পাতা:বিভূতি রচনাবলী (প্রথম খণ্ড).djvu/৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

See D YDLsB zBBBSK BKS S BBBiE KBLLLLS S B BDBBY BDBBB SDDJYLLLL LLLL BB D DDBK BBDBD S S SBBBug DD CLL DDD DS SBBL YBBB BB DBBDB BBBBuB BBDB BB BLLL LLS Eu BD SY হবে, সামাজিক পরিবর্তনের শুভায় তাদের হাতে পড়লে এই পরিবারটির মানুষগুলোকে কান্নথানায় শ্রমিক যানিযে দিয়ে একটা ছিল্পে করে দিতে পারতেন। কিংবা আরও বেশী, সমস্ত গ্রামটা জুড়ে কারখানা স্থাপন করে নিশ্চিন্দিপুরের নাম ঘুচিয়ে দুশ্চিন্তাপুর নামকরণ করতে সক্ষম হতেন। কেননা জীবনধারণের মান উন্নয়নেই সভ্যতায় নাকি প্ৰাণ। আর সেই উন্নয়নের সঙ্গেই দুশ্চিন্তায় কাৰ্যকারণ সম্বন্ধ । কিন্তু হায়, এ গ্রামে কারও ষে জীবনধারণের মান উন্নয়নের জন্য শ্বিয়ঃপীড়া আছে এমন মনে হয না। যার আছে সে নিশ্চিন্দিপুর গ্রাম ত্যাগ করে গিয়েছিল। হরিহর রায়ও সপরিবারে গিয়েছিল, গিয়ে গ্রামের ও নিজেয় স্বধর্ম লঙ্ঘন করেছিল। সেইজন্যই ঐ অংশটাকে পথের পাঁচালীর অনিবাৰ্য অঙ্গ বলে মনে হয় না। যাই হোক, এই পরিবারটির জীবনযাপনেৰ মানেৰ উন্নতিতে এতটুকু আগ্রহ নেই। হরিহর একটি ছড়া লিখতে পারলে কিংবা একছড়া পাকা কলা কোথাও থেকে পেলেই সপ্তাহকাল পর্যন্ত নিশ্চিন্ত থাকে। আর অপু ও দুর্গা তো সেই পিতারই সন্তান। তাদের চোখে যা পড়ে সবই সুন্দর, সবই অতলম্পর্শ আনন্দে পূর্ণ। দিনেৰ প্ৰতি মুহূর্তটি, গ্রামের প্রতিটি দৃশ্য অপুর কাছে BLLL BBuB KBBSS DBB BBB BBDB BKD DBDD BBD BuuuBDS EBDLL DB DD DH S “তুমি চলিয়া যাইতেছ।--তুমি কিছুষ্ট জানো না, পথের ধারে তোমাব চোখে কি পড়িতে পারে, তোমার ভাগৰ নবীন চোখ বিশ্বগ্রাসী ক্ষুধায় চারিদিককে গিলিতে গিলিতে চলিয়াছো-নিজের আনন্দের এ হিসাবে তুমিও একজন দেশ-আবিষ্কারক। অচেনাব আনন্দকে পাইতে হইলে পৃথিবী ঘূরিয়া বেড়াইতে হইবে, তাম্বার মানে নাই । আমি যেখানে আর কখনো যাই নাই, আজ নতুন পা দিলাম, যে নদীব জলে নতুন স্নান করিলাম, যে গ্রামের হাওয়ায় শরীব জুড়াইলাম, আমার আগে সেখামে কোচ আসিয়াছিল কি না, তাছাতে আমাব কি আসে। যায়? আমার অনুভূতিতে তাহা ধে অনাবিকৃত দেশ। আমি আজ সর্বপ্রথম মন, বুদ্ধি, হামায় দিয়া উহাব নবীনতাকে আস্বাদ করিলাম যে ” পাশের বাড়ির প্রতিবেশী অপুকে একদিন মোহনভোগ তৈরী করে খেতে দিয়েছিল। মোহনভোগ যে এত সুস্বাদু হয় অঞ্জত ছিল তার। এই বঞ্জটিকে তার ষষ্ঠ-আবিষ্কৃত এক রাজ্যের প্রথম দৰ্শনজনিত আনন্দ বলেষ্ট মনে হলো। ধনী প্ৰতিবেশীর বাড়িত নূতন ধরনের খেলনা দেখলে তার মনে যে বিশিত পুলিকের সঞ্চার হয় তার কতকটা আলি পাওয়া বাবে স্বাক্ষর অলকাপুরীর সৌন্দর্ধে। আর রামায়ণ-মহাভারতের কাহিনী-বার, কতকটা শুনেছে মায়ের মুখে, কতকটা দেখেছে। যাত্রায় আসরে, অপুর কাছে তা আদৌ পৌরাণিক নয়। নিতান্তই আধুনিক ব্যাপার। সেদিন না। ঐখানে ভূপ্লেখিত রূখের চাকাকে টেনে তুলতে শিয়ে কৰ্ণ মহাসঙ্কটে পড়েছিল, আর নদীয় ওপারে বাবলা ৰনেৰ আড়ালে এই সেদিন সকালে