পাতা:বিভূতি রচনাবলী (ষষ্ঠ খণ্ড).djvu/৫৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আদর্শ হিন্দুহোটেল (t) বন্ধ বাড়ুৰো বলিল—এসো না ভায়া গরীবের হোটেলে একৰার এক ছিলিম তামাক খেয়ে ৰাও—এলো । DD DDBB BBBD DDB BBDDB BBB BSS DD DDBBBDS BBD DDBB গাওয়াইল, নিজের হাতে তামাক সাজিয়া খাইতে দিল। স্বপ্ন না সত্য? এই বন্ধ বাড়ুৰ্যে একদিন নিজের হোটেলে কাজ করিবার জন্ত না ভাঙাইতে গিয়াছিল । তাহার মনিবের জয়ের মাহুষ ছিল তিন বছর আগেও { न, वषटे रुहेण उांशद्ध औरट्न । हेशव्र ८दने चांद्ध cन किङ्ग कांग्र ना । ब्रांशांबन्नड #ांडूब তাহাকে অনেক দিয়াছেন। আশার অতিরিক্ত দিয়াছেন । কুহুম শুনিয়া প্রথমে ঘোর আপত্তি তুলিয়া বলিল—জ্যাঠামশায় কি ভাবেন, এই বয়সে র্তাহাকে সে অত দূরে বাইতে কখনই দিবে না। জেঠিয়াকে দিয়াও বারণ করাইবে। আর টাকার দরকার নাই। সে সাত সমুদ্র তেরো নদী পারের দেশে যাইতে হইবে এমন গরজ কিসের ? হাজারি বলিল—ম বেশীদিন থাকব না সেখানে। চুক্তি সই হয়ে গিয়েছে সাক্ষীদের সামনে । না গেলে ওরা খেলারতের দাবি করে নালিশ করতে পারে। আর একটা উদ্দেগু আছে কি জান মা, বড় বড় হোটেল কি ক’রে চালায়, একবার নিজের চোখে দেখে আসি । আমার তো ঐ বাতিক, ব্যবসাতে যখন নেমেছি, তখন এর মধ্যে বা কিছু আছে শিখে নিয়ে তবে ছাড়ব । বাধা দিও না মা, তুমি বাধা দিলে তো ঠেলবার সাধ্যি নেই আমার । টেপির মা ও টেপি কাম্নাকাটি করিতে লাগিল। ইহাদের দুজনকে বুঝাইল নরেন। মামাবাবু কি নিরুদেশ যাত্রা করিতেছেন ? অত কান্নাকাটি করিবার কি আছে ইহার মধ্যে ? বম্বে তো বাড়ীর কাছে, লোকে কত দূর-দূরাস্তর বাইতেছে ন চাকুরির জন্ত ? সেই দিন রাত্রে হাজারি নরেনের মামা বংশীধর ঠাকুরকে ভাকিয়া বলিল—একটা কথা আছে । আমি তো আর দিন পনেরোর মধ্যে বোম্বাই যাচ্ছি। আমার ইচ্ছে বাবার আগে টে পির সঙ্গে নরেনের বিয়েটা দিয়ে যাব । নরেন এখানকার কারবার দেখাশুনা করবে —রেলের হোটেলট ওকে নিজে দেখতে হবে—ওটাতেই মোটা লাভ । এতে তোমার কি মত ? o বংশধর অনেকদিন হইতেই এইরূপ কিছু ঘটিৰে আঁচ করিয়া রাখিয়াছিল। বলিল— হাজারিয়া, আমি কি বলব, বল। তোমার সঙ্গে পাশাপাশি হোটেলে কাজ করেছি। আমরা স্বখের স্বধী দুঃখের দুঃখী হয়ে কাটিয়েছি বহুকাল। নরেনও তোমারই আপনার ছেলে। বা বলৰে তুমি, তাতে আমার অমত কি ? জার ওরও তে। কেউ নেই –সবই জান তুমি। ব৷ ভাল বোব কর । দেনাপাওনার মীমাংলা অতি সহজেই মিটিল। হাজারি রেলওয়ে হোটেলটির স্বত্ব টেপির নামে লেখাপড়া করিয়া দিবে। তাহার অস্থপস্থিতিতে নরেন ম্যানেজার হুইয়া উভয় হোটেল