te क्डूिडि-ब्रष्नावर्नी অন্য প্রকায় সুখদুঃখের ধারণাও সে করিতে অক্ষম—-আশৈশব-অভ্যন্ত জীবনযাত্রার পুরাতন শখে যদি গতির মোড়টা ঘুরিয়া দাঁড়ায় তাহা হইলে সে খুশী, তাহার কাছে সেইটাই চরম সুখেয়া কাহিনী । হরিহরের ছোট মেযেটাকে সে একদণ্ড চোখের আড়াল করিতে পারে না।--তাহার নিজেরও এক মেযে ছিল, নাম ছিল তার বিশ্বেশ্বরী । অল্পবয়সেই বিবাহ হয় এবং বিবাহের অল্প পরেই মারা যায়। হরিহরের মেযের মধ্যে বিশ্বেশ্বরী মৃত্যুপারের দেশ হইতে চল্লিশ বছর পরে তাহার অনাখা মায়ের কোলে আবার ফিরিয়া আসিয়াছে। চল্লিশ বছরের নিতিয়া-যাওয়া ঘুমন্ত মাতৃত্ব মেয়েটার মুখের বিপন্ন অপ্রতিভা ভঙ্গিতে, অবোধ চোখেব হাসিতে—একমুক্তৰ্কে সচকিত আগ্রহে, শেষ-হইতে-চলা জীবনের ব্যাকুল ক্ষুধায় জাগিষা উঠে। কিন্তু যাহা সে ভাবিয়াছিল তাহা হয় নাই। হরিহরের বোঁ দেখিতে টুকটুকে সুন্দরী হইলে কি হইবে, ভারি ঝগড়াটে, তাহাকে তো দুই চক্ষু পাডিয়া দেখিতে পারে না । কোথাকার কে তার ঠিকানা নেই, কি তাহার সঙ্গে সম্পর্ক খুজিয়া মেলে না, বসিযা বসিয়া অল্পধ্বংস করিতেছে ! সে খুঁটিনাটি লইয়া বুড়ীর সঙ্গে দু'বেলায় ঝগড়া বাধায়। অনেকটা ঝগড়া চলিবার পর বুড়ী BDBS EtD BBBD BB DDD S D Bu BBD DDD BBSBgBD DBBD DDDS চল্লাম নতুন বো, আর যদি কখনো এ বাড়ীর মাটি মাড়াই, তবে আমার—। বাড়ী হইতে বাহির হইয়া গিয বুড়ী মনের দুঃখে বঁাশবাগানে সারাদিন বসিয়া কাটাইত । BDBDB BB DBD yDS BDDBB LL S LLBB DBOBB BDL B LDKK BDDB ধরিয়া টানাটানি আরম্ভ করিত—ওঠা পিতিমা, মাকে বলবো আল তোকে বক্বে না, আয় পিাতিমা। তাহার হাত ধরিযা সন্ধ্যার অন্ধকারে বুড়ী বাড়ী ফিরিত। সব্বজযা মূখ ফিরাইয়া বলিত, ঐ এলেন!। যাবেন আর কোথায । যাবার কি আর চুলো আছে এই ছাড়া ?-- তেজটুকু আছে এদিকে ষোল আনা । এ রকম উচ্চারা বাড়ী আসার বৎসর-খানেকের মধ্যেই আরম্ভ হইয়াছে-বহুবার হইয়া গিয়াছে এবং মাঝে মাঝে প্রামই হ’ম । হরিহরের পুবের ভিটায় খড়ের ঘরখানা অনেকদিন বে-মেরামতি অবস্থায় পড়িয়া আছে। এই ঘরটাতে বুড়ী থাকে। একটা ধাশের আলনায় খান দুষ্ট ম্যােলা ছেঁড়া থান। ছেড়া জায়গাটার দুই প্ৰান্ত একসঙ্গে করিয়া গেরো ধাধা। বুড়ী আজকাল ছুচে সুতা পরাইতে পারে না বলিয়া কাপড় সেলাই করিবার সুবিধা নাই, বেশী ছিডিয়া গেলে গেয়ে বঁধে । একপাশে একখানা ছোড়া মাদুর ও কতকগুলি ছোড়া কঁথা। একটা পুটলিত রাজ্যের ক্টেড কাপড় বাধা । মনে হয়। কঁথা বুনিবার উপকরণ স্বরূপ লেগুলি বহুদিন হইতে সযত্নে সঞ্চিত আছে, কখনও দরকার হয় নাই, বৰ্তমানে দরকার হইলেও কঁথা বুনিবার মত চোখের তেজ আর তাহার নাই। তবুও সেগুলি পরম ধত্বে তোলা থাকে, ভাস্ত্ৰমাসে বধাৱ পর রৌদ্র ফুটিলে বুড়ী সেগুলো খুলিয়া মাঝে মাঝে উঠানে রৌদ্রে দেয়। বেতের পেটরাটায় মধ্যে একটা
পাতা:বিভূতি রচনাবলী (প্রথম খণ্ড).djvu/৬৩
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।