পাতা:বিভূতি রচনাবলী (ষষ্ঠ খণ্ড).djvu/২৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আদর্শ হিন্দুহোটেল S९é রেলবাজারে কেউ আর টিকবে না। এই কথা ধৰ্ছ বাড়ধ্যেও বললে। কিন্তু তাতে কিছু হবে ন!—ওর এখন সময় যাচ্ছে ভালো। নৃসিংহ আছে ? —না বেরিয়ে গেল। পুলিশে সেই যে খবর দেবার কি হোল ? —দেখ পদ্ম, আমি বলি ওরকম আর পাঠিয়ে দরকার নেই। হাজারি লোকট। ভালো —আজ এসেছিল, এমন হাত জোড় করে নরম হয়ে থাকে যে দেখলে ওর ওপর রাগ থাকে না । —খ্যাংরা মারি ওর ভালমানষেতার মুখে—ভিজে বেড়ালটি, মাছ খেতে কিন্তু ঠিক আছে —-পুলিশের সেই যে মতলব দিয়েছিল যদুবাবু, তাই তুমি করো এবার । ওর হোটেল না ভাঙলে চলবে না। নয়তো আমাদের পাততাড়ি গুটুতে হবে এই আমি বলে দিলাম—এবেলা তবিল কত ? বেচু চকত্তি অপ্রসন্ন মুখে বলিলেন—মোট ছ’টাক সাড়ে তিন আনাপদ্মাঝ কিছুক্ষণ চুপ করিয়া বলিল-দু’মাসের বাড়ীভাড়া বাকী ওদিকে । কাল বলেছে অন্ততঃ একমাসের ভাড়া না দিলে হৈ চৈ বাধাবে। ভাড়া দেবে কোথেকে ? —দেখি । —তারপর কানাই ঠাকুরের মাহনে বাকী পাচ মাস। সে বলছে আর কাজ করবে না, তার কি করি ? f —বুঝিয়ে রাখে। এই মাসটা । দেখ সামনের মাসে কি একম হয়— BBB BBBB BBS BBBB BBBSBBB BBS BB BB BBBS BB DDD অনেক, বাড়ী যাই । তারপর সে চারিদিকে চাহিয়া দেখিল । ছন্নছাড়া অবস্থা, ওই বড় দশ সেবী ডেকৃfচটা DD BBSBB BB BBBS BBDYSBBBB BBBS BB BBBB BBB BBBS BBBB তৈল আসিত, এখন আসে ছোট ভাড়ে—বালতি দরকার হয় না । এমন দুরবস্থা সে কখনো দেখে নাই হোটেলের । তাহার মনটা কেমন করিয়া ওঠে। ••• নানারকমে চেষ্টা করিয়া এই হোটেলট সে আর কর্তা দুজনে গড়িয়া তুলিয়াছিল। এই হোটেলের দৌলতে যথেষ্ট একদিন হইয়াছে। ফুলেনবল গ্রামের ষে পাড়ায় তাহার আদি বাস ছিল, সেখানে তার ভাই এখনও অাছে - চাষবাস করিয়৷ খায়—আর সে এই রাণাঘাটের শহরে সোনাদানাও পরিয়া বেড়াইয়াছে একদিন—এই হোটেলের দৌলতে । এই হোটেল তার বুকের পাজর। কিন্তু আজ বড় মুশকিলের মধ্যে পড়িতে হইয়াছে। কোথা হইতে এক ‘ উনপাজুরে গাজাখোর আসিয়া জুটিল হোটেলে—হোটেলের স্বলুকসন্ধান জানিয়া লইয়া এখন তাহাদেরই শীলনোড়ায় তাহাঁদেরই দাতের গোড়া ভাঙিতেছে। এত যত্নের, এত সাধ-অাশারজিনিসটা আঙ্গ কোথা হইতে কোথায় দাড়াইয়াছে ! যাহার জন্ত আজ হোটেলের এই দুরবস্থা,—ইচ্ছা হয় সেই কুকুরটার গলা টিপিয়া মাসে, যদি বাগে পায়। তাহার উপর আবার