ও তাঁহার বন্ধু অধিকাবাবু হাঁটাপথে ভাগলপুর হইতে দেওঘর ভ্রমণ করিতে গিয়াছিলেন। ১৯২৭ খ্ৰীষ্টাব্দের ২৬ সেপ্টেম্বর তঁহাৱা রওনা হইয়া হাঁটাপথেই সম্ভবত ৪ অক্টোবর (১৯২৭) সকাল ৮টার সময় ভাগলপুব ফিরিয়া আসেন। gD DBBBD DDD DDDB DuDB STDDBDuS aDBDS DDBBDBBDBD KBu EEE S এই ভ্রমণের কথা তাহার ‘উৎকর্ণা” দিনলিপির (বি, র, ৪র্থ, পৃ. ৩৯ ) পৃষ্ঠায় উল্লেখ করিয়া অতীতের স্মৃতিচারণ করিয়াছেন। ১৯২৭ খ্ৰীষ্টাব্দেৰ ২৬ সেপ্টেম্বর ভাগলপুব হইতে বাওনা হইয়া তাহারা সন্ধ্যায় প্রাঙ্কালে রজোন থানার ভারপ্রাপ্ত মুসলমান দারোগাব আতিথ্য গ্রহণ করেন। বজেন থানান্য বসিয়া বিভূতিভূষণ ম্বে দিনলিপি রচনা কবেন তাহা বিভূতি-জীবনীবী পক্ষে মূল্যবান বিবেচনা কবিয়া এখানে উদ্ধৃত করা হইল -এই দিনলিপিতে বিভূতিভূষণের শৈশবের স্মৃতিচারণের সহিত ‘পথের পাঁচালী’র অপুর শৈশবের ‘মহারাষ্ট্র জীবনপ্রভাত’ ও ‘রাজপুত জীবনসন্ধ্যা' পাঠ করিয়া পুলকিত হইবার কথা মনে পড়িয়া যায়। (‘পথেব পাঁচালী’, বি ব. ১ম, পৃ. ১৬৩ । ) অপুব ধনুক হাতে যুদ্ধ করিবাব মত বিভূতিভূষণও যে বাল্যকালে র্তাহার ভিটার কাছে জঙ্গলে পাকাটি হাতে "শিবাজী” সাজিয়া যুদ্ধ করিতেন সে-কথায়ও উল্লেখ এখানে পাওয়া যায়। (দ্রঃ পথের পাঁচালী, বি. র. ১ম, পৃ. ৩৮। ) সেই সঙ্গে হবিহরের মত পিতার ভবঘুরেমিব কথা এবং সোনাবপুরে মাতার মৃত্যুব কথা তিনি উল্লেখ কবিয়াছেন। মাতাব মৃত্যুর মাস-আশ্বিন মাস (ইং সেপ্টেম্বর মাস ) বলিয়া মনে হয়। কাবণ বিভূতিভূষণ তখন হরিনাভি বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করিতেন এবং সোনারপুবে থাকিতেন। বিভূতিভূষণ ১৯২২ খ্ৰীষ্টাব্দের জুলাই মাস পৰ্য্যন্ত হরিনাভি স্কুলে কাজ কবিয়াছিলেন বলিয়া জানা যায়। মনে হয়। ইং ১৯২১ সনেব। সেপ্টেম্বর মাসে ( বাংলা আশ্বিন মাসে ) সোনারপুরে BBuBD DuuuB BB iDiB BD DgBDBDD DD DBDS “এই থান, সামনেব মৃণাল ফোটা বৃহৎ পুকুরটা, এষ্ট কি সুন্দর হাওয়া-সপ্তার পর এই থানার আয়না বসানো টেবিলটার ধারে বলে লিখিছি—এসব যেন কোথায় এসে পড়েছি। ! সেই--সেই সময় পাকাটি হাতে শিবাজীর মত যুদ্ধ যাত্রা মনে পড়ে - সেই মারা তালের বড় ভাজা, কলকাতা থেকে এসে খাওয়া-বাবায় দেশ ভ্রমণের বাতিক -সেই বড় দিনেৰ সময় আমবনের কাছে বেড়ানো-কত পুৰনো দিনের কথা মনে পড়ে। ভগবান, তুমি সামমে LBD DB DBiYLDBD DD BYSS BB BBDDLB EEDB DBDB K DBK EDBDt DDD