পথেয় পাঁচালী R বুড়ীয় তখনও যেন বিশ্বাস হুইতেছিল না। আহিলাদে একগাল হাসিয়া সে সেখানাকে BB KDLDBB DDDYYqiBBD giiYTDBB SD DDuYg S বেঁচে থাকে-কানাই বলাই বেঁচে থাকুক, অক্ষয় প্রমাই হোক।--কাঙ্গাল গরিবকে কেউ দেয়। না, ওই অন্নদার কাছে একখানা গায়ের কাপড় চাচ্চি আজ তিন বছর থেকে-দেব দেব বলে, তা দিলে না-সখটা মিটিয়ে নি, কড়া দিনই আর বা ? সৰ্ব্বজয়াকে আহলাদ করিয়া দেখাইতেই সে বলিল, স্থাখো ঠাকুরবি, এ বাড়ী থেকে যে তুমি সাত দোর মেগে কোড়াবে তা হবে না, পষ্ট বলে দিচ্চি। ভিক্ষে মাগতে হয়, আলাদা বন্দোবন্ত 夺亿哥t一 বুড়ী লে কথা হজম করিয়া লইল । এরূপ অনেক কথাই তাহাকে দিনের মধ্যে দশবার হজম কৱিতে হয়। সেকালের ছড়াটা সে এখনও ভোলো নাই লাথি বঁটা পায়ের তল, ভাত পাথরটা বুকের বল— দুৰ্গা ভারি খুশী হইয়া বলে, ক’পয়সা দাম পিতিমা-কেমন নাঙা-না ? আশ্বাসের স্বরে পিসি বলে, আমি মরে গেলে তোকে দিয়ে যাবো, তুই গায়ে দিস বড় হলে। নতুন চাদরের সোদা সোদা মাড়ের গন্ধটা বুড়ীর কাছে ভারি উপাদেয়, ভাৱি শৌখীিন বলিয়া মনে হয়। সকালে চাদরখানা গায়ে জড়াইয়া বঁট দিবার সময় মাঝে মাঝে নিজের দিকে চাহিয়া দেখে। নিম্প্রয়োজনে ঘাটের পথে দাড়াইয়া থাকে, পথ-চলতি নিরীহ বি-বউকে ডাকিয়া বলে, কে যায়? রাজীর মা -এত বেলা যে ?-ভূমিকা আর বেশী দূর না করিয়া একটু হাসিয়া নিজের গায়ের দিকে চাহিয়া বলে, এই গায়ের কাপড়খানা এবার ও-পাড়ার রামটাদ-শ্যাড়ে ন’ আনা fix– দু’একটা দুষ্ট মেয়ে বলে-উন্ন ঠাকু'মাকে রাঙা কাপড়ে যা মানিয়েচে। ঠাকুমার বুঝি বিয়ে ? ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ ও পাড়ার দাসীঠাকুরুশ আলিয়া হাসিমুখে বলিল-পয়সা দুটোর জষ্টি এয়েছিলাম বোঁ, ইন্দিয় পিসি কাল আমার কাছ থেকে একটা নোনা নিয়ে এল, বম্বে কাল দাম গিয়ে চেয়ে নিয়ে «ባሿማ}== সৰ্বজয় ঘরের কাজকৰ্ম্ম করিতেছিল, অবাকু হইয়া বলিল-নোনা কিনে এনেছে তোমার কাছ থেকে ? দাসীঠাকুরুশ ঘোর ঘাৰ সাদার মানুষ। সামাঙ্ক তেঁতুল আমড়া হইতে একগাছি শাক পৰ্যন্ত পয়লা না লইয়া কাহাকেও দেয় না। দাসীর অমায়িক ভাব অস্তুহিত হইয়া গেল। বলিল
পাতা:বিভূতি রচনাবলী (প্রথম খণ্ড).djvu/৭৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।