তিল s -*r কোদালি দিয়া কোলাইয়া দিয়া থাকে। চার বড় ঘন হইলে এই সময় কতকগুল উঠাইয়া ফেলে। কোলাইবার ৮১ দিন পরে নিড়াইতে হয়, তৎপরে আবার পোনর দিন পরে আর একবার নিড়াইলেই ক্ষেত্রের কাজ হইয়া গেল। জ্যৈষ্ঠ মাসে তিল পাকিলে কাটিয়া লয় ও দিন কয়েক এক স্থানে কাড়ি করিয়া রাখিয়া দেয়, তাহার পর ঠেঙ্গ মারিয়া শস্ত ঝাড়িয় লয়। প্রতি বিঘায় ২৩ মণ জন্মে। ঢাকার কোথাও কোথাও আগু ( আউশ ) আমন ও তিল একত্র এক জমীতে বুনিয়া থাকে । চৈত্রের শেষে একটা বৃষ্টি হইয়া গেলে পুৰ্ব্ব-মতে প্রস্তুত জমীতে প্রতি বিঘায় /১॥• সের তিল • সের আউশ ও /৬ সের আমন একত্র মিশাইয়া ছড়াইয়া বুনিয়া যায়। অঙ্কুর গজাইলে একবার আলগা মই দেয়, তারপর জালি টানিয়া ১০।১২ দিন অন্তর ২/৩ বার নিড়াইয়া দেয়। জ্যৈষ্ঠ মাসে তিল কাটে । এই প্রথায় নাকি ফসল ভাল হয় । মেদিনীপুর । কৃষ্ণ তিল ও শাকী ( শঙ্খের স্তায় শ্বেত ) তিল, জঙ্গলী জমীতে আষাঢ় শ্রাবণে বপন করে ও অগ্রহায়ণ পেীযমাসে কাটে। খশল তিল ইক্ষুক্ষেত্রে চৈত্র বৈশাথে বপন করে ও জ্যৈষ্ঠ অtযাঢ়ে কাটে । ভাদু ( ভাদ্রীয় ) তিল জঙ্গলী জমীতে আষাঢ় শ্রাবণে বুনে ও ভাড্রে কাটে। হুগলী। কৃষ্ণতিল আষাঢ় শ্রাবণে বুনে ও ভাদ্র আশ্বিনে কাটে । কাঠতিল পৌষ মাঘে বুনে ও আষাঢ় শ্রাবণে কাটে। খেসারির স্থায় এই জেলায় তিলও ধানের জমীতে দ্বিতীয় ফসল রূপে বুনিয়া থাকে। বেশী জলে ধান বুড়িয়। নষ্ট হইয়া গেলেই এইরূপ করিয়া থাকে । ফরিদপুর । এখানে উচ্চ জমীতে মাঘ ফাল্গুনে কালতিল বুনে ও আষাঢ় শ্রাবণে কাটে। আর নিম্ন জমীতে শ্রাবণ ভদ্রে শাদাতিল বুনে ও অগ্রহায়ণ পেযে কাটে। এখানে তিল ও তিলের তৈল দুই তৈয়ারী হয় । রঙ্গপুর । এখানে শ্রাবণ ভাত্রে কৃষ্ণতিল বুনে, অগ্রহায়ণ পেযে কাটে । উচ্চ শুষ্ক জমীতেই ফসল ভাল হয়। প্রায়ই ঠি করি কলাইয়ের সঙ্গে একত্র বুনিয়া থাকে। জমীতে চারবার চাষ ও দুবার জালি টানিয়া দিতে হয়। ভাল ফসল হইলে প্রতি বিঘায় ১॥• কি ২/মণ জন্মে। সর্ষপের সহিত সমানদরে বিক্রীত হয়। রক্ত বা আগু (আউশ) তিল অল্পই বুনে ; পৌষ মাঘে বুনে ও জ্যৈষ্ঠ আষাঢ়ে কাটে । ইহার দর সর্ষপের অপেক্ষা কম । রাজশাহী । ধানের জমীতে চৈত্র বৈশাখে বুনে, আষাঢ় শ্রাবণে কাটে । কৃঞ্চতিল বৈশাখে বুনে, অগ্রহায়ণে কাটে। এ জেলায় তিলের চাষ খুব কম । ২৮ ] s डिंडन