ত্রিপুরা [ ২১০ তাহাড়েই তাছার জীবঙ্গীলা ফুরাইল । নবাব ফিরিয়া আসিয়া म१याम शहे८अन ७ भृङ्का नश्रुान পাইয়া মহ আক্ষেপ করিলেন এবং তfহার কনিষ্ঠ ভ্রাতাকে রাজ্য দিতে ৰলিলেন । • cगोछमाग्न हाम्रैोtहाँप्नन उहाइँ रुब्रिप्७ वैोक्लङ झहेग्ना কুমিল্লায় পোছিরাই যুবরাজ কৃষ্ণমণিকে রেীসনাবাদ হইতে দুর করিয়া দিলেন এবং সম্সের গাজী ও আবদুল রজাক নামক ছুই ব্যক্তির উপর শাসন ভার অর্পণ করিলেন। যুবরাজ কৃষ্ণমণি বাহুবলে স্বাধীন ত্রিপুরার কতকাংশ স্ববশে রাখিলেন । হাজাহোসেন তৎপরে মুর্শিদাবাদে আসিয়া দ্বিতীয় জয়মাণিক্যকে কারাগার হইতে উদ্ধার করিয়া ত্রিপুরায় লইয়। গেলেন। পথে ঢাকার তাহার মৃত্যু হইল। হাজী তখন তাহার ভ্রাতা হরিধন ঠাকুরকে বিজয়মাণিক্য নাম দিয়া সিংহাসনে বসাইলেন এবং রেীসনাবাদ হইতে মাসিক এক সহস্র টাকা তাহাকে দিবার ব্যবস্থা করেন । এই রেীসনাবাদেয় রাজস্ব বাকী পড়ার বিজরমাণিক্য বন্দী ও কারাগারে মৃত্যুমুখে পতিত হন। সমশের গtঞ্জী ও অবৈকুল রাজাক রেীসনাবাদ শাসন করেন । র্তাহার। ত্রিপুরা জাতির নিকট কর প্রার্থনা করায় তাহীর বলে, রাজবংশ ব্যতীত অপর কাহাকেও কর দিব না । তখন উক্ত মুসলমানস্বয় পরামর্শ করিয়া দ্বিতীয় উদয়মাণিক্যের ভ্রাতু-পুস্ত্ৰ বনমালী ঠাকুরকে লক্ষ্মণমাণিক্য নাম দিয়া ত্রিপুরার রাজা করিতে সংকল্প করিলেন। যুবরাজ কৃষ্ণমণি তাহ! জানিতে পারিয়া ত্রিপুরার রাজসিংহাসন ভাঙ্গিয়া নদীতে ভাসাইয় দেন। লক্ষ্মণমাণিক্য এক বংশনিৰ্ম্মিত সিংহাসনে রাজা হন । মুসলমানদ্বয় তাহার নামে নোরখালি, চট্টগ্রাম প্রভৃতি লুণ্ঠন আরম্ভ করিল এবং তদার আপনাদের ধনাগার পূর্ণ করিতে লাগিল । রেীসনাবাদের প্রজাগণ ইহাদের অত্যাচার সহিতে ন পারিয়া নবাব মীর | কাশিম আলী খাঁর নিকট জানাইলে তিনি সৈগু পাঠাইয়া উভয়কে বন্দী করিয়া আনিয়া তোপের মুখে উড়াইয়া দেন। ১১৭• ত্রিপুরান্ধে (১৭৬৯ খৃষ্টাকে ) ১লা পৌৰ যুবরাজ कुरुभ°ि बदाद कान्तिम यार्रो शैब्रि जनमा ब्रेग्न क्लक्ष्ममिका নামে রাজা হইলেন । তিনি ত্রিপুরার নূতন রাজসিংহাসন প্রস্তুভ করান ও উদয়পুর পরিত্যাগ করিয়৷ আগরতলায় রাজধানী স্থাপন করেন । কৃষ্ণমাণিক্য স্বীয় ভ্রাত্ত হরিমণিকে যুবরাজ ও স্বীয় পিতৃব্যের পৌত্র বীরমণিকে বড়ঠাকুর পদে निषूङ कtब्रन ।। ७रे नमब्र छप्लेभttभन्न भूमनमाcनब्र बड़ অত্যাচার করিতে আরম্ভ করে । ৰুশবtঞ্জামে यूक झब्र । पूरु भशप्राज झकमृॉनिका नब्रांजिङ इ३छ। फूrर्भ जाथब्र J ত্রিপুরা --- =می- جی۔