পাতা:বিলাসী - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

DuBD BYS DBS DBD DBD D DDBDSDBDBB uBK BDD T চতুদিকে প্ৰসিদ্ধ হইয়া গেলাম। সবাই বলাবলি করিতে লাগিল, হঁ্যা, ন্যাড়া একজন গুণী লোক বটে। সন্ন্যাসীর অবস্থায় কামাখ্যায় গিয়া সিদ্ধ হইয়া আসিয়াছে। এতটুকু বয়সের মধ্যে এতবড় ওস্তাদ হইয়া অহঙ্কারে আমার আর মাটিতে পা পড়ে না, এমনি জো झझेदन । বিশ্বাস করিল না। শুধু দুইজন। আমার গুরু যে, সে ত ভালমন্দ কোন কথাই বলিত না । কিন্তু, বিলাসী মাঝে মাঝে মুখ টিপিয়া হাসিয়া বলিত, ঠাকুর, এ-সব ভয়ঙ্কর জানোয়ার, একটু সাবধানে নড়াচাড়া করে । বস্তুতঃ বিষৰ্দাত ভাঙ্গা, সাপের মুখ হইতে বিষ বাহির করা প্ৰভৃতি কাজগুলো এমনি অবহেলার সহিত করিতে শুরু করিয়াছিলাম যে, সে-সব মনে পড়িলে আমার ख्ाङ्ग\e *ii कैहो । আসল কথা হইতেছে এই যে, সাপধারাও কঠিন নয়, এবং ধরা সাপ দুই-চারি দিন হাড়িতে পুরিয়া রাখার পরে তাহার বিষদাঁত ভাঙ্গাই হোক, আর নাই হোক কিছুতেই কামড়াইতে চাহে না । চক্ৰ তুলিয়া কামড়াইবার ভান করে, ভয় দেখায়, কিন্তু কামড়ায় भी । মাঝে মাঝে আমাদের গুরু-শিষ্যের সহিত বিলাসী তর্ক করিত । সাপুড়েদের সবচেয়ে লাভের ব্যবসা হইতেছে শিকড় - বিক্রি করা, যা দেখাইবামাত্রই সাপ পলাইতে পথ পায় না। কিন্তু তার পূর্বে সামান্য একটু কাজ করিতে হইত, যে-সাপটা শিকড় দেখিয়া পলাইবে, তাহার মুখে একটা লোহার শিকা পুড়াইয়া বারিকয়েক ছ্যাক দিতে “ হয়। তার পরে তাহাকে শিকড়ই দেখান হোক। আর একটা কাঠিই দেখান হোক, সে যে কোথায় পালাইবে ভাবিয়া পায় না । এই Σ, η বিলাসী-২