य७ङ्गा । ५षांtन ठिन थकांब्र ठिणदे छtछ । झकड़िञझे ভাল। বর্ষার শেষে বুনে ও হিমের আরস্তুে কাটে। লোহার্ডাগা । তিল বা তিম্লি ভাদ্র আশ্বিনে উচ্চ জমীতে . বুনে ও চৈত্র বৈশাখে কাটে । পালামে উপবিভাগের ইহ একট প্রধান শস্য, দক্ষিণাংশে প্রচুর জন্মে। এখানে ইহার জন্ত ক্ষেত্রে বেশী পাট আবশ্যক করে না । এদেশে প্রতি বিধায় ১u• মণ জন্মে ও ১৭০ হইতে ২ টাকায় মণ বিক্রীত হয়। আসাম । আসামে তিলের চাষ হয় এবং বাঙ্গাল-দেশে রপ্তানী হয় । চাষ বাঙ্গালারই মত। ব্ৰহ্ম। তিলের চাষ খুব কম। মান্দ্রাজ হইতে এথানে তিল আমদানী হয় । তিল দেশে না জন্মিলেও ব্রহ্মবাসীরা তিলের ব্যবহার বেশী করে । বরার। এখানে ২৮৩৫৪৮ বিঘা জমীতে তিলের চাষ হয় ; বিঘায় ১০ এক মণ দশ সের হিসাবে জন্মে। নিজামের রাজ্যের ও বরার প্রদেশের তিলই অধিক পরিমাণে বোম্বাই দিয়া যুরোপে রপ্তানী হয়। মধ্যভারত । নাগপুর, নৰ্ম্মদ প্রভৃতি স্থানে তিলের চাব বেশী হয়। এখানকার তিলও বোম্বাই দিয়া রপ্তানী হয়। এখানে শারদ ও বাসস্তী দুই ফসলেই তিল হয়। শরতের তিলকে মুখেই তিল ও বসন্তের তিলকে হাওড়ি তিল বলে । গরীব কৃষকেই নুতন জমীতে ইহার চাষ করে। ইহার চাষে বেশী পরিশ্রম বা ব্যয় হয় না। জমীর জঙ্গল সাফ করিয়া অল্প লাঙ্গল দিয়াই ইহা বুনিয়া দেয়। এক মুঠ তিলে তিন বিঘা জমী বুন হয় । একবার নিড়াইতে হয়। ভাল না পাকিলে ছাগ, মেষ, গবাদিতে ইহা নষ্ট করে না। পাকিলে তাড়াতাড়ি কাটিয়া তুলিতে হয় । অতি বিত্র কুর্ব জমীতেও প্রতি বিঘায় ২॥•, ৩/ মণ শস্ত জন্মে ও ২॥০, ৩ টাকায় বিক্রীত হয়। বিঘাকর খরচ টাকাটাক বাদ যায়। তিল কাটিয়া সেই জমীতে বাজরা ব। জোয়ার বুনিলে তাহাতেই খরচ উঠিয়া সমস্ত লাভে দাড়ায় । অতি মন, ঘানিতে ও এখানে /৯ ভিলে /৩ সের ভৈল ও /৬ সের খোল হয় । ঘানি খরচ ॥৩/১০ আনা বা leo লাগে । এথানকার ঘানিতে তৈল বাছির হইবার স্বতন্ত্র পথ নাই, তৈল ও খোল একত্র ঘানির কুঁড়া উপর উঠে। জল দিয়া খোল ও তৈল পৃথক্ করিয়া লইতে হয় বলিয়া, এখানকার তৈল খারাপ । পঞ্জাব । প্রায় সকল জেলাতেই অল্প বিস্তর তিল । जtग्र । कब्राही दन्छद्र बिबाहे हेशद्र अधिकांश्न ब्रखानैौ क्षा । স্বালপিণ্ডির পাৰ্বত্য জনীতে ইং প্রচুর জন্মে। এদে:ে
পাতা:বিশ্বকোষ অষ্টম খণ্ড.djvu/৩০
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।