بی۔......rسیپیج بہیجہ=== লঙ্কেন । তথা হইতে অস্ত্রনিক্ষেপ করিয়া মুসলমানদিগকে পরাস্ত করেন । কশবা-দুর্গের ভগ্নাবশেষ এখনও তথাকার কালীবাড়ীর উত্তরে বর্তমান আছে । এই সময়ে ইংরাজের বাঙ্গাল জর করেন । তৎপরে ১৭৬৫ খৃষ্টাব্দে লর্ড ক্লাইব বাঙ্গালার দেওয়ানী পাইয়। রাল্প লিক নামক এক ব্যক্তিকে রেসিডেণ্ট করির ত্রিপুরায় পাঠান । ২য় রত্নমাণিক্য কুমিল্লায় ষে সপ্তদশ চূড়া মলির পত্তন করিয়াছিলেন, মহারাজ কৃষ্ণমাণিক্য .তাহ সমাপ্ত করিম। তাছাতে জগন্নাথ মূৰ্ত্তি স্থাপিত করেন । যুবরাজ হরিমণি, কণ্ঠমণি ও রাজধরমণি নামে দুই শিশুপুত্র রাখিয়া স্বর্গগত হন। মহারাজ কৃষ্ণমাণিক্য ..ও মহিষী জাহব। দেবী কণ্ঠমণিকে অনাদর ও রাজধরকে সমাদর করিতেন । ১১৯১ ত্রিপুরান্সে ( ১৭৮৪ খৃষ্টাব্দে ১১ই জুলাই ) মহারাজ কৃষ্ণমাণিক্যের মৃত্যু হয় । সেসময় কুমার রাজধর কুমিল্লায় ও রেসিডেন্ট লিক চট্টগ্রামে ছিলেন । স্বামীর মৃত্যুর পর মহিষী জাহ্নবী দেবী ত্রিপুর শাসন করিতে লাগিলেন। রেসিডেণ্ট গবর্ণর জেনারল ওয়ারেণ হেষ্টিংসকে সংবাদ দিলেন । মিঃ লিক আগরতলায় আসিলে রাজ্ঞী তাহাকে জানাইলেন যে রাজধর সিংহাসনে বসিলেই তিনি রাজকাৰ্য্য হইতে অবসর লইবেন । বড়ঠাকুর বীরমণি রাস্ত্রীর অভিপ্রার বুঝিয় রাজ্যাধিকার করিতে অভিলাষী হন, কিন্তু হঠাৎ মৃত্যু হওয়ায় তিনি কিছুই করিতে পারেন নাই । রাজ্যচু্যত লক্ষ্মণমাণিক্য এই সুযোগে সিংহাসন অধিকারের চেষ্টা করেন, কিন্তু জাহ্নব দেবার কৌশলে তিনি বশীভূত হন । জাহ্নব দেবী কুমিল্লায় একটা দীর্ঘিক। খনন করান। তাহা আজিও রাণীর দীর্ঘ নামে বর্তমান আছে । পুৰ্ব্ব ৰাঙ্গালায় ইহার জলেয় স্থার স্বপের জল আর কোথাও নাই । ওয়ারেণ হেষ্টিংস রাণীর আবেদন মত রাজধরকে ত্রিপুরাপতি ধলির স্বীকার করিলেন । ১১৯৫ ত্রিপুরান্সে ( ১৭৮৫ খৃঃ অব্দে জুলাই ) মহারাজ রাজধর মাণিক্য সিংহাসনে আরোহণ করেন ও মহারাজ লক্ষ্মণমাণিক্যের পুত্র দুর্গামণি ঠাকুরকে যুবরাজ পদে নিযুক্ত করেন । রাজধর জেঠাইএর অনুগ্রহে রাজ। হইলেন বটে, কিন্তু লেখাপড়া না জানার ইংরাজ গবমেণ্ট চালে রেীসনাবাদ কিছু দিনের জন্ত ত্রিপুরার কালেক্টরের ছন্তে রাখেন। তখন ইহাতে ১৩৯• • • টাকা আয় ছিল । भहाँब्रांज ट्रेश श्रेष्ठ धब्रtछब्र छछ मानुिक » शखtब्र छेtकt মাত্র পাইতেন । ब्राछषग्न मशिशूबबांब जबगिशप्स्द्र कब्लांटक बिबाइ कम्बन,
পাতা:বিশ্বকোষ অষ্টম খণ্ড.djvu/২১২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।